রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘অতিথি’ গল্প অনুসরণে তারাপদ চরিত্রটির পরিচয় দাও।

‘অতিথি’ গল্পের তারাপদ চরিত্র রবীন্দ্রনাথ সৃষ্ট ‘অতিথি’ গল্পের তারাপদ চরিত্রটি বাংলা সাহিত্যে একটি অবিস্মরণীয় চরিত্র। রবীন্দ্রনাথ নানা মাত্রায় চরিত্রটিকে জীবন্ত করেছেন, সম্পৃক্ত নানাবিধ জীবন বৈশিষ্ট্যের সঙ্গে। তারাপদ চরিত্রে রবীন্দ্রনাথ যে বৈশিষ্ট্য সম্পৃক্ত করেছেন সেগুলি এমনভাবে সাজানো যেতে পারে- ১. তারাপদ সমস্ত প্রকার মানব বন্ধনের বিপ্রতীপ মেরুর সৃষ্টি। কোনোপ্রকার মানব বন্ধনকে গ্রাহ্য করে না সে। ২. … বিস্তারিত পড়ুন

সম্রাট আকবরের সময় থেকে শাহজাহান পর্যন্ত মুঘল শিল্প স্থাপত্যের বিকাশ সম্পর্কে আলোচনা কর।

ভারতে মুঘল যুগ (1526-1857) শিল্প, স্থাপত্য, সাহিত্য এবং চিত্রকলার উল্লেখযোগ্য উন্নতি প্রত্যক্ষ করেছে। মুঘল শিল্প ও স্থাপত্য পার্সিয়ান, ভারতীয় এবং মধ্য এশিয়ার প্রভাবের এক অনন্য মিশ্রণ প্রদর্শন করে। স্থাপত্য: তাজমহল এবং লাল কেল্লার মতো গ্র্যান্ড স্মারকগুলি নির্মিত হয়েছিল, যা মার্বেল, জটিল খোদাই এবং চিত্তাকর্ষক গম্বুজের নিখুঁত ব্যবহারের উদাহরণ দেয়। সাহিত্য: আকবর এবং শাহজাহানের মতো সম্রাটদের … বিস্তারিত পড়ুন

আকবরের সময়ে স্থাপত্যের অগ্রগতি সম্পর্কে আলোচনা কর।

মুঘল সম্রাট আকবর স্থাপত্য শিল্পের ক্ষেত্রে চরম অনুরাগের পরিচয় দেন। আকবরই ভারতীয় উচ্চমানের শিল্প-স্থাপত্যের ধারার সঙ্গে তুর্কি জাতির শিল্প-স্থাপত্যের উচ্চধারণার সংমিশ্রণে স্থাপত্যশিল্পে ‘ভারতীয় ধারার সূচনা করেন। আকবরের আমলে নির্মিত অট্টালিকা, প্রাসাদ, মসজিদ, সমাধিসৌধ ও দুর্গগুলিতে ভারতীয় ও পারসিক উভয় রীতির প্রভাবই লক্ষ্য করা যায়। এইভাবে ভারতে ‘মুঘল স্থাপত্যশৈলী’-র জন্ম হয়। বলা হয় , আকবরই হলেন … বিস্তারিত পড়ুন

উত্তর ভারতের মন্দির স্থাপত্যের বৈশিষ্ট্যগুলি বর্ণনা কর।

উত্তর ভারতের সাধারণ হিন্দু মন্দির, পরিকল্পনা অনুযায়ী, একটি বর্গক্ষেত্র নিয়ে গঠিতগর্ভগৃহের পূর্বে এক বা একাধিক সংলগ্ন স্তম্ভমণ্ডপগুলি (বারান্দা বা হল), যা একটি খোলা বা বন্ধ ভেস্টিবুল ( অন্তরালা ) দ্বারা গর্ভগৃহের সাথে সংযুক্ত থাকে। গর্ভগৃহের প্রবেশদ্বারটি সাধারণত নদী দেবীর মূর্তি এবং পুষ্প, মূর্তি ও জ্যামিতিক অলঙ্করণের ব্যান্ড দিয়ে সজ্জিত করা হয় । গর্ভগৃহের চারপাশে কখনও … বিস্তারিত পড়ুন

ঔপনিবেশিক পর্বে শিল্পকলার গতি-প্রকৃতি, বিশেষ করে বাংলার শিল্পকলা সম্পর্কে বর্ণনা কর

শিল্পচর্চায় বাংলার ঐতিহ্য কয়েক হাজার বছরের। হরপ্পান সভ্যতার যুগে, খ্রিস্টপূর্ব অষ্টম শতকেই বাংলায় শিল্পকলা চর্চার প্রমাণ পাওয়া গেছে। পাণ্ডুরাজার ঢিবিতে পাওয়া মৃৎপাত্রের গায়ের অলঙ্করণ যাঁরা করেছেন, তাদের শিল্পবোধ ও অঙ্কন-দক্ষতা ছিল, এ কথা অনস্বীকার্য।১ সেই থেকে শুরু করে বাঙালির ঐতিহাসিক বিবর্তনের প্রতিটি বাঁকে বাঁকেই দিক বদলেছে বাংলার চিত্রকলা চর্চাও। প্রাক-মুসলিম যুগে এই চিত্রকলার সবচেয়ে জোরালো … বিস্তারিত পড়ুন

