‘আগমনী’ ও ‘বিজয়া’র পদগুলিতে শাক্ত কবিগণ মা ও মেয়ের হৃদয়ের বেদনাকে যেভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন তা আলোচনা করো।

‘আগমনী’ ও ‘বিজয়া’র পদগুলিতে শাক্ত কবিগণ মা ও মেয়ের হৃদয়ের বেদনাকে যেভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন তা আলোচনা: “আগমনী” এবং “বিজয়া” হল বাংলা সাহিত্যের দুইটি গুরুত্বপূর্ণ কাব্যগ্রন্থ, যা শাক্ত কবিগণের রচনায় বিশিষ্ট স্থান অধিকার করে। এই কাব্যগ্রন্থগুলিতে মা ও মেয়ের হৃদয়ের বেদনা অত্যন্ত সূক্ষ্মভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। শাক্ত কবিগণ তাঁদের পদাবলীতে মা ও মেয়ের সম্পর্কের গভীর আবেগ … বিস্তারিত পড়ুন

বাংলা সাহিত্যে চর্যাপদের ঐতিহাসিক গুরুত্ব বুঝিয়ে যাও।

বাংলা সাহিত্যে চর্যাপদের ঐতিহাসিক গুরুত্ব: চর্যাপদ বাংলা সাহিত্যের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও প্রাচীন কাব্যগ্রন্থ যা প্রাচীন বাংলার ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের একটি অনন্য উপস্থাপন। এটি মূলত তান্ত্রিক পদাবলী যা ৮ম থেকে ১২শ শতাব্দীর মধ্যে রচিত বলে ধারণা করা হয়। চর্যাপদ বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে একটি বিশেষ স্থান অধিকার করে এবং এটি বিভিন্ন দিক থেকে বাংলা সাহিত্যের … বিস্তারিত পড়ুন

আরাকান রাজসভার কবি দৌলত কাজীর কাব্য সম্পর্কে আলোচনা করো।

আরাকান রাজসভার কবি দৌলত কাজীর কাব্য: দৌলত কাজী ছিলেন আরাকান রাজসভার একজন প্রখ্যাত কবি, যিনি ১৫শ-১৬শ শতাব্দীর মধ্যে কবিতা রচনা করেছেন। আরাকান, বর্তমান মিয়ানমারের একটি ঐতিহাসিক রাজ্য, যা বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে বিশেষ স্থান অধিকার করে। দৌলত কাজীর কাব্য: দৌলত কাজীর কাব্য প্রধানত “হাসান-হুসেন” নামক কাব্যগ্রন্থের জন্য পরিচিত। এই কাব্যটি একটি গুরুত্বপূর্ণ সাহিত্যকর্ম হিসেবে বিবেচিত হয়, … বিস্তারিত পড়ুন

শ্রীকর নন্দীর মহাভারত অনুবাদের বিশিষ্টতা বুঝিয়ে দাও।

শ্রীকর নন্দীর মহাভারত: শ্রীকর নন্দী একজন প্রখ্যাত সাহিত্যিক ও সংস্কৃত পণ্ডিত যিনি মূলত তাঁর “মহাভারত” অনুবাদের জন্য পরিচিত। তাঁর অনুবাদ বাংলা সাহিত্যের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ এবং এটি মহাভারতের বিশাল প্রভাব ও মৌলিক ভাবধারা বাংলায় সঠিকভাবে উপস্থাপন করেছে। শ্রীকর নন্দীর “মহাভারত” অনুবাদের বিশিষ্টতা: বৈশিষ্ট্যপূর্ণ ভাষা ও শৈলী: শ্রীকর নন্দীর অনুবাদে ভাষার গাম্ভীর্য ও কাব্যিক শৈলীর সঠিক … বিস্তারিত পড়ুন

উত্তরবঙ্গের একজন মনসামঙ্গল কাব্যের কবি সম্পর্কে লেখো।

উত্তরবঙ্গের একজন মনসামঙ্গল কাব্যের কবি উত্তরবঙ্গের মনসামঙ্গল কাব্যের কবি হিসেবে উল্লেখযোগ্য একজন কবি হচ্ছেন নরেশচন্দ্র চৌধুরী। তিনি বাংলা সাহিত্যের একটি বিশেষ অংশ হিসেবে পরিচিত, বিশেষত মনসামঙ্গল কাব্যের ক্ষেত্রে। নরেশচন্দ্র চৌধুরীর জীবন ও কাব্য: নরেশচন্দ্র চৌধুরী ছিলেন একজন প্রখ্যাত কবি এবং সাহিত্যিক যিনি উত্তরবঙ্গের বৃহত্তর অঞ্চলে সৃজনশীলতার জন্য পরিচিত। তাঁর সাহিত্যকর্ম বিশেষত মনসামঙ্গল কাব্যের ক্ষেত্রে তাঁকে … বিস্তারিত পড়ুন

