‘ভোরের পাখি’ বলা হয় কাকে ? কে, কেন তাঁকে ‘ভোরের পাখি’ আখ্যা দিয়েছিলেন?

‘ভোরের পাখি’ বলা হয় কাকে ? ‘ভোরের পাখি’ বলা হয় বিখ্যাত বিহারী লাল চক্রবর্তী কে। তাঁকে এই নামটি দিয়ে সম্মানিত করেছিলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। কে, কেন তাঁকে ‘ভোরের পাখি’ আখ্যা দিয়েছিলেন? সংবাদ বিহারী লাল বহন করেছিলেন বলেই রবীন্দ্রনাথ তার কাব্য গুরু বিহারিলালকে ‘ভোরের পাখি’ আখ্যায় ভূষিত করেন ।         বিহারীলাল -এর ‘ভোরের পাখি’ রূপে আবির্ভাবের ঐতিহাসিক … বিস্তারিত পড়ুন

‘বীরাঙ্গনা কাব্য’টি কার লেখা? কাব্যটির দু’টি বৈশিষ্ট্য লেখো।

‘বীরাঙ্গনা কাব্য’টি কার লেখা? –  ‘বীরাঙ্গনা কাব্য’টি কবি মাইকেল মধুসূদন দত্তেরর লেখা। বীরাঙ্গনা কাব্যটির বৈশিষ্ট্য- মাইকেল মধুসূদন দত্তের ‘বীরাঙ্গনা’ কাব্যটি বাংলা সাহিত্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ সৃষ্টি। এই কাব্যটির দু’টি বৈশিষ্ট্য হলো: বৈষ্ণব পদাবলীর প্রভাব: ‘বীরাঙ্গনা’ কাব্যে বৈষ্ণব পদাবলীর ধারার প্রভাব স্পষ্টভাবে ধরা পড়ে। মধুসূদন দত্ত তার ভাষা এবং গদ্যশৈলীতে ঐতিহ্যগত বৈষ্ণব পদাবলীর প্রভাব বজায় রেখে কাব্যটি … বিস্তারিত পড়ুন

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘মানসী’ কাব্যগ্রন্থের তিনটি বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করো।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘মানসী’ কাব্যগ্রন্থের তিনটি বৈশিষ্ট্য- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কাব্যগ্রন্থ ‘মানসী’ তার কাব্য রচনার এক উল্লেখযোগ্য মাইলফলক। এই কাব্যগ্রন্থের তিনটি প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো: রোমান্টিক ভাবধারা: ‘মানসী’ কাব্যগ্রন্থে রবীন্দ্রনাথের রোমান্টিক অনুভূতির প্রকাশ দেখা যায়। প্রকৃতি, প্রেম, এবং সৌন্দর্য নিয়ে তাঁর গভীর অনুভূতি ও সংবেদনশীলতা এই কাব্যগ্রন্থে প্রকাশ পেয়েছে। এই কবিতাগুলোতে প্রেম এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের বিমূর্ত চিত্রায়ন এবং … বিস্তারিত পড়ুন

প্রাবন্ধিক প্রমথ চৌধুরীর কৃতিত্ব সম্পর্কে লেখো।

প্রাবন্ধিক প্রমথ চৌধুরীর কৃতিত্ব প্রমথ চৌধুরী ছিলেন একজন বিশিষ্ট বাংলা প্রাবন্ধিক, সাহিত্যিক, এবং সম্পাদক। তাঁর উল্লেখযোগ্য কৃতিত্বগুলি হল: রবীন্দ্র যুগের অন্যতম প্রধান প্রাবন্ধিক: প্রমথ চৌধুরী বাংলা সাহিত্যের রবীন্দ্র যুগের একজন প্রধান প্রাবন্ধিক ছিলেন। তাঁর প্রবন্ধগুলিতে গভীর বোধ, তীক্ষ্ণ পর্যবেক্ষণ, এবং সূক্ষ্ম রসবোধ ছিল, যা তাকে সেই যুগের অন্যতম শ্রেষ্ঠ প্রাবন্ধিক হিসেবে পরিচিত করেছে। সরল, সহজ … বিস্তারিত পড়ুন

বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস আধুনিক যুগ সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর

ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ কে, কত খ্রিস্টাব্দে প্রতিষ্ঠা করেন? ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন লর্ড রিচার্ড কোললি ওয়েলেসলি। এই কলেজটি ১৮০০ খ্রিস্টাব্দে কলকাতায় প্রতিষ্ঠিত হয়। এটি ভারতের ব্রিটিশ শাসনের সময় স্থাপিত একটি গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ছিল। ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দু’টি শিক্ষামূলক প্রবন্ধের নাম লেখো। ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দুটি শিক্ষামূলক প্রবন্ধের নাম হল: মধুসুদন দত্তের দু’টি কাব্যগ্রন্থের নাম লেখো। … বিস্তারিত পড়ুন

ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ কবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল? কলেজের প্রথম অধ্যক্ষ কে ছিলেন? কলেজের তিনজন পণ্ডিষ্ঠের নাম উল্লেখ করো। তাঁদের গদ্যের স্বল্প পরিচয় লিপিবদ্ধ করো।

ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ ১৮০০ খ্রিস্টাব্দের ৪ মে প্রতিষ্ঠিত হয়। কলেজের প্রথম অধ্যক্ষ ছিলেন রেভারেন্ড ডেভিড ব্রাউন। কলেজের তিনজন পণ্ডিত হলেন-উইলিয়াম কেরী, রামরাম বসু ও মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালঙ্কার। উইলিয়াম কেরীর নামে দুটি গ্রন্থ পাওয়া যায়, যথা- ‘কথোপকথন’ (১৮০১) ও ‘ইতিহাসমালা’ (১৮১২)। ‘কথোপকথন’ গ্রন্থ সংলাপের ঢঙে লেখা। গ্রাম্যজীবনের বিবিধ বিষয় নিয়ে অবতীর্ণ হয়েছিলেন কেরী সাহেব। যেমন-স্ত্রীলোকের কথোপকথন, ভোজনের … বিস্তারিত পড়ুন

বুদ্ধদেব বসুর গ্রন্থগুলির নাম উল্লেখ করো।

‘হঠাৎ আলোর ঝলকানি‘ (১৯৩৫), ‘আমি চঞ্চল হে‘ (১৯৩৭), ‘সব পেয়েছির দেশে‘ (১৯৪১), ‘উত্তর তিরিশ‘ (১৯৪৫), ‘কালের পুতুল‘ (১৯৪৬), ‘সাহিত্যচর্চা‘ (১৯৫৪), ‘রবীন্দ্রনাথ: কথাসাহিত্য‘ (১৯৫৫), ‘স্বদেশ ও সংস্কৃতি‘ (১৯৫৭), ‘কবি রবীন্দ্রনাথ‘ (১৯৬৬), ‘মহাভারতের কথা‘ (১৯৭৪), ‘আমার ছেলেবেলা‘ (১৯৭৩)।

গোপাল হালদারের গ্রন্থ গুলির নাম লেখো।

চর ‘সংস্কৃতির রূপান্তর‘ (১৯৪১), ‘বাঙালী সংস্কৃতির রূপ‘ (১৯৪৭), ‘বাঙলা সাহিত্য ও মানব স্বীকৃতি‘ (১৯৫৬), ‘বাঙলা সাহিত্যের রূপরেখা‘ (১৯৫৮), ‘ইংরেজি সাহিত্যের রূপরেখা‘ (১৯৬১), ‘রুশ সাহিত্যের রূপরেখা‘ (১৯৬৬), ‘রূপনারায়ণের কূলে‘।

বঙ্কিমচন্দ্রচট্টোপাধ্যায়েরগ্রন্থগুলিরনামউল্লেখকরো।

‘লোকরহস্য‘ (১৮৭৪), ‘বিজ্ঞানরহস্য‘ (১৮৭৫), ‘কমলাকান্তের দপ্তর‘ (১৮৭৫), ‘বিবিধ সমালোচনা‘ (১৮৭৬), ‘সাম্য‘ (১৮৭৯), ‘প্রবন্ধপুস্তক‘ (১৮৭৯), ‘কুর চরিত্র‘ (১৮৮৬), ‘বিবিধ প্রবন্ধ‘ (প্রথম ভাগ–১৮৮৭, দ্বিতীয় ভাগ–১৮৯২), ‘ধর্মতত্ত্ব‘ (১৮৮৮) ও ‘শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা‘।

‘আলালেরঘরেরদুলাল’ রচনাটিরপরিচয়দাও।

বাংলা সাহিত্যে এটি একটি উল্লেখযোগ্য সামাজিক নকশা জাতীয় রচনা। সামাজিক ব্যাধির ক্ষত ভীষণ জীবন্তভাবে চিত্রিত হয়েছে এই গ্রন্থে। বড়োলোকের সন্তান কীভাবে নষ্ট হয়ে গেল কুসঙ্গে তাই এখানে চিত্রিত হয়েছে। উনিশ শতকের নগর কলকাতার নানা ব্যাভিচারকে ব্যঙ্গ করতেই প্যারীচাঁদ মিত্র এই গ্রন্থটি রচনা করেন। প্যারীচাঁদ মিত্র এই গ্রন্থে চলতি ভাষা ব্যবহার করেন, যা ‘আলালী গদ্য‘ নামে … বিস্তারিত পড়ুন

bn_BDBengali
Powered by TranslatePress