“১৯৪৬-৪৭” হলো জীবনানন্দ দাশের একটি কবিতা, যা তার চেতনার স্বরূপ ও তার সময়ের ইতিহাস নিয়ে কথা বলে। এই কবিতায় তিনি তার সময়ের রাজনৈতিক ও সামাজিক ঘটনাগুলি, বিশেষভাবে ১৯৪৬-৪৭ সালের ভারতে উত্থানমুখী ঘটনা, তার মাধ্যমে আত্মবিশ্বাস এবং দেশপ্রেমের ভাবনা বুঝাতে চেষ্টা করেন।
জীবনানন্দ দাশের “১৯৪৬-৪৭” কবিতায় তিনি নিজেকে একজন সাধারণ ভারতীয় নাগরিক হিসেবে বর্ণনা করেন, যে যুদ্ধের প্রতি উত্সুক হয়ে গিয়েছে এবং তার বাচ্চাদের একটি ভারতীয় সাংস্কৃতিক বিকাশে আগ্রহী। তিনি আত্মঘাতী বোমায় মরার ভয়ে শান্তির কাছে ভাগ্য অনুভব করেন নি।
এই কবিতায় জীবনানন্দ দাশ তার ভূখোকল্যাণের বাচ্চাদের দিকে তার মাধ্যমে কেমন একজন ভারতীয় পিতা হিসেবে বিকাশ হতে চেষ্টা করেন, তাদের আত্মমুক্তি এবং সুখের দিকে। তিনি বলছেন যে, তারা ভয়াবহ সময়ে উত্থান করতে হবে এবং তারা স্বনির্ভর হতে হবে, আত্মনির্ভর হতে হবে।
কবিতায় তিনি ভারতীয় সাংস্কৃতিক ঐক্য ও স্বাধীনতার দিকে উৎসুক হওয়ার মাধ্যমে তার আত্মবিশ্বাস এবং প্রবণতা বর্ণনা করেন। তার মধ্যে উদ্দীপ্ত আত্মবিশ্বাসের মাধ্যমে তিনি জীবনের সমস্ত সমস্যা এবং চ্যালেঞ্জ অতএব তার উৎকৃষ্ট সত্তা এবং প্রবণতা দেখাতে ব্যর্থ হতে চায় না।
এই কবিতায় জীবনানন্দ দাশ তার আত্মঘাতী সহযোগীদের চিন্তা বুঝাতে এবং একটি পরিবারের নেতৃত্ব করার মাধ্যমে কেমন একজন নেতা হতে চেষ্টা করতে বলে। এখানে কবি তার একজন পিতার দায়িত্ব নিয়ে আত্মবিশ্বাস এবং দৌর্বার্ত্তিক জীবনের মূল্যগুলি উচ্চারণ করছেন।
এই কবিতা বিভিন্ন আধুনিক সময়ের পরিস্থিতি এবং রাজনৈতিক উত্থান নিয়ে একটি চিন্তামুদ্রা দেখিয়ে দিয়েছে, যা তার আত্মবিশ্বাস এবং প্রেমের উদাহরণ হিসেবে কাজ করতে পারে।
“১৯৪৬-৪৭” কবিতা জীবনানন্দ দাশের চেতনার স্বরূপ নিয়ে একটি নিরীক্ষণ করতে গিয়ে, একটি ইতিহাস চিত্রণ করে এবং তার ভারতীয় মৌলিকতার প্রতি অবগ্রহ দেখাতে একটি প্রয়াস করে। কবি এই কবিতার মাধ্যমে তার সময়ের বৈশিষ্ট্য, সামাজিক ও রাজনৈতিক পরিস্থিতি, এবং তার ভাষার মাধ্যমে প্রতি এক ভারতীয় নাগরিকের চেতনা সবল করতে চায়।
জীবনানন্দ দাশের “১৯৪৬-৪৭” একটি সময়সীমা পূর্বক, ভারত স্বাধীনতা প্রাপ্ত হয়নি, কিন্তু তার মধ্যে একটি মহত্ত্বপূর্ণ মৌলিক বিকল্প তৈরি হয়েছিল। এই সময়সীমার ভারত একটি বিভিন্ন দক্ষতা এবং ভাষার ভিত্তিতে ভিন্নতা নিয়ে তার চেতনা উড়িয়েছিল। কবিতার মাধ্যমে, তিনি এই অবগ্রহের দিকে চিন্তা করতে চেষ্টা করেন, আত্মবিশ্বাস এবং স্বপ্নের প্রতি আত্মবদ্ধ হয়ে তার প্রতি ব্যক্তিগত ভাবনা ও সমর্থন বৃদ্ধি করতে।
কবি এখানে তার সময়ের জোটার সাথে নিজেকে মিলিয়ে রাখতে এবং সমস্ত ভারতীয় নাগরিকদের একটি বাড়ির মধ্যে তাদের অধিকার এবং স্বপ্ন বজায় রাখতে চায়। কবিতার মাধ্যমে তিনি সম্পূর্ণ ভারতীয় জনতা কে একটি একমাত্র বাড়ির বজায় রাখতে এবং একটি একমাত্র বাড়ির স্বপ্ন এবং ভাবনা বজায় রাখতে চেষ্টা করতে চায়। “১৯৪৬-৪৭” একটি নিখুত কবিতা, যা জীবনানন্দ দাশের চেতনার অভিজ্ঞান এবং সামাজিক দক্ষতা উড়িয়ে দেয়, এবং এটি একটি ভারতীয় নাগরিকের চেতনা জাগানোর জন্য একটি উত্কৃষ্ট উদাহরণ।