জীবনস্মৃতি উপন্যাসে কবি জোয়াতিদাদার চরিত্র একটি গুরুত্বপূর্ণ এবং সামাজিকভাবে মৌলিক ব্যক্তি হিসেবে প্রদর্শিত হয়েছে। এই চরিত্রের মাধ্যমে বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় আপনার আত্মতাত্ত্ব এবং ব্যক্তিত্বের গঠন উপস্থাপন করেছেন।
জোয়াতিদাদ একজন ধার্মিক এবং আদর্শমূলক ব্যক্তিত্ব, যার আদর্শের জন্য সজীব করতেন। তিনি ধর্মবাদী এবং আত্মনিয়ন্ত্রণে শেখার প্রবন্ধ করেন, এবং তার বাচ্চাদের মধ্যে ধর্মবাদ এবং মর্যাদার মূল্য বোঝানোর জন্য তার প্রয়াস করেন।
জোয়াতিদাদ আপনার পরিবারের দিকে একটি আদর্শ পিতা হিসেবে প্রদর্শিত হয়েছেন, যিনি তার সন্তানদের জন্য একটি নিরাপত্তা এবং আদর্শ পরিবেশ সৃষ্টি করতে চেষ্টা করেন। তিনি তার পরিবারের সদস্যদের জীবনযাত্রা এবং শিক্ষার মধ্যে ধর্মবাদ এবং সংস্কৃতির গুরুত্ব বোঝানোর জন্য শোক্ষজ ছিলেন।
জোয়াতিদাদের চরিত্র বিশেষভাবে ধার্মিক সম্প্রদায়, সামাজিক আদর্শ এবং ব্যক্তিগত নৈতিকতা সংকলন করে, এবং তার মাধ্যমে বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় বাঙালি সমাজে একটি শ্রেষ্ঠ আদর্শ উপস্থাপন করতে চেষ্টা করে ।
“জীবনস্মৃতি” উপন্যাসে, জোয়াতিদাদের চরিত্রে একটি অসীম প্রেম এবং কর্তব্যবাদ প্রকাশ হয়েছে। তিনি তার স্ত্রী আরিপ্রবা রানীকে অত্যন্ত ভালোবাসেন এবং সেই ভালোবাসার মাধ্যমে একটি সৎ, শক্তিশালী পরিবার উপস্থাপন করতে চেষ্টা করেন। তার প্রেম আদর্শমূলক এবং সৎ সংস্কৃতি সৃষ্টি করতে সাহায্য করে।
জোয়াতিদাদের পণ্ডিত এবং শিক্ষক হিসেবে তার আচার্যকে তিনি গভীর শ্রদ্ধাশীলভাবে পূজা করেন এবং তার প্রতি শ্রদ্ধা প্রকাশ করেন। জোয়াতিদাদ শিক্ষা, ধর্ম, সংস্কৃতি, এবং ভাষা সম্পর্কে তার আদর্শবাদ বোঝানোর জন্য তার শিক্ষার্থীদেরকে অনুমতি দেন। তার সংস্কৃতিক ও ধর্মীয় প্রজন্মের উন্নতি এবং উন্নতির দিকে একটি দৃষ্টিকোণ উপস্থাপন করা হয়।
জোয়াতিদাদের চরিত্র একটি আদর্শবাদী ব্যক্তিত্ব হিসেবে উল্লেখযোগ্য, এবং তার জীবন আদর্শ এবং মূল্যবান সিদ্ধান্তের উপর নির্ভর করে। তার উদ্দীপনা এবং আদর্শ প্রবন্ধের মাধ্যমে বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় বঙ্গসভা, বিজ্ঞান, তত্ত্ব এবং ধর্ম বিষয়ে তার ধারাবাহিক চিন্হ স্থাপন করেন।