‘সূভাষিতরত্নকোষ’ কোন সময়ে সংকলিত হয়? অন্য কোন নামে এটি পরিচিত ? এখানে ক’জন কবির, ক’টি শ্লোক সংকলিত হয়েছে?

‘সূভাষিতরত্নকোষ’ কোন সময়ে সংকলিত হয়? অন্য কোন নামে এটি পরিচিত ? সূভাষিতরত্নকোষ হল একটি প্রাচীন বাংলা কাব্যগ্রন্থ যা মূলত সাহিত্যের ঐতিহাসিক মূল্য ও ভাষাগত রুচির কারণে উল্লেখযোগ্য। এটি ১৩শ শতাব্দীর মধ্যে সংকলিত হয়। এটি বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ সংকলন হিসেবে গণ্য হয়। সংকলনের সময়কাল: সূভাষিতরত্নকোষের সঠিক সংকলন সময়কাল সম্পর্কে কিছু বিতর্ক রয়েছে, তবে এটি … বিস্তারিত পড়ুন

বিদ্যাপতি কোন অঞ্চলের কবি ছিলেন? তিনি কোন ভাষায় বৈষ্ণব পদগুলি রচনা করেন? কোন কোন পর্যায়ের তিনি শ্রেষ্ঠ পদকর্তা ছিলেন?

বিদ্যাপতি কোন অঞ্চলের কবি ছিলেন? বিদ্যাপতি, যিনি বাংলা সাহিত্যের একজন বিখ্যাত কবি ও সাধক, মূলত মিথিলা অঞ্চলের বাসিন্দা ছিলেন। মিথিলা বর্তমানে বিহার রাজ্যের একটি অংশ এবং এটি উত্তর ভারতের একটি ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক অঞ্চল। বিদ্যাপতির জন্মস্থান মিথিলা, তার সাহিত্যকর্মে বিশেষভাবে প্রতিফলিত হয়েছে। তিনি কোন ভাষায় বৈষ্ণব পদগুলি রচনা করেন? বিদ্যাপতি মূলত মৈথিলি ভাষায় তাঁর বৈষ্ণব … বিস্তারিত পড়ুন

কবীন্দ্র পরমেশ্বর কোন কাব্য অনুবাদ করেছিলেন? তাঁর কাব্যটি অন্য কী নামে পরিচিত? এই নামকরণের কারণ কী?

কবীন্দ্র পরমেশ্বর কোন কাব্য অনুবাদ করেছিলেন? কবীন্দ্র পরমেশ্বর নামে পরিচিত কবি সাধক কীর্তনবিলাসী, যিনি বাংলা সাহিত্যে বিশেষ স্থান অধিকার করেন। তিনি মূলত “শ্রীকৃষ্ণকীর্তন” কাব্যের অনুবাদ করেছিলেন। তাঁর কাব্যটি অন্য কী নামে পরিচিত? শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যটির মূল রচয়িতা বিদ্যাপতি, এবং এটি বাংলার প্রাচীন কাব্যসমূহের একটি। কবীন্দ্র পরমেশ্বরের অনুবাদ কাব্যটি মূল কাব্যের বৈশিষ্ট্য বজায় রেখে সাধককবির স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্যও … বিস্তারিত পড়ুন

‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ কাব্যে ক’টি খণ্ড আছে? খণ্ডগুলির নাম লেখো।

‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ কাব্যে ক’টি খণ্ড আছে? শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যটি বাংলা সাহিত্যের একটি উল্লেখযোগ্য মহাকাব্য, যা সাধককবি বিদ্যাপতির রচনা। এই কাব্যটি বাংলা সাহিত্যে একটি বিশেষ স্থান অধিকার করে আছে এবং এতে শ্রীকৃষ্ণের জীবনের বিভিন্ন দিক এবং কর্মকাণ্ড তুলে ধরা হয়েছে। ‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ খণ্ডগুলির উল্লেখ? শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যটি মোট ছয়টি খণ্ডে বিভক্ত। প্রতিটি খণ্ডই শ্রীকৃষ্ণের জীবনের একটি নির্দিষ্ট অংশ বা দিককে … বিস্তারিত পড়ুন

বিজয় গুপ্তর মনসামঙ্গল কাব্যটি কোন সময়ের রচনা বলে সিদ্ধান্ত করা যায়? তাঁর কালজ্ঞাপক শ্লোকটি উল্লেখ করো।

বিজয় গুপ্তর মনসামঙ্গল কাব্যটি কোন সময়ের রচনা বলে সিদ্ধান্ত করা যায়? বিজয় গুপ্তের মনসামঙ্গল কাব্যটি বাংলা সাহিত্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ রচনা যা ১৩৫০ খ্রিষ্টাব্দের দিকে রচিত বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন। এই কাব্যটি বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন কাব্যগুলির একটি, এবং এটি মূলত দেবী মনসার পূজা সংক্রান্ত একটি পুরাণকথা। বিজয় গুপ্তের মনসামঙ্গল কাব্যের সময়কাল নির্ধারণের জন্য বেশ কিছু ঐতিহাসিক … বিস্তারিত পড়ুন

চর্যাপদ কে, কবে, কোথা থেকে আবিষ্কার করেন ? তিনি এই পুথিটির কী নামকরণ করেন?

