গোপাল হালদারের গ্রন্থ গুলির নাম লেখো।

চর ‘সংস্কৃতির রূপান্তর‘ (১৯৪১), ‘বাঙালী সংস্কৃতির রূপ‘ (১৯৪৭), ‘বাঙলা সাহিত্য ও মানব স্বীকৃতি‘ (১৯৫৬), ‘বাঙলা সাহিত্যের রূপরেখা‘ (১৯৫৮), ‘ইংরেজি সাহিত্যের রূপরেখা‘ (১৯৬১), ‘রুশ সাহিত্যের রূপরেখা‘ (১৯৬৬), ‘রূপনারায়ণের কূলে‘।

বঙ্কিমচন্দ্রচট্টোপাধ্যায়েরগ্রন্থগুলিরনামউল্লেখকরো।

‘লোকরহস্য‘ (১৮৭৪), ‘বিজ্ঞানরহস্য‘ (১৮৭৫), ‘কমলাকান্তের দপ্তর‘ (১৮৭৫), ‘বিবিধ সমালোচনা‘ (১৮৭৬), ‘সাম্য‘ (১৮৭৯), ‘প্রবন্ধপুস্তক‘ (১৮৭৯), ‘কুর চরিত্র‘ (১৮৮৬), ‘বিবিধ প্রবন্ধ‘ (প্রথম ভাগ–১৮৮৭, দ্বিতীয় ভাগ–১৮৯২), ‘ধর্মতত্ত্ব‘ (১৮৮৮) ও ‘শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা‘।

‘আলালেরঘরেরদুলাল’ রচনাটিরপরিচয়দাও।

বাংলা সাহিত্যে এটি একটি উল্লেখযোগ্য সামাজিক নকশা জাতীয় রচনা। সামাজিক ব্যাধির ক্ষত ভীষণ জীবন্তভাবে চিত্রিত হয়েছে এই গ্রন্থে। বড়োলোকের সন্তান কীভাবে নষ্ট হয়ে গেল কুসঙ্গে তাই এখানে চিত্রিত হয়েছে। উনিশ শতকের নগর কলকাতার নানা ব্যাভিচারকে ব্যঙ্গ করতেই প্যারীচাঁদ মিত্র এই গ্রন্থটি রচনা করেন। প্যারীচাঁদ মিত্র এই গ্রন্থে চলতি ভাষা ব্যবহার করেন, যা ‘আলালী গদ্য‘ নামে … বিস্তারিত পড়ুন

দেবেন্দ্রনাথঠাকুরেরগ্রন্থগুলিরনামউল্লেখকরো।

‘ব্রাহ্মধর্ম গ্রন্থ‘ (১৮৫১), ‘আত্মতত্ত্ববিদ্যা‘ (১৮৫২), ‘ব্রাহ্মধর্মের মত ও বিশ্বাস‘ (১৮৬০), ‘কলিকাতা ব্রাহ্মসমাজের বক্তৃতা‘ (১৮৬২), ‘জ্ঞান ও ধর্মের উন্নতি‘ (১৮৯৩), ‘পরলোক ও মুক্তি‘ (১৮৯৫)।

অক্ষয়কুমার দত্তের গ্রন্থগুলির নাম উল্লেখ করো।

‘ভূগোল‘ (১৮৪১), ‘পদার্থবিদ্যা‘ (১৮৫৬), ‘চারুপাঠ‘ (তিনখণ্ড–১৮৫৩, ১৮৫৪, ১৮৫৯), ‘বাহ্যবস্তুর সহিত মানবপ্রকৃতির সম্বদ্ধ বিচার‘ (প্রথম খন্ড–১৮৫১, দ্বিতীয় খন্ড–১৮৫৩), ‘ধর্মনীতি‘ (১৮৫৬), ‘ভারতবর্ষীয় উপাসক সম্প্রদায়‘ (প্রথম খন্ড–১৮৭০, দ্বিতীয় গণ্ড–১৮৮৩)।

বাংলা কাব্য সাহিত্যে কাজী নজরুল ইসলামের অবদান

বাংলা কাব্য সাহিত্যে কাজী নজরুল ইসলামের অবদান কাজী নজরুল ইসলাম :-  জ্যৈষ্ঠের খরশান তেজ আর রৌদ্রদীপ্তি নিয়ে যিনি বাংলা কাব্য সাহিত্যে আবির্ভূত হলেন তিনি হলেন কাজী নজরুল ইসলাম। রবীন্দ্র-প্রভাবিত বাংলা সাহিত্যে অগ্নিহোত্রী কবি নজরুল প্রলয় মূর্তিতে আবির্ভূত হয়ে এক প্রবল অগ্নিদহনে অন্যায় দুর্নীতিকে বিদুরিত করতে চেয়েছিলেন। প্রকৃতপক্ষে বাংলা সাহিত্যে নজরুল বিদ্রোহী কবিরূপে বিশিষ্ট হয়ে আছে … বিস্তারিত পড়ুন

