প্রাচীন গ্রীক দর্শনের প্রকৃতি এবং বৈশিষ্ট্য | Nature and Characteristics of Ancient Greek Philosophy

প্রাচীন গ্রীক দর্শন একটি ঐতিহাসিক কালে উত্তরপ্রদেশ এবং পূর্ব মধ্যপ্রদেশ অঞ্চলে প্রাচীন গ্রীক দেশে উৎপন্ন হয়েছিল। এই দর্শনে বৃহত্তরভাবে মানবজীবন, প্রকৃতি, দেবতা, এবং জ্ঞানের প্রশ্নের উত্তর খোঁজা হয়। গ্রীক দর্শনের অনেকগুলি শখের চরিত্র রয়েছে, যা মৌলয়, তাত্ত্বিক, এবং নীতি মৌলে বিভাজিত হয়েছিল। এর মধ্যে চারটি মুখ্য দর্শন ছিল – মাইলেসিয়ান দর্শন, পিথাগোরাসীয় দর্শন, হেরাকলিটিয়ান দর্শন, এবং প্লেটোনিক দর্শন।

মাইলেসিয়ান দর্শন:

প্রকৃতি ও বৈশিষ্ট্য: মাইলেস থালেস প্রথম গ্রীক দর্শনিক ছিলেন এবং তার দর্শনের মৌলিক বিষয় ছিল প্রকৃতি। তিনি মনে করতেন যে প্রকৃতি সর্বশ্রেষ্ঠ প্রমাণিত আসল এবং সবচেয়ে মৌলয়। তিনি মৌলয় কে জলের মধ্যে বা আগুনের মধ্যে পাওয়া আত্মা মানতেন।

পিথাগোরাসীয় দর্শন:

প্রকৃতি ও বৈশিষ্ট্য: পিথাগোরাস এবং তার অনুযায়ীগুলি মৌলয় এবং সংখ্যা মৌলে বিশ্বকে ব্যাখ্যা দেন। তারা মনে করতেন যে সংখ্যা ও তার অনুযায়ী গণিত বিশ্বকে বোঝার উপায়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ উপায় হতে পারে।

হেরাকলিটিয়ান দর্শন:

প্রকৃতি ও বৈশিষ্ট্য: হেরাকলিটাস মৌলয় এবং পরিবর্তনের অধীনে বিশ্বকে বোঝার চেষ্টা করেন। তিনি মনে করতেন যে প্রকৃতি সততা এবং পরিবর্তনের অধীনে আছে এবং এটি একটি একক মৌল নয়।

প্লেটোনিক দর্শন:

প্রকৃতি ও বৈশিষ্ট্য: প্লেটো এবং তার শিক্ষার্থী অরিস্টটল মৌলয় বিবেচনা করেন এবং তাদের দর্শন প্রকৃতি, মনো, এবং আধ্যাত্মিক বিষয়গুলি উপর ভিত্তি করে। প্লেটো পরম সত্যকে একটি অবিকল্পিত এবং অবিবাদিত বাস্তবতা হিসেবে মনে করতেন।

গ্রীক দর্শন মানব চিন্তা ও তার নৈতিক ও দার্শনিক বিকাশের একটি মৌল্যবান অংশ ছিল এবং এটি আধুনিক পশ্চিমী দার্শনিক চিন্হাটির মৌল্যে অবদান রেখেছে।

Leave a Reply

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

bn_BDBengali
Powered by TranslatePress

Discover more from Online Learning

Subscribe now to keep reading and get access to the full archive.

Continue reading