মুঘলদের অধীনে চিত্রকলার আভ্যন্তরীণ দৃশ্য এবং প্রতিকৃতির ধরন সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা কর।

মােঘল চিত্রকলা মােঘল রাজবংশর শুরু থেকেই দেখে পাওয়া যায়। আর বাবর ছিলেন ইহাদের মধ্যে অন্যতম। তিনি চিত্র শিল্পে প্রভূত অনুরাগী ও শিল্পে আসক্ত ছিলেন। ষােড়শ দশকে বাবর ও তার পুত্র হুমায়ুন পার্সিয়ান চিত্রকলার প্রবেশ ঘটান। আর এই পার্সিয়ান চিত্রকলার প্রভাব প্রায় সারা মােঘল সাম্রাজ্য কালেই বিদ্যমান ছিল। ১৫৩৯ থেকে ১৫৫৫ সাল এর মধ্যে বাবর ও … বিস্তারিত পড়ুন

স্তূপের তাৎপর্য কি এবং ভারতে কিভাবে স্তূপ স্থাপত্য শিল্পের উন্নতি ঘটেছিল?

স্তূপ, বৌদ্ধ স্থাপত্যের একটি স্বতন্ত্র রূপ, রাজা অশোকের শাসনের সময় থেকেই এর উৎপত্তি হয়েছে এবং এটি এশিয়ার অনেক অঞ্চলে আজও প্রচলিত রয়েছে। সাধারণত একটি গোলার্ধ বা ঘণ্টা-আকৃতির কাঠামো দ্বারা চিহ্নিত, স্তূপে প্রায়ই গুরুত্বপূর্ণ বৌদ্ধ মূর্তি, যেমন বুদ্ধ, তাঁর প্রধান শিষ্য সারিপুত্ত, মহামোগ্গালানা, আনন্দ এবং আরও অনেক প্রখ্যাত বৌদ্ধ ভিক্ষু যারা সেই সময় জ্ঞান অর্জন করেছিলেন … বিস্তারিত পড়ুন

প্রাগৈতিহাসিক প্রস্তর শিল্পকলার মুখ্য বৈশিষ্ট্যগুলি বর্ণনা কর।

প্রগতিশীল চিত্রকর ভাস্কর্য মনুষের ঐতিহাসিক সাংস্কৃতিক এক অধ্যায় বা আগমন প্রাচীন প্রথমার্ধ পৃথিবীর বিভিন্ন মাত্রায় সফলভাবে প্রমাণিত হয়। প্রত্নবস্তুটি আদি প্রাচীন মানব মডেলের অনুলিপি বা সমসাময়িক বস্তুর প্রতিরূপ। প্রাগৈতিহাসিক প্রস্তর শিল্পকলার মুখ্য বৈশিষ্ট্যগুলি নিম্নরূপ: 1. প্রসাদ বা গুহাচিত্র: অনেক প্রগতিশীল ভাস্কর্য কাজ প্রসাদ এবং গুহাচিত্রকে প্রাধান্য দেয়। সাধারণ পাথর, পাথরের জানালা এবং মিটি দিয়ে এই … বিস্তারিত পড়ুন

একাঙ্ক নাটক কাকে বলে? একটি একাঙ্ক নাটকের আলোচনা করে এই ধরনের নাটকের লক্ষণগুলি চিহ্নিত করো।

একাঙ্ক নাটকের সংজ্ঞা একাঙ্ক নাটক (One-Act Play) হলো একটি সংক্ষিপ্ত নাটক, যা একটি মাত্র অঙ্ক বা অংশে উপস্থাপিত হয়। এতে কাহিনি, চরিত্র এবং থিমকে একত্রিত করে সংক্ষেপে একটি সম্পূর্ণ অভিজ্ঞতা প্রদান করা হয়। এর দৈর্ঘ্য সাধারণত আধা ঘণ্টা থেকে এক ঘণ্টা পর্যন্ত হয়। সংজ্ঞার মূল উপাদান উদাহরণ: একটি একাঙ্ক নাটকের আলোচনা: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের “ডাকঘর“ “ডাকঘর“ … বিস্তারিত পড়ুন

প্রবন্ধের শ্রেণিবিভাগ করে যে কোনো একটি শ্রেণির বিস্তারিত পরিচয় দাও।

প্রবন্ধের শ্রেণিবিভাগ এবং বিশদ আলোচনা প্রবন্ধ হলো একটি গদ্য রচনা, যা কোনো একটি নির্দিষ্ট বিষয় নিয়ে যুক্তিসংগত, বিশ্লেষণমূলক, এবং তথ্যনির্ভর আলোচনা করে। এটি সংক্ষিপ্ত, স্পষ্ট, এবং বিষয়কেন্দ্রিক। প্রবন্ধের মূল উদ্দেশ্য পাঠককে একটি বিষয়ে জ্ঞান প্রদান, মতামত গঠন, বা শিক্ষামূলক দিকনির্দেশনা দেওয়া। প্রবন্ধের বিষয়বস্তু, উদ্দেশ্য এবং রচনার ধরন অনুসারে একাধিক শ্রেণি রয়েছে। প্রবন্ধের শ্রেণিবিভাগ প্রবন্ধকে বিভিন্নভাবে … বিস্তারিত পড়ুন

bn_BDBengali
Powered by TranslatePress