খিলাফত আন্দোলনে’ গান্ধীজির সম্পৃক্ততার উপর একটি ছোট নোট লেখ।

খিলাফত আন্দোলন ভারতের ইসলামী সম্প্রদায়ের পক্ষে একটি ঐক্যবদ্ধ সংগ্রাম ছিল, যা ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে তাদের মারা-মারি, অধিকার ছিনতাই এবং ধর্মীয় আচরণের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ প্রকাশ করত। এই আন্দোলনে গান্ধীজির অগ্রণী ভূমিকা ছিল, যা একটি নতুন দৃষ্টিভঙ্গি অবদান প্রদান করেছিল ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে। এই ছোট নোটে, আমি খিলাফত আন্দোলন এবং গান্ধীজির সম্পৃক্ততার উপর প্রশ্ন করা হবে এবং তাদের মধ্যে সম্পর্কের গুরুত্বপূর্ণ দিক উল্লেখ করা হবে।

খিলাফত আন্দোলন সম্পর্কে আলোচনা করতে আমাদের প্রথমে এই আন্দোলনের উৎপত্তি ও উদ্দেশ্য নিয়ে বিস্তারিত দেখা যাক। ১৯১৯ সালে, ব্রিটিশ শাসন নেতাজাত কলিফা আবদুল মুজিবের কারাগারে পাঠানো হয়। এটি খিলাফত আন্দোলনের সূচনা হিসেবে গণ্য করা হয়েছে, যা মুসলিম সমাজের মধ্যে উত্তেজনা সৃষ্টি করে। এই আন্দোলনের উদ্দেশ্য ছিল কলিফা আবদুল মুজিবের মুক্তি ও মুসলিম ধর্মীয় আচরণের রক্ষা করা। মুসলিম সমাজের মধ্যে আত্মবিশ্বাস এবং একত্রিত অভিবাসন তৈরি করে এই আন্দোলনের প্রতিষ্ঠার সৃষ্টি করা হয়।

খিলাফত আন্দোলন গান্ধীজির সম্পৃক্ততা উল্লেখ করা যেতে পারে যে, এই আন্দোলনে গান্ধীজির প্রভাব অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক এবং গুরুত্বপূর্ণ ছিল। গান্ধীজি এই আন্দোলনে একটি মধ্যস্থতা ভূমিকা পেরিয়েছিলেন, যার মাধ্যমে মুসলিম সমাজের সমর্থন প্রাপ্ত করা হয়। একটি সংলগ্নভাবে আন্দোলনের সমর্থকদের মধ্যে গান্ধীজির সম্পর্ক একটি শক্ত সম্পর্ক ছিল এবং তারা তার নেতৃত্বে আন্দোলনের নেতৃত্ব করতে সচেষ্ট ছিলেন।

গান্ধীজির সম্প্রীতি এবং সম্পৃক্ততা খিলাফত আন্দোলনে ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে একটি শক্ত প্রতিবাদ হিসেবে পরিচিত করা হয়। গান্ধীজির এই আন্দোলনে যোগ দেওয়ার মূল উদ্দেশ্য ছিল মুসলিম সমাজের একত্রিত সাহসী অভিবাসন তৈরি করা এবং তাদের অধিকার সম্পর্কে গণ্যমানের সৃষ্টি করা। গান্ধীজির এই প্রভাব এই আন্দোলনের সামর্থ্যকে বাড়িয়ে তোলে এবং খিলাফত আন্দোলনের সমর্থন বাড়াতে সাহায্য করে।

গান্ধীজির সম্প্রীতি এবং সম্পৃক্ততা খিলাফত আন্দোলনের সমর্থনের একটি প্রধান দুর্দান্ত ব্যাপার ছিল যা এই আন্দোলনের সাক্ষা দেওয়া হয়েছে। গান্ধীজির এই প্রভাব খিলাফত আন্দোলনের সমাজের মধ্যে বিশ্বাসীদের মধ্যে একটি নিয়মিত প্রতিবাদ এবং উত্তেজনা উৎপন্ন করে, যা সমাজের আন্দোলনের সফলতা বৃদ্ধি করে এবং ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে একটি অসাধারণ প্রতিবাদ হিসেবে গণ্য করা হয়।

গান্ধীজির এই আন্দোলনে প্রদত্ত উপদেশ এবং সমর্থন খিলাফত আন্দোলনের জন্য একটি অগ্রাধিকার সৃষ্টি করে, যা মুসলিম সমাজের প্রতি অভিবাসন বৃদ্ধি করে। তার উপদেশ এবং অনুসরণের ফলে, খিলাফত আন্দোলনের কার্যক্রমে অত্যন্ত প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এবং গান্ধীজির নেতৃত্বে সফলতা প্রাপ্ত হয়।

গান্ধীজির এই আন্দোলনে প্রদত্ত সহানুভূতি, আদর, এবং সমর্থন খিলাফত আন্দোলনের আন্দোলনী প্রতিষ্ঠানের সামর্থ্যকে বৃদ্ধি করে এবং মুসলিম সমাজের সমর্থকদের মধ্যে একটি নিয়মিত আদর প্রতিষ্ঠা করে। এই প্রভাবশালী সম্প্রীতি ও সম্পৃক্ততা খিলাফত আন্দোলনের সমাজের মধ্যে বিশ্বাসীদের মধ্যে অন্যত্র নির্বিশেষে প্রভাবশালী ছিল এবং ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে অত্যন্ত কার্যকর প্রতিবাদ হিসেবে গণ্য করা হয়।

সংক্ষেপে বলা যায় যে, গান্ধীজির সম্প্রীতি এবং সম্প্রীততার খিলাফত আন্দোলনে একটি অপরিসীম প্রভাব ছিল এবং এই আন্দোলনের সফলতার মৌলিক অংশ ছিল। গান্ধীজির প্রভাব এই আন্দোলনে একটি নিয়মিত আদর প্রতিষ্ঠান করে এবং ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে অত্যন্ত কার্যকর প্রতিবাদ হিসেবে গণ্য করা হয়।

Leave a Reply

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

bn_BDBengali
Powered by TranslatePress

Discover more from Online Learning

Subscribe now to keep reading and get access to the full archive.

Continue reading