গণপরিষদের গঠন, প্রকৃতি ও কার্যাবলীর উল্লেখ কর

গণপরিষদের গঠন:

ভারতীয় গণপরিষদ দুটি সদস্যবৃন্দে বিভক্ত হয়ে থাকে – একটি লোক সদস্যবৃন্দ এবং একটি স্থানীয় সদস্যবৃন্দ। লোক সদস্যবৃন্দটি নির্বাচিত এবং স্থানীয় সদস্যবৃন্দটি ভারতের বিভিন্ন রাজ্য এবং কেন্দ্রীয় শাসিত অঞ্চলগুলি দ্বারা নির্বাচিত হয়। সদস্যবৃন্দগুলির সমষ্টির সংখ্যা একটি নির্দিষ্ট সীমা থাকে। গণপরিষদে প্রতি তিনি বছরে একবার সম্মেলন হয়, এবং এটির প্রথম সদস্যবৃন্দ ভোটে নির্বাচিত হয়।

গণপরিষদের প্রকৃতি:

পর্যাপ্ত মাধ্যম: গণপরিষদ একটি মৌলিক মাধ্যম, যা নাগরিক সমাজের ভাষা বক্তব্য করতে পারে এবং জনগণের মোকাবিলা এবং চেতনা উত্তরাধিকারী করতে পারে।

উচ্চ নৈতিকতা এবং নৈতিক সংস্থা:

গণপরিষদ রাষ্ট্রের শাসন বিচারক এবং একটি পর্যাপ্ত নৈতিক এবং নৈতিক সংস্থা হিসেবে দাবি করে। এটি দেশের নীতিতে এবং নীতিতে ভূমিকা রাখতে এবং রাজনীতির মাধ্যমে জনগণের মধ্যে সমাজের মৌলিক মূল্য এবং আদর্শ বাড়ানোর জন্য কাজ করতে হয়।

গণপরিষদের কার্যাবলী:

বৈধিক কাজ: গণপরিষদ নতুন আইন তৈরি এবং প্রয়োজনে সাংবিধানিক সংশোধন করতে একটি প্রধান বৈধিক কাজকে নিয়োজন করতে পারে।

বাজেট প্রস্তুতি এবং নীতি সাধন:

গণপরিষদ সাধারণভাবে বাজেট এবং নীতি সাধনে সহায়ক হয় এবং দেশের আর্থিক এবং সামাজিক সাথে যোগদান করতে পারে।

রাষ্ট্রপতি এবং উপ-রাষ্ট্রপতির নির্বাচন:

গণপরিষদ রাষ্ট্রপতি এবং উপ-রাষ্ট্রপতির নির্বাচন এবং তাদের দক্ষতা এবং নৈতিকতা অনুসন্ধানে অবদান রাখতে সহায় করে।

চর্চা এবং প্রস্তুতি:

গণপরিষদ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে চর্চা এবং প্রস্তুতি করে এবং জনগণের মধ্যে আলোচনা উত্তরাধিকারী তৈরি করতে সাহায় করে।

গণপরিষদ হলো ভারতের পূর্ববর্তী বিশেষজ্ঞ পরিষদ এবং এর মাধ্যমে জনগণের আদর্শ এবং মৌলিক মূল্যবোধ রক্ষা করা হয়।

Leave a Reply

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

bn_BDBengali
Powered by TranslatePress

Discover more from Online Learning

Subscribe now to keep reading and get access to the full archive.

Continue reading