উপভাষা কাকে বলে? বাংলা ভাষায় কয়টি উপভাষা ও কী কী? উপভাষার বৈশিষ্ট্যগুলি উদাহরণসহ আলোচনা করো।

উপভাষা- কোনো ভাষা সম্প্রদায়ের অন্তর্গত ছোট ছোট দলে বা অঞ্চল বিশেষে প্রচলিত ভাষা ছাদকে উপভাষা বলে। উপভাষার প্রকারভেদ ড. সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়, ড. সুকুমার সেন, অতীন্দ্র মজুমদার ইত্যাদি অধিকাংশ পন্ডিতগণেরই একই মত পোষণ করেছেন। বাংলা ভাষার প্রধান উপভাষা মোট পাঁচটি।এগুলো হল: ১।রাঢ়ী,২।ঝাড়খণ্ডী,৩।বরেন্দ্রী,৪।বাঙালি ও ৫। কামরূপী। রাঢ়ী উপভাষার মধ্য পশ্চিম বঙ্গ। অর্থাৎ তার ভিতরে রয়েছে পশ্চিম রাঢ়ী- … বিস্তারিত পড়ুন

শব্দার্থ পরিবর্তন বলতে কী বোঝো? শব্দার্থ পরিবর্তনের ধারাগুলি দৃষ্টান্তসহ আলোচনা করো।  অথবা বাংলা শব্দার্থ পরিবর্তনের কারণ ও ধারা সমূহ উদাহরণসহ বর্ণনা কর।

বাংলা শব্দার্থ পরিবর্তনের কারণ ও ধারা সমূহ উদাহরণসহ বর্ণনা কর।আমাদের এই পর্বের আলােচনার বিষয় হলাে – বাংলা শব্দার্থ পরিবর্তনের কারণ ও ধারা শব্দার্থ পরিবর্তনের কারাণ ও ধারাতে যাওয়ার পূর্বে বাংলা শব্দার্থ পরিবর্তন কাকে বলে ? শব্দার্থ তত্ত্ব কী? ইত্যাদি বিষয়ে আমাদের জানা দরকার। তাহলে চলাে আমরা জেনে নিই বাংলা শব্দার্থ তত্ত্ব কী ? ভাষা বিজ্ঞানের … বিস্তারিত পড়ুন

ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরকে ‘বাংলা গদ্যের জনক’ বলা যায় কিনা যুক্তিসহ আলোচনা করো

উনিশ শতকের বিশিষ্ট বাঙালি শিক্ষাবিদ, সমাজ সংস্কারক ও গদ্যকার ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর। যাঁরা অতীতের জড় বাধা লঙ্ঘন করে দেশের চিত্তকে ভবিষ্যতের পরম সার্থকতার দিকে বহন করে নিয়ে যাবার সারথি স্বরূপ, বিদ্যাসাগর সেই মহারথীগণের একজন অগ্রগণ্য ছিলেন। সংস্কৃত ভাষা ও সাহিত্যে অগাধ পাণ্ডিত্যের জন্য তিনি প্রথম জীবনেই লাভ করেন বিদ্যাসাগর উপাধি। সংস্কৃত ছাড়াও বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় … বিস্তারিত পড়ুন

স্বরাগম কাকে বলে? বিভিন্ন প্রকার স্বরাগমের উদাহরণসহ পরিচয় দাও।

স্বরাগমযত প্রকারের ধ্বনি পরিবর্তন বাংলা ভাষায় দেখা যায়, তার মধ্যে খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি ধারা হলো স্বরের আগম বা স্বরাগম। স্বরাগম বিভিন্ন কারণে ঘটতে পারে এবং স্বরাগম তিন প্রকার হতে পারে। ১: আদি স্বরাগম, ২: মধ্য স্বরাগম ও ৩: অন্ত্য স্বরাগম। স্বরাগমের সংজ্ঞা: শব্দের আদিতে, মধ্যে বা অন্তে একটি অতিরিক্ত স্বরধ্বনির আগমন ঘটলে তাকে স্বরাগম বা … বিস্তারিত পড়ুন

