পরিমাণগত তথ্য বিশ্লেষণের গুরুত্ব কী-
পরিমাণগত তথ্য বিশ্লেষণ ব্যবসায়, অর্থ এবং ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার সমস্যা সমাধানের জন্য পরিসংখ্যান এবং গণিত ব্যবহার করে। এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ কৌশল যা আর্থিক বিশ্লেষক, বিজ্ঞানী এবং গবেষকদের চ্যালেঞ্জিং ধারণা এবং সমস্যাগুলি বুঝতে সাহায্য করে ৷
রিমাণগত পদ্ধতির প্রকারভেদ
১. অনুসন্ধানী গবেষণা বা অন্বেষণমূলক (Exploratory Research)
২. বর্ণনামূলক গবেষণা (Descriptive Research)
i. জরিপ গবেষণা, ii. কেইস স্টাডি iii. কর্মসহায়ক গবেষণা
৩. ব্যাখ্যামূলক গবেষণা (Explanatory Research)
৪. সম্পর্কযুক্ত গবেষণা (Correlational Research)
ব্যবহৃত উপাত্ত অনুসারে গবেষণার প্রকারভেদ
১. গুণগত গবেষণা (Qualitative Research)
২. পরিমাণগত গবেষণা (Quantitative Research)
৩. মিশ্র গবেষণা (Mixed-method Research)
চলকের ব্যবহারগত দিক থেকে গবেষণার প্রকারভেদ
১. পরীক্ষণমূলক গবেষণা (Experimental Research)
২. অ-পরীক্ষণমূলক গবেষণা (Non-experimental Research)
৩. অর্ধ-পরীক্ষণমূলক গবেষণা (Quasi-Experimental Research)
অনুমানের শ্রেণিবিন্যাস অনুসারে গবেষণার প্রকারভে
১. অবরোহী গবেষণা (Deductive Investigation)
২. আরোহী গবেষণা (Inductive Research)
৩. অনুসিদ্ধান্তমূলক অবরোহী গবেষণা (Hypothetical-Deductive Investigation)
অতিবাহিত সময় অনুসারে গবেষণার প্রকারভেদ
১. অনুদৈর্ঘ্য গবেষণা (Longitudinal Study)
২. ক্রস-সেকশনাল স্টাডি (Cross-Sectional Study)
তথ্যের উৎস অনুসারে গবেষণার প্রকারভেদ
১. প্রাথমিক গবেষণা (Primary Research)
২. মাধ্যমিক গবেষণা (Secondary Research)
সংগ্রহের ধরন অনুসারে গবেষণা
১. ডকুমেন্টারি (Documentary)
২. ফিল্ড রিসার্চ (Fileld Research)
২. ল্যাবরেটরি গবেষণা (Laboratory Research)
৩. মিশ্র-পদ্ধতির গবেষণা (Mixed-Method: Documentary, Field and/or Laboratory)
গবেষণায় উপাত্ত