গণনাট্য সংঘ একটি কলকাতা ভিত্তিক বাঙালি গণনাট্য দল, যা ১৯১৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। এই দলটির প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন নতু মদন বসু, সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়, সুবোধ সরকার, নীরদবরণ চক্রবর্তী, সুমতি বোস, আশোক বসু, জগদীশ ঘোষ, আলোক চন্দ্র রায়, ও অন্যান্য বৃহত্তর শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে।
গণনাট্য সংঘের উদ্দীপক ছিল স্বতন্ত্র এবং সাধারণ মানুষের প্রতি জনসামাজিক আদর্শ স্থাপনে। এটি বাংলা সংস্কৃতির উজ্জ্বল পর্বকে প্রচুর মাধ্যমে প্রসার করতে চেষ্টা করে, এবং গণসংগীত, গণচিত্র, এবং গণনাট্যের মাধ্যমে মুক্ত প্রসারে জনসামাজিক সংবাদপত্রের দিকে মোড় দেতে চেষ্টা করে।
গণনাট্য সংঘ প্রথম দিনেই তার স্থপতি সদস্যদের মাধ্যমে দক্ষিণ কলকাতা কোম্পানির উদার অপরিসীম মূলধন বৃদ্ধির দিকে এগোবে। এটি সদস্যবৃন্দ তাদের কাজে তাদের বৃষ্টির মুক্তি অর্জন করার জন্য আত্মনির্ভর এবং স্বাবলম্বী ভাবনা প্রদর্শন করে।
গণনাট্য সংঘের গল্পটি বুক বিশ্ব বলে সারাবিশ্বে উজ্জ্বল হোক
গণনাট্য সংঘের প্রতিষ্ঠালগ্নে এর লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য ছিল মুক্তচিন্তা, সাহিত্যিক এবং সাংস্কৃতিক প্রসার, এবং মানবিক উন্নতির পথে অবদান রেখে সমাজের প্রতি জাগরূকতা সৃষ্টি করা।
স্বাধীনতা এবং স্বাধীন মানবতা: গণনাট্য সংঘের একটি মূল লক্ষ্য ছিল স্বাধীনতা এবং স্বাধীন মানবতা সমর্থন করা। এটি বাংলা সাহিত্য, সংস্কৃতি, এবং সমাজের উন্নতির লক্ষ্যে লোকচিত্র, গণসঙ্গীত, এবং গণনাট্যের মাধ্যমে একটি স্বাধীন বাংলা সমাজ স্থাপন করতে চেষ্টা করে।
সমাজসেবা এবং শিক্ষা: গণনাট্য সংঘ আত্মনির্ভর এবং সমৃদ্ধ সমাজ গড়ার জন্য মানবিক উন্নতির মাধ্যমে সমাজসেবা এবং শিক্ষার মূল মূল্যবোধ বৃদ্ধি করার লক্ষ্যে চিরসত্তা ধরে রেখেছিল।
ভাষা, সাহিত্য, এবং সাংস্কৃতিক প্রসার: গণনাট্য সংঘের মাধ্যমে বাংলা ভাষা, সাহিত্য, এবং সাংস্কৃতিক ধারার প্রসার করা এবং বৃহত্তর দরজার শিক্ষার্থীদের মাধ্যমে এটির উজ্জ্বলতা অর্জন করা ছিল।
জনসামাজিক সংস্কার এবং চেতনা: গণনাট্য সংঘ মূলত জনসামাজিক সংস্কার এবং চেতনা বৃদ্ধির মাধ্যমে একটি বুদ্ধিমত্তা, তাত্ত্বিক, এবং নৈতিক সমাজ গড়ার চেষ্টা করেছিল।
সম্মিলিতভাবে, গণনাট্য সংঘের উদ্দেশ্য ছিল একটি স্বাধীন, মানবিক, এবং সমৃদ্ধ সমাজ গড়ার মাধ্যমে সমাজে উজ্জ্বল আলো প্রদান করা।