ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত (১৯২২-১৯৭৬) বাঙালি একজন প্রমুখ কবি ও ছোটগল্প লেখক ছিলেন, যার জীবনচরিত এবং কবিত্বের দুটি দিক পড়ছে দীর্ঘকাল পর্যন্ত।
জীবনচরিত:
ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত জন্ম নিয়েছিলেন নারায়ণগঞ্জের সোনারপুরে, বাংলাদেশের একটি ছোট গ্রামে। তিনি শিক্ষা নিয়েছিলেন কলকাতার বিশেষ তত্ত্ববাদী বিদ্যালয়ে। তার প্রথম কবিতা ছাপা হয় তার ১৫ বছরের বয়সে। প্রথম কাব্যসংগ্রহ ‘সৃজন-সংহার’ তার কাছে প্রকাশিত হয় ১৯৩৬ সালে। ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত প্রায় প্রতি বছর একটি অনুষ্ঠানে আসতেন, একাধিক প্রচারণা এবং কবিতার পাঠশালা করতেন।
ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত ছিলেন ভারতের ভিক্টোরিয়ান সাহিত্যের আদিকাবি কবি, যার কবিতা নানা আধুনিক বিষয়ে প্রচুর ছোটগল্প তৈরি করেছিল এবং সাহিত্যিক চরিত্রিক নয় হয়ে অনুষ্ঠানগুলিতে ভাষা দিয়েছিলেন। তার কবিতায় জীবনবাদ, প্রকৃতি, প্রেম, দীর্ঘকালিন ধারাবাহিক্য ইত্যাদি বিভিন্ন বিষয়ে কাব্যিক ভাবে আলোচনা হয়েছে।
কবিত্ব:
ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের কবিতা আত্মজীবনীর আলোকে রয়েছে। তার কবিতার স্বভাব কৌতুক, বিনোদন, রোমাঞ্চ, ক্ষোভ, শোক, মুক্তিযুদ্ধের উদাহরণমূলক ঘটনা এবং ভাষায় প্রচুর ছোট কাব্য রয়েছে।
ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের কবিতার মধ্যে ‘যোগাযোগ’, ‘বিক্রি’, ‘উপাস্য বন্দ্যপাতিকা’, ‘জীবন ও প্রেম’, ‘প্রবাহ অগ্নিকণ’ ইত্যাদি অনেকগুলি গ্রন্থ রয়েছে, যা তার কবিতা সমগ্র নিয়ে এক ধারাবাহিক রূপে প্রকাশিত হয়েছে।
নির্মোহ সমালোচনা:
বঙ্কিমচন্দ্রের নির্মোহ সমালোচনা অনেকগুলি বিভাগে বিবেচনা করা যায়, যেমনঃ
রাজনীতি ও দেশপ্রেমের সমালোচনা: বঙ্কিমচন্দ্র তার লেখনীর মাধ্যমে রাজনীতি, দেশপ্রেম, ভারতীয় সমাজের সমস্যা ইত্যাদি সম্পর্কে অদ্ভুত সমালোচনা করেছেন। তার লেখা ‘আনন্দমঠ’ অথবা ‘দুর্গেশনন্দিনী’ ছোট গল্পে তার স্বজন ও দেশপ্রেমের প্রশ্নগুলি উঠে আসে।
ভারতীয় সাহিত্যে নারী প্রতি তার দৃষ্টিভঙ্গি: বঙ্কিমচন্দ্র তার কবিতা এবং উপন্যাসে সাধুবাদী মনোভাবে মিলিত হয়ে থাকা বঙ্গস্রী ভারতীয় নারীকে নিয়ে সকলভাবে সমালোচনা করেছেন।
সংস্কৃতি ও ধর্মের সমালোচনা: তার লেখা ‘ধর্মতত্ত্ব’ এ তিনি সংস্কৃতি ও ধর্ম সম্পর্কে তার বিচার প্রদান করেছেন।
