চর্যাপদ কার সম্পাদনায় কবে প্রকাশিত হয়? চর্যাপদের রচনাকাল উল্লেখ  কর। চর্যাপদের ভাষা সম্পর্কে আলোচনা কর। অথবা,   চর্যাপদ কে, কবে সম্পাদনা করে গ্রন্থাকারে প্রকাশ করেন?’সন্ধ্যাভাষা’ কি  সন্ধ্যা ভাষার স্বরূপ সম্পর্ক আলোচনা কর।

চর্যাপদ কার সম্পাদনায় এবং কবে প্রকাশিত হয়? চর্যাপদ প্রথম সম্পাদনা করেন হরপ্রসাদ শাস্ত্রী। চর্যাপদের রচনাকাল চর্যাপদ রচিত হয়েছে ১০ম থেকে ১২শ শতাব্দীর মধ্যে। চর্যাপদের ভাষা সম্পর্কে আলোচনা ১. ভাষার প্রকৃতি: চর্যাপদের ভাষা আদিম বাংলা ভাষার প্রথম নিদর্শন। এতে প্রাকৃত, অপভ্রংশ এবং সংস্কৃত ভাষার মিশ্রণ দেখা যায়। ২. অপভ্রংশ ভাষার প্রভাব: চর্যাপদের ভাষায় প্রাচীন অপভ্রংশের চিহ্ন … বিস্তারিত পড়ুন

চর্যাপদের আবিষ্কার, প্রকাশকাল ও প্রকাশনা সংস্থার নাম উল্লেখ চর্যাপদের কাব্যমূল্য বিচার করে গুরুত্ব বুঝিয়ে দাও

চর্যাপদের আবিষ্কার ও প্রকাশকাল চর্যাপদ আবিষ্কার করেন হরপ্রসাদ শাস্ত্রী। চর্যাপদের কাব্যমূল্য ও গুরুত্ব ১. বাংলা সাহিত্যের প্রাচীনতম নিদর্শন চর্যাপদ বাংলা ভাষার প্রাচীনতম লিখিত দলিল। এটি ১০ম থেকে ১২শ শতাব্দীর মধ্যে রচিত। ভাষার আদিম রূপ এবং এর বিকাশের স্বরূপ এতে প্রতিফলিত হয়েছে। ২. ভাষার বহুমাত্রিক প্রকৃতি চর্যাপদে প্রাচীন বাংলা ভাষার পাশাপাশি প্রাকৃত, অপভ্রংশ এবং সংস্কৃতের মিশ্রণ … বিস্তারিত পড়ুন

বাংলা সাহিত্যের যুগ বিভাগ কর এবং প্রত্যেকটি পর্বের সাহিত্যিক নিদর্শন এর উল্লেখ কর।

বাংলা সাহিত্যের যুগ বিভাগ সাধারণত চারটি প্রধান পর্বে ভাগ করা হয়:১. প্রাচীন যুগ২. মধ্যযুগ৩. আধুনিক যুগ৪. উত্তর আধুনিক যুগ ১. প্রাচীন যুগ (৬৫০ খ্রিষ্টাব্দ – ১৩৫০ খ্রিষ্টাব্দ) বৈশিষ্ট্য: সাহিত্যিক নিদর্শন: ২. মধ্যযুগ (১৩৫০ – ১৮০০ খ্রিষ্টাব্দ) বৈশিষ্ট্য: সাহিত্যিক নিদর্শন: ৩. আধুনিক যুগ (১৮০০ – ১৯৪৭ খ্রিষ্টাব্দ) বৈশিষ্ট্য: সাহিত্যিক নিদর্শন: ৪. উত্তর আধুনিক যুগ (১৯৪৭ – … বিস্তারিত পড়ুন

শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যের আবিষ্কৃত পুথিটির পরিচয় দাও।

শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যের আবিষ্কৃত পুথিটির পরিচয় শ্রীকৃষ্ণকীর্তন হল বড়ু চণ্ডীদাস রচিত একটি মধ্যযুগীয় বাংলা কাব্য। ১৯০৯ খ্রিস্টাব্দে বসন্তরঞ্জন রায় বিদ্বদ্বল্লভ বাঁকুড়া জেলার কাঁকিল্যা গ্রামের একটি গোয়ালঘর থেকে এই কাব্যের খণ্ডিত পুথিটি আবিষ্কার করেন। ১৯১৬ খ্রিস্টাব্দে তাঁরই সম্পাদনায় বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ থেকে পুথিটি গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়। চর্যাপদ যেমন প্রাচীনযুগের প্রথম ও একমাত্র সাহিত্যিক নিদর্শন, তেমনি মধ্যযুগের প্রথম … বিস্তারিত পড়ুন

চৈতন্য জীবনীকার হিসেবে বৃন্দাবন দাসের পরিচয় দাও। অথবা, চৈতন্যজীবনসাহিত্য রূপে বৃন্দাবন দাসের চৈতন্য ভাগবত কাব্যটির বিশিষ্ঠতার পরিচয় দাও।

চৈতন্য জীবনীকার হিসেবে বৃন্দাবন দাসের পরিচয়- চৈতন্য মহাপ্রভুর অন্যতম পার্ষদ শ্রীবাসের ভ্রাতুষ্পুত্রী নারায়ণীর পুত্র হলেন বৃন্দাবন দাস। গ্রন্থমধ্যে বৃন্দাবন পিতার নাম কোথাও উল্লেখ না করলেও মাতা নারায়ণীর পরিচয় দিয়েছেন। বৃন্দাবনের জন্মকথা অনেকটা রহস্যাচ্ছন্ন। মনে করা হয় কবির জন্ম বর্ধমান জেলার দেনুর গ্রামে । বৃন্দাবন দাসের জন্মসন নিয়ে পন্ডিতদের মধ্যে মতভেদ রয়েছে ঃ (a)          দীনেশচন্দ্র সেনের … বিস্তারিত পড়ুন

