গান্ধীজি ছিলেন একজন ঐতিহাসিক ব্যক্তিত্ব যিনি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করতেন যে শান্তিপূর্ণ উপায়ে সমাজের অগ্রগতি এবং স্বাধীনতা সম্ভব। তিনি বর্ণবাদ বিরোধী দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি করেছিলেন যা বর্ণবাদ বিরোধী আন্দোলনকে অনুপ্রাণিত করেছিল, উদাহরণস্বরূপ, প্রথমে দক্ষিণ আফ্রিকা এবং পরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে।
গান্ধীর দক্ষিণ আফ্রিকায় থাকার ফলে দক্ষিণ আফ্রিকায় বর্ণবাদ এবং নাগরিক অধিকার লঙ্ঘনের বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে। গান্ধী এই পরিস্থিতিতে প্রতিষ্ঠিত বিদেশী কর্মসূচির প্রতিষ্ঠাতা হিসাবে কাজ করেছিলেন এবং পরিস্থিতির বিনয়ী ও জটিল বাস্তবতায় তার বিশ্বাসের মূল্যায়নে সক্রিয় ছিলেন। দক্ষিণ আফ্রিকায় তার পরিস্থিতি তাকে পরিস্থিতির সাথে সাম্য এবং ন্যায়বিচারের দিকে মনোনিবেশ করতে এবং সত্য ও অহিংসাকে আদর্শ হিসাবে স্থাপন করতে পরিচালিত করেছিল। তার কর্মের ফলে দক্ষিণ আফ্রিকায় বর্ণবাদের সূচনা হয় এবং সমাজে পরিবর্তন আসে।
গান্ধীজির প্রভাব মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে আরও বেশি ছিল। তারা আমেরিকান সামাজিক এবং রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে বর্ণবাদ এবং এনটাইটেলমেন্টের বিরুদ্ধে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। তিনি বিশ্বাস করতেন যে বর্ণবাদ সমাজের সকল শ্রেণীর মধ্যে দুর্নীতি ও বৈষম্য সৃষ্টি করেছে। তিনি অনেক সামাজিক পরিস্থিতিতে সমান অধিকার এবং ন্যায়বিচারের জন্য কাজ করেছিলেন এবং তার আন্দোলন বিভিন্ন অধিকার লঙ্ঘনের বিশ্বাস স্থাপন করেছিল।
গান্ধীজির নির্দেশে, তিনি দক্ষিণ আফ্রিকা এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বর্ণবাদ বিরোধী আন্দোলনকে উত্সাহিত করার জন্য প্রভাবশালী ছিলেন। সত্যাগ্রহ, অহিংসা এবং অহিংসার গৌরব নিয়ে তাঁর নির্ণায়ক ও অমূল্য কাজ বর্ণবাদের বিরুদ্ধে প্রতিষ্ঠিত অধিকার ও সমতার মাধ্যমে সমাজে পরিবর্তন এনেছিল।
গান্ধীজির মতে, শান্তিপূর্ণ উপায়ে সমাজের অগ্রগতি ও মুক্তি সম্ভব। তার অবদান ব্যাপকভাবে স্বীকৃত এবং সম্মানিত।