এই সমালোচনা একটি সুসংক্ষেপ দর্শন প্রদান করতে সহায়ক হতে পারে, তবে বিষয়টির বিস্তারিত অনুসন্ধান করতে আপনি বঙ্কিমচন্দ্রের মূল গ্রন্থ এবং বিশেষজ্ঞদের লেখা সাহিত্যিক সমালোচনা পড়তে পারেন।
৯। ‘জীবনস্মৃতি’ – কোন্ ধরনের রচনা, আলোচনা করুন।
ANS- ‘জীবনস্মৃতি’ বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের একটি আত্মকথা রচনা বা জীবনচরিত, যা তার ১৯১১ সালে তার প্রিয়তম মেয়ে, আনন্দিনী দেবীর জন্মের সময় লিখা হয়েছে। বঙ্কিমচন্দ্র তখন মাতৃশোকে আব্বাসু প্রদত্ত অনুভূতির সঙ্গে জুড়ে থাকতেন, এবং তার বাচ্চাদের জন্য একটি শোক রচনা করা হয়েছে। এই রচনা মূলত প্রথম প্রকাশ হয় ১৯১৩ সালে “বাঙালি পুত্র” সাপ্তাহিকে, এবং পরবর্তীতে এটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সম্পাদিত ‘বর্তমান’ সাপ্তাহিকে প্রকাশিত হয়।
‘জীবনস্মৃতি’ বঙ্কিমের সৃষ্টিতে একটি অদ্ভুত ক্ষণাঙ্কিত কবিতা, যা তার ভাবনা, ভাষা, এবং শৈলীতে অনন্য এবং সৌন্দর্যপূর্ণ। এটি অপনায়িত সাধুবাদী এবং ধার্মিক মনোভাবকে সুন্দর এবং মধুর ভাষায় প্রকাশ করতে সক্ষম।
ভাবনা এবং বিষয়বস্তু:
‘জীবনস্মৃতি’ তার মাতৃশোক প্রশ্নের সাথে যুগ্ম করে, তিনি অভিজ্ঞান, ভক্তি, এবং ধর্মের বিষয়ে বিচার করতেন। তিনি সংসার, মৃত্যু, এবং মুক্তির মূল্য সম্মিলিত করে মানুষের জীবনের নিয়ম নিরূপণ করেন। তার প্রিয়তম মেয়ের জন্ম একটি পরম উৎসবের সাথে তার প্রিয়তম মেয়ে আনন্দিনী দেবীর স্মরণে তার শক্তিশালী আত্মা পূর্বে অনিবার্যভাবে পুনরুত্থানে প্রবৃদ্ধি পান। এছাড়া, তার ভক্তি এবং ধর্মভাবের সাথে মিশে যাওয়া তার মানুষ্যিক অসম্ভাব্য উদ্দীপনা দেয় এবং তাকে সাক্ষাত্কারের মাধ্যমে আত্মজ্ঞানের অধিকার দান করে।
ভাষা এবং শৈলী:
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ‘জীবনস্মৃতি’ কালের কবির মতো একটি আধুনিক ও সুন্দর কবিতা, তার ভাষা বেশ সুন্দর এবং রসভরা। তার রচনা কবিতার সাথে মিশে থাকতে সক্ষম, এবং তিনি ধারাবাহিক লেখায় তার ভাষার সৌন্দর্যতা এবং প্রতিবাদের জন্য প্রস্তুত হন।
সারসংগ্রহ:
‘জীবনস্মৃতি’ বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের আত্মকথা হিসেবে একটি মূল্যবান সারসংগ্রহ, যা তার প্রিয়তম মেয়ের স্মৃতিকথার মাধ্যমে অদম্য ভাষায় লিখিত। এটি বঙ্কিমের ধারাবাহিক লেখা এবং বিচারশীলতা দেখায় এবং তার ভারতীয় সাহিত্যের মধ্যে একটি অদ্ভুত অংশ।