চর্যাপদ কে, কবে, কোথা থেকে আবিষ্কার করেন ? চর্যাপদ বাংলা সাহিত্যের আদি নিদর্শন হিসেবে পরিগণিত হয়। এটি আবিষ্কার করেন বিখ্যাত বাঙালি পণ্ডিত ও সাহিত্যিক ড. হরপ্রসাদ শাস্ত্রী। ১৯০৭ সালে নেপালের রাজদরবারের গ্রন্থাগার থেকে তিনি এই মূল্যবান পুঁথিটি আবিষ্কার করেন। পুথিটির কী নামকরণ ড. হরপ্রসাদ শাস্ত্রী তখন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন এবং প্রাচীন পুঁথি ও … বিস্তারিত পড়ুন

B.A. 1st Sem Major Bengali Short Question Answar

(ক) কবি কৃত্তিবাস ওঝা কোথায় জন্মগ্রহণ করেন? তাঁর বই-এর নাম কী? কবি কৃত্তিবাস ওঝা পশ্চিমবঙ্গের নদীয়া জেলার ফুলিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি বাংলায় মহাকবি রামায়ণ অনুবাদ করেছিলেন, যা “কৃত্তিবাসী রামায়ণ” নামে পরিচিত। এটি বাংলা সাহিত্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ কাব্যগ্রন্থ হিসেবে স্বীকৃত। (খ) বৃন্দাবন দাসের চৈতন্যজীবনী কাব্যটির নাম লেখো। কাব্যটি ক’টি খণ্ডে বিভক্ত? বৃন্দাবন দাসের চৈতন্যজীবনী কাব্যটির … বিস্তারিত পড়ুন

চর্যাপদে মধ্যে সমকালীন সমাজ চরিত্রের গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্যে ?

– চর্যাপদে মধ্যে সমকালীন সমাজ চরিত্রের পরিচয়ে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ মানসিক বৈশিষ্ট্যের বিবরণ পাওয়া যায়। 1. ব্যক্তিগত স্বাধীনতা: সমকালীন সমাজে ব্যাক্তিগত স্বাধীনতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়েছে। এখন মানুষ কর্ম ও ঢালাই নিয়ে নিজের নিজের নির্ধারণ করে তুলতে চান। লোকেরা যারা সমাজের নির্দিষ্ট নীতি ও নৈতিক ব্যবস্থা এলাকার সাথে সম্পর্কযুক্ত না মনে করেন, অত্যন্ত নিজস্ব ভাবে প্রতিষ্ঠিত করেন। … বিস্তারিত পড়ুন

ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ কবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল? কলেজের প্রথম অধ্যক্ষ কে ছিলেন? কলেজের তিনজন পণ্ডিষ্ঠের নাম উল্লেখ করো। তাঁদের গদ্যের স্বল্প পরিচয় লিপিবদ্ধ করো।

ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ ১৮০০ খ্রিস্টাব্দের ৪ মে প্রতিষ্ঠিত হয়। কলেজের প্রথম অধ্যক্ষ ছিলেন রেভারেন্ড ডেভিড ব্রাউন। কলেজের তিনজন পণ্ডিত হলেন-উইলিয়াম কেরী, রামরাম বসু ও মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালঙ্কার। উইলিয়াম কেরীর নামে দুটি গ্রন্থ পাওয়া যায়, যথা- ‘কথোপকথন’ (১৮০১) ও ‘ইতিহাসমালা’ (১৮১২)। ‘কথোপকথন’ গ্রন্থ সংলাপের ঢঙে লেখা। গ্রাম্যজীবনের বিবিধ বিষয় নিয়ে অবতীর্ণ হয়েছিলেন কেরী সাহেব। যেমন-স্ত্রীলোকের কথোপকথন, ভোজনের … বিস্তারিত পড়ুন

বুদ্ধদেব বসুর গ্রন্থগুলির নাম উল্লেখ করো।

‘হঠাৎ আলোর ঝলকানি‘ (১৯৩৫), ‘আমি চঞ্চল হে‘ (১৯৩৭), ‘সব পেয়েছির দেশে‘ (১৯৪১), ‘উত্তর তিরিশ‘ (১৯৪৫), ‘কালের পুতুল‘ (১৯৪৬), ‘সাহিত্যচর্চা‘ (১৯৫৪), ‘রবীন্দ্রনাথ: কথাসাহিত্য‘ (১৯৫৫), ‘স্বদেশ ও সংস্কৃতি‘ (১৯৫৭), ‘কবি রবীন্দ্রনাথ‘ (১৯৬৬), ‘মহাভারতের কথা‘ (১৯৭৪), ‘আমার ছেলেবেলা‘ (১৯৭৩)।

bn_BDBengali
Powered by TranslatePress