প্রাক-সক্রেটিক দর্শন হলো প্রাচীন গ্রীক দর্শনের একটি পর্যায়। এই পর্যায়ে বিভিন্ন দর্শনিক মতামত এবং ধারণা উত্তরাধিকারী হয়েছিলো প্রাক-সক্রেটিক দর্শনের চিন্হিত ব্যক্তিত্বের মাধ্যমে। এই পর্যায়ের দর্শনিকদের মধ্যে অনেকে সোক্রেটিসের শিক্ষাগুলির অনুযায়ী আগ্রহী ছিলেন এবং তাদের চিন্তার মৌলিক মূল হয়েছিল সোক্রেটিক যৌগীয় প্রস্তুতি এবং তার প্রশ্নাতীত জীবনের প্রতি চিন্তা করার অনুমতি প্রদান করা। প্রাক-সক্রেটিক দর্শনের চিন্হিত দর্শনিকদের মধ্যে সোক্রেটিস এবং তার শিক্ষাগুলির পরবর্তী ফলক হতে উল্লেখযোগ্য দর্শনিকদের মতামতে উজ্জিত হয়েছিলো।
এই পর্যায়ের মহান দর্শনিক বলে গণ্য হয়ে থাকেন সোক্রেটিস, প্লেটো, এবং আরিস্টটল। এই দর্শনিকদের চিন্তা এবং শিক্ষা থেকে উৎপন্ন হওয়া উপন্যাসিক ধারণার বীজগুলি হিসেবে ধারণ করা হয়।
প্রাক-সক্রেটিক দর্শনের কিছু মৌলিক বৈশিষ্ট্য এবং চিন্তাগুলি হলো:
প্রধান মৌলিক প্রশ্নগুলির মৌলিকতা: প্রাক-সক্রেটিক দর্শনের দর্শনিকরা মৌলিক প্রশ্নগুলির উপর একটি কেন্দ্রীয় মন্তব্য করে, এবং এই প্রশ্নগুলির মৌলিকতা এবং আত্মবিশ্লেষণ একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে মনে করে। সোক্রেটিসের যৌগীয় প্রস্তুতি এবং তার প্রশ্নাতীত জীবন পথের প্রতি চিন্তা এই মৌলিকতার উদাহরণ।
শব্দগুলির গুরুত্ব: সোক্রেটিস, প্লেটো, এবং আরিস্টটল এই দর্শনে শব্দগুলির গুরুত্ব প্রদান করেন। তারা মনে করেন যে ব্যক্তির চিন্তা, শব্দ, এবং ভাষা তার জীবন এবং তার চিন্তার উন্নতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ উপাধি হিসেবে কাজ করতে পারে।
মানবজীবনের প্রধান চিন্তা: এই দর্শনিকদের জীবনের উদ্দীপনা হয়েছিল মানবজীবনের মৌলিক প্রশ্নগুলির উপর, এবং তারা ধারণা করতেন যে এই প্রশ্নগুলি উত্তরের মাধ্যমে এবং জীবনের প্রতি সাবলীলভাবে বোঝার জন্য ব্যক্তিগত উন্নতির মাধ্যমে আমাদের চিন্তা এবং আচরণ উন্নত করতে পারে।
অনুভূতির ভূমিকা: এই দর্শনে অনুভূতি একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাধি হিসেবে মন্নিত হয়। বীজগুলি বিচার এবং পরিকল্পনা করার প্রতি চিন্তাগুলি ভাবানুভবে প্রতিবাদিত হতে পারে এবং একজন ব্যক্তির বুদ্ধি ও চেতনার স্তর উন্নত করতে তাদের কাজে লাগত।
এই মৌলিক বৈশিষ্ট্যগুলি সহজেই প্রাক-সক্রেটিক দর্শনের উদাহরণগুলি দেখাতে সাহায্য করে, এবং তাদের দর্শনিক চিন্তা এবং ধারণা এই বৈশিষ্ট্যগুলির মাধ্যমে বোঝা যায়।