‘চিত্রিত ধূসর বর্ণের মৃৎপাত্র সংস্কৃতি’ সম্পর্কে লেখো।

‘চিত্রিত ধূসর বর্ণের মৃৎপাত্র সংস্কৃতি’:

‘চিত্রিত ধূসর মৃৎপাত্র সংস্কৃতি’ নামে একটি সংস্কৃতির স্রষ্টারা লোহার ব্যবহার করতে শিখেছিল। পাঞ্জাব, হরিয়ানা, রাজস্থান, উত্তরপ্রদেশে এই সংস্কৃতির লোহার জিনিস পাওয়া গেছে। এই ধরনের পাত্রগুলি মসৃণ ও হালকা ধরনের। এই মৃৎপাত্রগুলির রং ছাই থেকে গাঢ় ধূসর।

চিত্রিত ধূসর মৃৎপাত্র, সংস্কৃতির স্রষ্টা হিসেবে বি বি লাল আর্য তথা পাণ্ডবদের কথা বলেছেন। ডি ডি কোশাম্বীও কুরু-পুরুদের কথা বলেছেন। তাদের ব্যবহৃত লৌহজাত সামগ্রীগুলি হল-কুঠার, তিরফলক, বর্শাফলক, ব্লেড, ছুরি, চিমটা প্রভৃতি। তারা তামাও ব্যবহার করত কিন্তু কম। এই সংস্কৃতির মানুষজন কৃষিকাজ ও পশুপালনে অভ্যস্ত ছিল। তাদের উৎপন্ন ফসলের মধ্যে ধান ও যবই প্রধান ছিল। তাদের গৃহপালিত পশু ছিল শূকর, গোরু, হরিণ, ঘোড়া ও মোষ। এই সংস্কৃতির কালসীমা 400-350 খ্রিস্টপূর্বাব্দ।

টীকা লেখো: সপ্তসিন্ধু।

টাকা লেখো: সভা ও সমিতি।

টীকা লেখো: ‘ঋগবেদ’

বর্ণব্যবস্থা বলতে কী বোঝো?

bn_BDBengali
Powered by TranslatePress

Discover more from Online Learning

Subscribe now to keep reading and get access to the full archive.

Continue reading