‘কি’ এবং ‘কী’ কখন ব্যবহার হয় তা উদাহরণসহ লেখো।

বাংলা ভাষায় ‘কি’ এবং ‘কী’ শব্দের ব্যবহার নির্ভর করে তাদের উচ্চারণ এবং অর্থের ওপর। কী ‘কী’ একটি বিশেষ্য এবং বিশেষণ উভয়ই হতে পারে, এবং সাধারণত প্রশ্নবোধক বা সংশয়সূচক বাক্যে ব্যবহার হয়। এটি ইংরেজি “what” বা “which” এর সমতুল্য। উদাহরণ: কি ‘কি’ সাধারণত অব্যয় হিসেবে ব্যবহৃত হয় এবং এটি বাক্যের মধ্যে সন্দেহ, নিশ্চিতকরণ, অথবা অন্য কোন … বিস্তারিত পড়ুন

বাংলা শব্দভাণ্ডারের অন্তর্গত চারটি আগন্তুক শব্দের উদাহরণ দাও।

বাংলা শব্দভাণ্ডারে বিভিন্ন ভাষা থেকে গৃহীত অনেক আগন্তুক শব্দ রয়েছে। এর মধ্যে চারটি উদাহরণ হলো: মাধ্যমে বাংলা বাক্যগুলোকে আরও পরিষ্কার এবং অর্থবহ করা যায়। আরো পড়ুন কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয় প্রবর্তিত বানান-বিধির পরিচয় দাও। পরিভাষাচর্চার প্রয়োজনীয়তা লেখো। উদাহরণসহ পশ্চিমবঙ্গ বাংলা আকাদেমি প্রবর্তিত বানান-বিধির উল্লেখযোগ্য বিষয়গুলি লেখো। পরিভাষা লেখোঃ (যে-কোনো ছ’টি) বাংলা উচ্চারণ-বিধির সমস্যা সংক্ষেপে আলোচনা করো। বাংলা … বিস্তারিত পড়ুন

শিক্ষার সামাজিক সংস্থা হিসেবে পরিবার ও বিদ্যালয়ের ভূমিকা নিয়ে আলোচনা কর।

শিক্ষার সামাজিক সংস্থা হিসেবে পরিবার ও বিদ্যালয়ের ভূমিকা- শিক্ষার সামাজিক সংস্থা হিসেবে পরিবার ও বিদ্যালয় দুইটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান। প্রতিটি প্রতিষ্ঠান শিক্ষার্থীর সামগ্রিক বিকাশ এবং সমাজে সফলতার জন্য মৌলিক ভিত্তি প্রদান করে। পরিবার এবং বিদ্যালয়ের ভূমিকা শিক্ষার বিভিন্ন দিক ও স্তরে গুরুত্বপূর্ণ, এবং তাদের আন্তঃসম্পর্ক শিক্ষার্থীর মানসিক, সামাজিক, এবং নৈতিক বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। … বিস্তারিত পড়ুন

মহাভারত অনুবাদে কাশীরাম দাসের কৃতিত্বের পরিচয় দাও।

মহাভারত অনুবাদে কাশীরাম দাসের কৃতিত্ব: কাশীরাম দাস বাংলা সাহিত্যের এক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি, যিনি “মহাভারত” কাব্যের অনুবাদ করে বাংলা সাহিত্যজগতে বিশেষ কৃতিত্ব অর্জন করেছেন। তাঁর অনুবাদ বাংলা ভাষার প্রাচীন সাহিত্যিক ঐতিহ্যকে নতুন দৃষ্টিভঙ্গি ও অভিব্যক্তির মাধ্যমে তুলে ধরেছে। কাশীরাম দাসের মহাভারত অনুবাদের বিশিষ্টতা, তার সাহিত্যিক কৃতিত্ব, এবং বাংলা সাহিত্যে তার প্রভাব আলোচনা করার জন্য নিচের বিষয়গুলি … বিস্তারিত পড়ুন

‘আগমনী’ ও ‘বিজয়া’র পদগুলিতে শাক্ত কবিগণ মা ও মেয়ের হৃদয়ের বেদনাকে যেভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন তা আলোচনা করো।

‘আগমনী’ ও ‘বিজয়া’র পদগুলিতে শাক্ত কবিগণ মা ও মেয়ের হৃদয়ের বেদনাকে যেভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন তা আলোচনা: “আগমনী” এবং “বিজয়া” হল বাংলা সাহিত্যের দুইটি গুরুত্বপূর্ণ কাব্যগ্রন্থ, যা শাক্ত কবিগণের রচনায় বিশিষ্ট স্থান অধিকার করে। এই কাব্যগ্রন্থগুলিতে মা ও মেয়ের হৃদয়ের বেদনা অত্যন্ত সূক্ষ্মভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। শাক্ত কবিগণ তাঁদের পদাবলীতে মা ও মেয়ের সম্পর্কের গভীর আবেগ … বিস্তারিত পড়ুন

