ভারতের সংবিধান প্রণয়নে গণপরিষদ বা লোকসভা একটি মৌলিক এবং গুরুত্বপূর্ণ দলীয় প্রতিষ্ঠান। এটি ভারতীয় সংবিধানের দ্বিতীয় ভাগে উল্লেখিত হয়েছে এবং এটি একটি ভারতীয় নাগরিকের মৌলিক অধিকার এবং কর্তব্য নিশ্চিত করে।
সংবিধান প্রণয়নে গণপরিষদের ভূমিকা:
নিয়ন্ত্রণ এবং প্রতিনিধিত্ব:
গণপরিষদ ভারতের লোকসভা হিসেবে অভিহিত হয়, যা পূর্ণভাবে নির্বাচিত প্রতিনিধিরা অত্যন্ত বড় সংখ্যক বাংলাদেশ জনগণের মধ্যে পূর্বাভাষ অনুভব করে। লোকসভার সদস্য গণপরিষদের সদস্যরা ভোট দ্বারা নির্বাচিত হয় এবং এই ভোট নির্বাচনের মাধ্যমে নৃত্য এবং প্রতিনিধিত্ব অর্জন করে।
বাধ্যতামূলক ক্রিয়াকলাপ:
গণপরিষদ সরকারকে নির্বাচন দ্বারা নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী এবং ক্যাবিনেট মন্ত্রী সৃষ্টি করতে বাধ্যতামূলক ক্রিয়াকলাপে অবস্থিত। সংস্থানটি সরকারের কাজে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং ভারতীয় সংবিধানে এর সামরিক ও আর্থিক ক্ষমতা প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।
ধর্মনিরপেক্ষ:
গণপরিষদ ভারতে একটি ধর্মনিরপেক্ষ সংস্থা হিসেবে কাজ করে, তার মন্তব্য হয়েছে ধর্মনিরপেক্ষ এবং সকল ধর্মের প্রতি সমানভাবে সমর্থ এবং সমানভাবে মাধ্যমে নাগরিকদের অধিকার এবং কর্তব্য নিশ্চিত করা।
সমাজতান্ত্রিক নীতি:
গণপরিষদের কাজের মধ্যে সমাজতান্ত্রিক এবং নৈতিক নীতি স্বীকৃতি পায়। এটি সমাজে বিভিন্ন শ্রেণির মধ্যে সমানতা এবং ন্যায়ের মৌলিক আদর্শ পূর্ণভাবে প্রতিষ্ঠা করতে কাজ করে।
সংবিধানের সংশোধন:
গণপরিষদ সংবিধানের সংশোধন করতে সক্ষম, এটি প্রয়োজনে সংবিধানে পরিবর্তনে অবস্থিত হতে হয়। সংবিধানের পরিবর্তন সম্পর্কে সকল বিষয়ে গণপরিষদের সৃষ্টি করা হয়েছে।
এই উপরে উল্লেখিত বৈশিষ্ট্যগুলি কাজ করে গণপরিষদ সমগ্র রাষ্ট্রের নির্বাচিত প্রতিনিধিরা দ্বারা মৌলিক অধিকার এবং দায়িত্বের মৌলিক আদর্শ পূর্ণ করতে।