রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ছোটোগল্পের সময়-পর্বের বিভাজন করে সেই পর্বের ছোটোগল্পগুলির বৈশিষ্ট বুঝিয়ে দাও।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ছোটোগল্পের সময়-পর্বের বিভাজন করে সেই পর্বের ছোটোগল্পগুলির বৈশিষ্ট রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ছোটোগল্পের সময়-পর্বের বিভাজন করলে এবং প্রতিটি পর্বের বৈশিষ্ট্য আলোচনা করলে, তাঁর সাহিত্যিক উন্নয়ন ও চিন্তাধারার প্রগতির প্রমাণ পাওয়া যায়। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ছোটোগল্পের প্রধান সময়-পর্বগুলি সাধারণভাবে নিম্নরূপ বিভক্ত করা যায়: ১. প্রাথমিক পর্যায় (১৮৯১-১৯০১) বৈশিষ্ট্য: ২. মধ্যবর্তী পর্যায় (১৯০১-১৯২০) বৈশিষ্ট্য: ৩. পরবর্তী পর্যায় (১৯২০-১৯৪১) … বিস্তারিত পড়ুন

জীবনানন্দ দাশের কাব্যগুলির পরিচয় দিয়ে তাঁর কবিপ্রতিতা আলোচনা করো।

জীবনানন্দ দাশের কাব্যগুলির পরিচয় দিয়ে তাঁর কবিপ্রতিতা জীবনানন্দ দাশ (১৮৯৯-১৯৫৪) বাংলা কবিতার অন্যতম প্রথিতযশা কবি। তাঁর কাব্যগ্রন্থগুলির পরিচয় এবং কবিপ্রতিতার আলোচনা বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান অধিকার করে। নিচে তাঁর কাব্যগুলির পরিচয় ও কবিপ্রতিতার বিস্তারিত আলোচনা করা হলো: জীবনানন্দ দাশের কাব্যগুলির পরিচয় “ভুবন ও পৃথিবী” (১৯৩১) “মহাপৃথিবী” (১৯৩৫) “রূপসী বাংলা” (১৯৫৭, মৃত্যুর পরে প্রকাশিত) … বিস্তারিত পড়ুন

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের উপন্যাসের প্রেক্ষাপট সম্পর্কে আলোচনা কর।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের উপন্যাসের প্রেক্ষাপট রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের উপন্যাসের প্রেক্ষাপট বাংলা সাহিত্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। তাঁর উপন্যাসগুলির প্রেক্ষাপট একদিকে যেমন ঐতিহাসিক ও সামাজিক বাস্তবতার প্রতিফলন, অন্যদিকে তেমনি তাতে রয়েছে অন্তর্দৃষ্টি, দার্শনিক চিন্তাভাবনা এবং মানবিক মূল্যবোধের গভীরতা। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের উপন্যাসগুলির প্রেক্ষাপটের কিছু মূল দিক নিম্নরূপ: ১. ঐতিহাসিক ও সামাজিক প্রেক্ষাপট রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের উপন্যাসগুলি সাধারণত ঊনবিংশ ও … বিস্তারিত পড়ুন

মধুসুদনের হাত ধরেই বাংলা নাটকের বিকাশপর্ব শুরু হয়- ব্যাখ্যা করো।

মধুসুদনের হাত ধরেই বাংলা নাটকের বিকাশপর্ব শুরু হয়- ব্যাখ্যা করো। মাইকেল মধুসূদন দত্ত (১৮২৪-১৮৭৩) বাংলা নাটকের বিকাশে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। তাঁর কাজের মাধ্যমে বাংলা নাটকের একটি নতুন দিক উন্মোচিত হয় এবং নাটকের শিল্পের উন্নয়নে তিনি একটি মাইলফলক স্থাপন করেন। নিম্নে বিস্তারিতভাবে ব্যাখ্যা করা হলো: ১. নতুন নাট্যশৈলীর প্রবর্তন মধুসূদন দত্ত বাংলা নাটকের ক্ষেত্রে … বিস্তারিত পড়ুন

গল্পকার হিসেবে নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের কৃতিত্ব বুঝিয়ে দাও।

গল্পকার হিসেবে নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের কৃতিত্ব- নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায় (১৯১১-১৯৭০) বাংলা সাহিত্যের একজন উল্লেখযোগ্য গল্পকার। তার গল্পের মধ্যে যে কৃতিত্ব ও বৈশিষ্ট্য প্রতিফলিত হয়েছে, তা তাকে একটি বিশেষ অবস্থানে প্রতিষ্ঠিত করেছে। নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের কৃতিত্ব এবং তার গল্পকার হিসেবে পরিচিতি বর্ণনা করার জন্য নিম্নলিখিত বিষয়গুলো বিবেচনা করা যেতে পারে: ১. চরিত্রের গভীরতা এবং মানবিক অনুভূতির উন্মোচন নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের … বিস্তারিত পড়ুন