বাংলা সাহিত্যে চর্যাপদের ঐতিহাসিক গুরুত্ব বুঝিয়ে যাও।

বাংলা সাহিত্যে চর্যাপদের ঐতিহাসিক গুরুত্ব: চর্যাপদ বাংলা সাহিত্যের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও প্রাচীন কাব্যগ্রন্থ যা প্রাচীন বাংলার ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের একটি অনন্য উপস্থাপন। এটি মূলত তান্ত্রিক পদাবলী যা ৮ম থেকে ১২শ শতাব্দীর মধ্যে রচিত বলে ধারণা করা হয়। চর্যাপদ বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে একটি বিশেষ স্থান অধিকার করে এবং এটি বিভিন্ন দিক থেকে বাংলা সাহিত্যের … বিস্তারিত পড়ুন

আরাকান রাজসভার কবি দৌলত কাজীর কাব্য সম্পর্কে আলোচনা করো।

আরাকান রাজসভার কবি দৌলত কাজীর কাব্য: দৌলত কাজী ছিলেন আরাকান রাজসভার একজন প্রখ্যাত কবি, যিনি ১৫শ-১৬শ শতাব্দীর মধ্যে কবিতা রচনা করেছেন। আরাকান, বর্তমান মিয়ানমারের একটি ঐতিহাসিক রাজ্য, যা বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে বিশেষ স্থান অধিকার করে। দৌলত কাজীর কাব্য: দৌলত কাজীর কাব্য প্রধানত “হাসান-হুসেন” নামক কাব্যগ্রন্থের জন্য পরিচিত। এই কাব্যটি একটি গুরুত্বপূর্ণ সাহিত্যকর্ম হিসেবে বিবেচিত হয়, … বিস্তারিত পড়ুন

শ্রীকর নন্দীর মহাভারত অনুবাদের বিশিষ্টতা বুঝিয়ে দাও।

শ্রীকর নন্দীর মহাভারত: শ্রীকর নন্দী একজন প্রখ্যাত সাহিত্যিক ও সংস্কৃত পণ্ডিত যিনি মূলত তাঁর “মহাভারত” অনুবাদের জন্য পরিচিত। তাঁর অনুবাদ বাংলা সাহিত্যের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ এবং এটি মহাভারতের বিশাল প্রভাব ও মৌলিক ভাবধারা বাংলায় সঠিকভাবে উপস্থাপন করেছে। শ্রীকর নন্দীর “মহাভারত” অনুবাদের বিশিষ্টতা: বৈশিষ্ট্যপূর্ণ ভাষা ও শৈলী: শ্রীকর নন্দীর অনুবাদে ভাষার গাম্ভীর্য ও কাব্যিক শৈলীর সঠিক … বিস্তারিত পড়ুন

উত্তরবঙ্গের একজন মনসামঙ্গল কাব্যের কবি সম্পর্কে লেখো।

উত্তরবঙ্গের একজন মনসামঙ্গল কাব্যের কবি উত্তরবঙ্গের মনসামঙ্গল কাব্যের কবি হিসেবে উল্লেখযোগ্য একজন কবি হচ্ছেন নরেশচন্দ্র চৌধুরী। তিনি বাংলা সাহিত্যের একটি বিশেষ অংশ হিসেবে পরিচিত, বিশেষত মনসামঙ্গল কাব্যের ক্ষেত্রে। নরেশচন্দ্র চৌধুরীর জীবন ও কাব্য: নরেশচন্দ্র চৌধুরী ছিলেন একজন প্রখ্যাত কবি এবং সাহিত্যিক যিনি উত্তরবঙ্গের বৃহত্তর অঞ্চলে সৃজনশীলতার জন্য পরিচিত। তাঁর সাহিত্যকর্ম বিশেষত মনসামঙ্গল কাব্যের ক্ষেত্রে তাঁকে … বিস্তারিত পড়ুন

টীকা লেখো: সদুক্তিকর্ণামৃত

সদুক্তিকর্ণামৃত “সদুক্তিকর্ণামৃত” হল একটি প্রাচীন বাংলা কাব্যগ্রন্থ, যা ১৩৫০-১৪০০ খ্রিষ্টাব্দের মধ্যে রচিত হয়েছিল বলে ধরা হয়। এই গ্রন্থের লেখক হচ্ছেন চণ্ডীদাস, যিনি বাংলা সাহিত্যের একজন বিশিষ্ট কবি এবং বৈষ্ণব সাধক। সদুক্তিকর্ণামৃতের সংক্ষিপ্ত পরিচিতি: “সদুক্তিকর্ণামৃত” কাব্যগ্রন্থটি মূলত শ্রীকৃষ্ণভক্তির গুণগান গায় এবং এর মধ্যে বিভিন্ন বৈষ্ণব পদ, শ্লোক ও গান রয়েছে। এই কাব্যের মাধ্যমে চণ্ডীদাস তাঁর ভক্তি … বিস্তারিত পড়ুন

bn_BDBengali
Powered by TranslatePress