উত্তরবঙ্গে সন্ন্যাসী ও ফকির বিদ্রোহ:
উত্তরবঙ্গে সন্ন্যাসী ও ফকির বিদ্রোহ হলো ১৯২৭-২৮ সালে বাঙালি সন্ন্যাসী ও ফকির সম্প্রদায়ের মুখোমুখি সরকারের বিরুদ্ধে উত্তরবঙ্গে সৃষ্ট হয়েছিল। এই বিদ্রোহের পেছনে ছিল কৃষক ও ক্রান্তিকারী আন্দোলনের প্রবৃদ্ধি এবং ভারতীয় রাষ্ট্রীয় সংগঠনের কার্যকলাপের প্রভাব।
উত্তরবঙ্গে সন্ন্যাসী ও ফকির বিদ্রোহ কারণ:
১. আয়োজন: কৃষক ও দৈহিক শ্রমিকদের দাবি ছিল মৌসুমের বাড়ানো কৃষি উপকরণের দাম কমানো এবং শ্রমিকদের উদ্যোগের ফলে দুর্নীতি করা।
২. বর্ননা ও হিসেব: বর্ণনা হিসেবে সাম্রাজ্যের বিরুদ্ধে বরফ কৃষক ও শ্রমিকের বিদ্রোহ হয়।
৩. ভাষা আন্দোলন: এ অবস্থানুসারে ভাষা আন্দোলন আয়োজন হয়।
৪. উপকরণের দাম কমানো: কৃষক ও শ্রমিকদের প্রধান দাবি হলো মৌসুমের বাড়ানো কৃষি উপকরণের দাম কমানো।
৫. হানিকারক নীতি: সরকারের কৃষি নীতি হলো হানিকারক, এমনকি শ্রমিক ও কৃষকদের দুর্নীতি করা হয়।
উত্তরবঙ্গে সন্ন্যাসী ও ফকির বিদ্রোহ ইতিহাস:
১. ১৯২৭: বাঙালি সন্ন্যাসী ও ফকির সম্প্রদায় নেতৃত্বে উত্তরবঙ্গে এই বিদ্রোহ সৃষ্ট হয়।
২. ১৯২৮: বিদ্রোহের পর্যায়ে ভারতীয় রাষ্ট্রীয় সংগঠনের আলোচনা করা হয়।
৩. ১৯২৮ মে: বাঙালি সন্ন্যাসী ও ফকির সম্প্রদায়ের নেতৃত্বে দণ্ডবিদ্রোহ আরম্ভ হয়।
উত্তরবঙ্গে সন্ন্যাসী ও ফকির বিদ্রোহ প্রভাব:
১. বিদ্রোহের ফলে সরকারের অসংস্কৃতি কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে জনবলের পক্ষ নেয়া হয়।
২. উত্তরবঙ্গের কৃষক ও শ্রমিকদের প্রবৃদ্ধি হয় এবং ভারতীয় রাষ্ট্রীয় সংগঠনের কার্যকলাপে সামগ্রিক প্রভাব হয়।
৩. সরকারের দলিলের ফলে বৃদ্ধি হয় উত্তরবঙ্গে কৃষক ও শ্রমিক আন্দোলনের চরম দক্ষতা এবং তার মাধ্যমে তাদের দাবি লাভ হয়।
উত্তরবঙ্গে সন্ন্যাসী ও ফকির বিদ্রোহ সংক্ষেপে:
উত্তরবঙ্গে সন্ন্যাসী ও ফকির বিদ্রোহ একটি ঐতিহাসিক ঘটনা, যা বাঙালি কৃষক ও শ্রমিকের দাবি এবং প্রবৃদ্ধির একটি অংশ হিসেবে বিশিষ্ট হয়েছিল। এই বিদ্রোহের কারণে উত্তরবঙ্গে আন্দোলনের প্রবৃদ্ধি হয় এবং সরকারের দলিলে প্রধান হয় শ্রমিক ও কৃষকের দাবি।