পৌরাণিক নাটকে গিরিশচন্দ্র ঘোষের অবদান সম্পর্কে সংক্ষেপে আলোচনা করো।

গিরিশচন্দ্র ঘোষ শুধু নাট্যকার নয় অভিনেতা ও মঞ্চ প্রযোজক হিসেবেও গিরিশচন্দ্র ঘোষ বাংলা নাট্যসাহিত্যের ইতিহাসে এক মাইলস্টোন। সাধারণ রঙ্গালয়ের সূচনা হয়েছিল গিরিশচন্দ্র ঘোষের হাত ধরে। নাট্যশিল্প শুধুমাত্র উচ্চবিত্ত মানুষের জন্য নয়, তা সাধারণ মানুষের বিনোদনের সঙ্গী, নাটককে উচ্চবিত্তর অন্দরমহল থেকে সাধারণ মানুষের দরবারে উপস্থিত করার কৃতিত্ব তাঁরই। প্রসঙ্গত স্মরণ করা যেতে পারে নাট্য সমালোচক অপরেশ … বিস্তারিত পড়ুন

উদাহরণসহ কাজী নজরুল ইসলামের কবিতার বৈশিষ্ট্য লেখো।

অথবা, নজরুলের কবি মানসের বৈশিষ্ট্য | নজরুল এক বিচিত্র কাব্য ভাবনার অধিকারী, –আলোচনা করো। অথবা, রবীন্দ্রোত্তর কবিগণের মধ্যে নজরুলই একমাত্র গতিশীল জনপ্রিয় কবি,– আলোচনা করো। উদাহরণসহ কাজী নজরুল ইসলামের কবিতার বৈশিষ্ট্য নজরুল নিজেই একটি আলাদা জগৎ তৈরি করেছিলেন যে তাঁর ভাবের জগৎ সংগ্রামের জগৎ-সাম্যবাদের জগৎ। ভূমিকা : রবীন্দ্রনাথ তখন বাংলা সাহিত্যের মধ্যগগনে। ভারতবর্ষ তখন রবীন্দ্রনাথকে … বিস্তারিত পড়ুন

কে, কাকে ‘ভারত পথিক’ আখ্যা দিয়েছেন? বাংলা গদ্য সাহিত্যের প্রসারে তাঁর অবদান ব্যাখ্যা করো।

কে, কাকে ‘ভারত পথিক’ আখ্যা দিয়েছেন? রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রাজা রামমোহন রায় কে “ভারত পথিক” আখ্যা দিয়েছিলেন | বাংলা গদ্য সাহিত্যের বিকাশে রাজা রামমোহন রায়ের অবদান :- বাংলা গদ্য সাহিত্যের আকাশে এক অসাধারণ পুরুষ , আধুনিকতার অগ্রদূত , ভারতীয় জীবনচেতনার উন্মেষস্বরূপ হলেন রাজা রামমোহন রায়। তিনি সম্পূর্ণ সংস্কারবিহীন হয়ে হিন্দু , মুসলিম ও খ্রিস্টান ধর্মগ্রন্থ পাঠ করে স্বকীয় চিন্তায় … বিস্তারিত পড়ুন

উপন্যাসিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের শিল্পীসত্তার তিনটি বৈশিষ্টা লেখো।

শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের শিল্পীসত্তার তিনটি বৈশিষ্ট্য হলো: মানবিক অনুভূতির গভীর বিশ্লেষণ: শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের রচনাগুলোতে মানবিক অনুভূতির গভীর বিশ্লেষণ দেখা যায়। তিনি মানুষের অন্তর্দ্বন্দ্ব, আবেগ, এবং সামাজিক বাস্তবতার সূক্ষ্মতাগুলো নিপুণভাবে চিত্রিত করেছেন। তাঁর উপন্যাসগুলোতে চরিত্রগুলির অভ্যন্তরীণ যন্ত্রণা ও সংগ্রাম স্পষ্টভাবে ফুটে উঠেছে। সামাজিক বাস্তবতা ও সমস্যা: শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের কাজগুলিতে সমাজের বিভিন্ন সমস্যা ও অসঙ্গতি তুলে ধরা হয়েছে। … বিস্তারিত পড়ুন

‘নুরজাহান’ নাটকটি কার লেখা? নাটকের চারটি চরিত্রের নাম লেখো।

‘নুরজাহান’ নাটকটি কার লেখা? ‘নূরজাহান’ (১৯০৮) দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত একটি ইতিহাসশ্রয়ী নাটক। ‘নূরজাহান’ নাটকের চারটি চরিত্রের নাম হল:

bn_BDBengali
Powered by TranslatePress