বাংলা কাব্যসাহিত্যে ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত (১৮১২ খ্ৰীঃ – ১৮৫৯ খ্ৰীঃ) অবদান

বাংলা কাব্যে ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত: ঊনবিংশ শতাব্দীর প্রথমার্ধ তথা ভারতচন্দ্রের মৃত্যুর পর তেমন কোন পালাবদলের ইঙ্গিত বাংলা কাব্যসাহিত্যে ফুটে ওঠেনি। ভারতচন্দ্রীয় আদিরসের ফেনিল উচ্ছ্বাস, আর কবিওয়ালাদের উচ্চকিত উল্লাস বাংলা সাহিত্যে শুধুমাত্র সামান্য পরিবর্তনের রেশ এনেছিল। তারপর রঙ্গলাল এসে ঊনবিংশ শতাব্দীর দ্বিতীয়ার্ধে সর্বপ্রথম নতুন কাব্যবস্তুর নান্দীপাঠ করলেন। মধুসূদন নতুন নতুন কুশীলব নিয়ে শুরু করলেন তাঁর রচনা। সেই … বিস্তারিত পড়ুন

ঈশ্বর গুপ্তকে যুগ সন্ধির কবি বলা হয় কেন?

ঈশ্বরচন্দ্র বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে যুগসন্ধির কবি হিসেবে পরিচিত, কারণ তিনি সমকালের সামাজিক ও ঐতিহাসিক বিষয় নিয়ে কবিতা রচনা করলেও তার ভাষা, ছন্দ ও অলঙ্কার ছিল মধ্যযুগীয়। মঙ্গলকাব্যের শ্রেষ্ঠ কবি ভারতচন্দ্রের সাহিত্যাদর্শ যখন লুপ্ত হয়ে আসছিল, তখন তিনি বিভিন্ন বিষয় অবলম্বনে খন্ডকবিতা রচনার আদর্শ প্রবর্তন করেন।

সোনার তরী কাব্যের বিষয়বস্তু আলোচনা করো।

সোনার তরী : ১২৯৮-এর আষাঢ়ে সাজাদপুরে বসে একটি চিঠিতে রবীন্দ্রনাথ বাংলার নদীমাতৃক পল্লিভূমির জীবনের মধ্যে এক চিরন্তন ও মহৎ অনুভূতি অর্জন করেছিলেন। প্রকৃতির সেই প্রসারিত উদাসীনতার মধ্যে বয়ে চলা মানুষের জীবনের নিশিদিনের কর্মস্রোত কবির কাছে অত্যন্ত নিষ্ফল ভাবে প্রতিভাত হয়েছে। সেদিন সেই নিরুদ্দেশ প্রকৃতির শাস্তিময় ঔদার্যে নির্বিকার সৌন্দর্যের দীপ্ত প্রদীপ উন্মনা হয়ে গেছেন তাঁর চারপাশের … বিস্তারিত পড়ুন

বাংলা গদ্যসাহিত্যের বিকাশে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের অবদান আলোচনা করো।

বাংলা গদ্যসাহিত্যের ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের অবদান “বিদ্যাসাগর বাংলা ভাষার প্রথম যথার্থ শিল্পী ছিলেন। তৎপূর্বে বাংলা গদ্য সাহিত্যের সূচনা হইয়াছিল কিন্তু তিনিই সর্বপ্রথম বাংলা গদ্যে কলানৈপুণ্যের অবতারণা করেন”- রবীন্দ্রনাথ  পুণ্যশ্লোক মহাপুরুষর বিদ্যাসাগর ঊনবিংশ শতাব্দীর বিরাট বিস্ময়রূপে প্রতিভাত  হয়েছেন। সহজ সাবলীল ও গতিশীল বাংলা গদ্য ভাষা ও সাহিত্য সৃষ্টিতে তাঁর অবদান অসামান্য। তাঁর পূর্বে রামমোহন এবং ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের অধ্যাপকগণ … বিস্তারিত পড়ুন

bn_BDBengali
Powered by TranslatePress