টীকা লেখো সধবার একাদশী।

সধবার একাদশী-সধবার একাদশী, বাংলা নাট্যসাহিত্যের প্রখ্যাত নাট্যকার দীনবন্ধু মিত্র রচিত একটি প্রহসনমূলক নাটক। নাটকটির মাধ্যমে তৎকালীন বঙ্গীয় সমাজের উচ্চশ্রেণীর ব্যক্তি বর্গের চাল-চরিত্র সুচারুভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। ততকালীন সমাজ থেকে মদ্যপান ও বেশ্যাসক্তির বিষয়টিকে সামনে নিয়ে এসে এর কুফল সম্পর্কে মানুষকে সচেতন করাই ছিল নাট্যরচয়িতার মূল উদ্দেশ্য। মদপান এবং বেশ্যাসক্তির কারণে সমাজে যে উচ্ছৃঙ্খলতা এবং নৈতিক … বিস্তারিত পড়ুন

টীকা লেখো চোখের বালি

চোখের বালি বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা একটি সামাজিক উপন্যাস। ১৯০১-০২ সালে নবপর্যায় বঙ্গদর্শন পত্রিকায় ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হয়। ১৯০৩ সালে বই আকারে প্রকাশিত হয়। উপন্যাসের বিষয় “সমাজ ও যুগযুগান্তরাগত সংস্কারের সঙ্গে ব্যক্তিজীবনের বিরোধ”। আখ্যানভাগ সংসারের সর্বময় কর্ত্রী মা, এক অনভিজ্ঞা বালিকাবধূ, এক বাল্যবিধবা ও তার প্রতি আকৃষ্ট দুই পুরুষকে কেন্দ্র করে আবর্তিত হয়েছে। ১৯০৪ সালে অমরেন্দ্রনাথ … বিস্তারিত পড়ুন

টীকা লেখো মেঘনাদবধ কাব্য

মেঘনাদবধ কাব্য ১৯-শতকীয় বাঙালি কবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত কর্তৃক রচিত মহাকাব্য। ‘মেঘনাদবধ কাব্য’ মধুসূদনের অমিত্রাক্ষর ছন্দে লেখা দ্বিতীয় কাব্য । কাব্যটি কবির সর্বশ্রেষ্ঠ কবিকীর্তি। এই অমর মহাকাব্য প্রকাশের সঙ্গে আমরা কবির প্রতিভার পূর্ণ বিকাশকালে উপস্থিত হয়।  ১৮৬১ সালে কাব্যটির দুইখণ্ডে প্রকাশ হয় । প্রথম খণ্ড(১–৫ সর্গ) ১৮৬১ সালের জানুয়ারী মাসে, এবং দ্বিতীয় খণ্ড (৬—৯ সর্গ) … বিস্তারিত পড়ুন

বিহারীলাল চক্রবর্তীকে বাংলা গীতিকবিতার ইতিহাসে ‘ভোরের পাখি’ বলা হয় কেন?

বিহারী লাল চক্রবর্তী       ১৮৩৫ খ্রিস্টাব্দে ২১সে মে কলকাতার জোড়াবাগান অঞ্চলে জন্ম কবি বিহারী লাল এর ।রোমান্টিক গীতিকবিতার যৌবন মুক্তি বিহারী লাল এর হাত ধরে । জোনাকীর্নজীবনের সংগ্রামরত বাংলার  কাব্যভাবনার জগতে মন্ন্ময় কল্পনার প্রথমসংবাদ বিহারী লাল বহন করেছিলেন বলেই রবীন্দ্রনাথ তার কাব্য গুরুবিহারিলালকে ‘ভোরের পাখি’ আখ্যায় ভূষিত করেন ।            … বিস্তারিত পড়ুন

প্রফুল্ল’ কার রচিত? কবে প্রকাশিত হয় ?এটি কোন শ্রেণীর নাটক?

গিরিশচন্দ্র ঘোষের শ্রেষ্ঠ সামাজিক নাটক এটি ১৮৮৯ সালে “প্রফুল্ল” প্রকাশিত হয় ।

‘বীরবল’ কার ছদ্মনাম? তিনি কত খ্রীষ্টাব্দে কোন পত্রিকার সম্পাদনা করেছিলেন?

‘বীরবল’ কার ছদ্মনাম? তিনি কত খ্রীষ্টাব্দে কোন পত্রিকার সম্পাদনা করেছিলেন?

bn_BDBengali
Powered by TranslatePress