বৈষ্ণব পদ রচনায় চণ্ডীদাসের কৃতিত্ব আলোচনা করো।

বৈষ্ণব পদ রচনায় চণ্ডীদাসের কৃতিত্ব চণ্ডীদাস (১৪০৯–১৪৭৫) বাংলা সাহিত্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব, যিনি বৈষ্ণব পদ রচনার মাধ্যমে বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে একটি বিশেষ স্থান অধিকার করেছেন। তাঁর পদ ও কাব্যকর্ম বৈষ্ণব ভাবনার গভীরতা ও সূক্ষ্মতা প্রকাশের জন্য চিরকালীন প্রভাব ফেলেছে। এই নিবন্ধে চণ্ডীদাসের বৈষ্ণব পদ রচনায় তাঁর কৃতিত্বের বিভিন্ন দিক আলোচনা করা হবে। চণ্ডীদাসের জীবন ও … বিস্তারিত পড়ুন

কুষাণদের উত্থান সম্পর্কে লেখ। প্রথম কনিষ্কের কৃতিত্ব মূল্যায়ন কর | Trace the origin of the Kushanas. Give an estimate of the achievements of Kanishka-I

কুষাণদের উত্থান সম্পর্কে লেখ ভূমিকা কুষাণ সাম্রাজ্য প্রাচীন ভারতের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। কুষাণ রাজবংশ মধ্য এশিয়া থেকে ভারতীয় উপমহাদেশে আগমন করেছিল এবং খ্রিস্টপূর্ব প্রথম শতাব্দী থেকে খ্রিস্টীয় তৃতীয় শতাব্দী পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল। এই সাম্রাজ্য সাংস্কৃতিক, বাণিজ্যিক, এবং ধর্মীয় দিক থেকে বিশেষ গুরুত্ববহ ছিল। কুষাণ শাসকদের মধ্যে প্রথম কনিষ্ক অন্যতম বিখ্যাত। তাঁর শাসনামলে কুষাণ সাম্রাজ্য … বিস্তারিত পড়ুন

অশোকের ধম্মের বৈশিষ্ট্যগুলি লেখ | Discuss the features of Asoka’s Dhamma.

অশোকের ধম্মের বৈশিষ্ট্যগুলি লেখ ভূমিকা সম্রাট অশোক (খ্রিস্টপূর্ব ২৬৮-২৩২) ভারতীয় উপমহাদেশের ইতিহাসে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ শাসক হিসেবে পরিচিত। তার শাসনামল মগধের মউর্য সাম্রাজ্যের সোনালী যুগ হিসেবে বিবেচিত হয়। কৌটিল্য (চাণক্য) এবং তাঁর নীতি অনুসরণ করে অশোক প্রথম দিকে সাম্রাজ্য বিস্তারে আগ্রহী ছিলেন। তবে, কলিঙ্গ যুদ্ধের পর তাঁর জীবনে আমূল পরিবর্তন আসে এবং তিনি বৌদ্ধ ধর্ম গ্রহণ … বিস্তারিত পড়ুন

প্রাচীন ভারতে জৈন ধর্ম এবং বৌদ্ধ ধর্মের উত্থান এবং বিস্তারের কারণগুলি ব্যাখ্যা কর | Trace the origin and spread of Jainism and Buddhism in ancient India.

প্রাচীন ভারতে জৈন ধর্ম এবং বৌদ্ধ ধর্মের উত্থান এবং বিস্তারের কারণগুলি ব্যাখ্যা ভূমিকা প্রাচীন ভারতে জৈন ধর্ম ও বৌদ্ধ ধর্মের উত্থান এবং বিস্তার ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। এই দুটি ধর্ম প্রাচীনকালে ভারতীয় সমাজ ও সংস্কৃতির প্রেক্ষাপটে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলেছিল। জৈন ধর্ম ও বৌদ্ধ ধর্ম উভয়ই ব্রাহ্মণ্যধর্মের প্রতিক্রিয়ায় উত্থিত হয়েছিল এবং ধর্মীয়, সামাজিক, ও রাজনৈতিক পরিবর্তনের মাধ্যম … বিস্তারিত পড়ুন

ঋকবেদ এবং পরবর্তী বৈদিক যুগে মহিলাদের অবস্থান সম্পর্কে আলোচনা কর | What was the position of women in the Rig-Vedic and Later Vedic Societies?  

ঋকবেদ এবং পরবর্তী বৈদিক যুগে মহিলাদের অবস্থান ভূমিকা ভারতীয় উপমহাদেশের প্রাচীনতম ধর্মগ্রন্থ ঋকবেদে মহিলাদের অবস্থান সম্পর্কে একটি সামগ্রিক ধারণা পাওয়া যায়। ঋকবেদ ও পরবর্তী বৈদিক যুগে মহিলাদের অবস্থান একটি জটিল ও বিবর্তনশীল বিষয়। এই সময়কালে মহিলাদের সামাজিক, ধর্মীয়, এবং অর্থনৈতিক জীবনে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা ছিল। কিন্তু সময়ের সাথে সাথে তাদের অবস্থানে পরিবর্তন দেখা যায়। এই আলোচনায় … বিস্তারিত পড়ুন

bn_BDBengali
Powered by TranslatePress