টীকা লেখো: সদুক্তিকর্ণামৃত

সদুক্তিকর্ণামৃত “সদুক্তিকর্ণামৃত” হল একটি প্রাচীন বাংলা কাব্যগ্রন্থ, যা ১৩৫০-১৪০০ খ্রিষ্টাব্দের মধ্যে রচিত হয়েছিল বলে ধরা হয়। এই গ্রন্থের লেখক হচ্ছেন চণ্ডীদাস, যিনি বাংলা সাহিত্যের একজন বিশিষ্ট কবি এবং বৈষ্ণব সাধক। সদুক্তিকর্ণামৃতের সংক্ষিপ্ত পরিচিতি: “সদুক্তিকর্ণামৃত” কাব্যগ্রন্থটি মূলত শ্রীকৃষ্ণভক্তির গুণগান গায় এবং এর মধ্যে বিভিন্ন বৈষ্ণব পদ, শ্লোক ও গান রয়েছে। এই কাব্যের মাধ্যমে চণ্ডীদাস তাঁর ভক্তি … বিস্তারিত পড়ুন

‘সূভাষিতরত্নকোষ’ কোন সময়ে সংকলিত হয়? অন্য কোন নামে এটি পরিচিত ? এখানে ক’জন কবির, ক’টি শ্লোক সংকলিত হয়েছে?

‘সূভাষিতরত্নকোষ’ কোন সময়ে সংকলিত হয়? অন্য কোন নামে এটি পরিচিত ? সূভাষিতরত্নকোষ হল একটি প্রাচীন বাংলা কাব্যগ্রন্থ যা মূলত সাহিত্যের ঐতিহাসিক মূল্য ও ভাষাগত রুচির কারণে উল্লেখযোগ্য। এটি ১৩শ শতাব্দীর মধ্যে সংকলিত হয়। এটি বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ সংকলন হিসেবে গণ্য হয়। সংকলনের সময়কাল: সূভাষিতরত্নকোষের সঠিক সংকলন সময়কাল সম্পর্কে কিছু বিতর্ক রয়েছে, তবে এটি … বিস্তারিত পড়ুন

বিদ্যাপতি কোন অঞ্চলের কবি ছিলেন? তিনি কোন ভাষায় বৈষ্ণব পদগুলি রচনা করেন? কোন কোন পর্যায়ের তিনি শ্রেষ্ঠ পদকর্তা ছিলেন?

বিদ্যাপতি কোন অঞ্চলের কবি ছিলেন? বিদ্যাপতি, যিনি বাংলা সাহিত্যের একজন বিখ্যাত কবি ও সাধক, মূলত মিথিলা অঞ্চলের বাসিন্দা ছিলেন। মিথিলা বর্তমানে বিহার রাজ্যের একটি অংশ এবং এটি উত্তর ভারতের একটি ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক অঞ্চল। বিদ্যাপতির জন্মস্থান মিথিলা, তার সাহিত্যকর্মে বিশেষভাবে প্রতিফলিত হয়েছে। তিনি কোন ভাষায় বৈষ্ণব পদগুলি রচনা করেন? বিদ্যাপতি মূলত মৈথিলি ভাষায় তাঁর বৈষ্ণব … বিস্তারিত পড়ুন

কবীন্দ্র পরমেশ্বর কোন কাব্য অনুবাদ করেছিলেন? তাঁর কাব্যটি অন্য কী নামে পরিচিত? এই নামকরণের কারণ কী?

কবীন্দ্র পরমেশ্বর কোন কাব্য অনুবাদ করেছিলেন? কবীন্দ্র পরমেশ্বর নামে পরিচিত কবি সাধক কীর্তনবিলাসী, যিনি বাংলা সাহিত্যে বিশেষ স্থান অধিকার করেন। তিনি মূলত “শ্রীকৃষ্ণকীর্তন” কাব্যের অনুবাদ করেছিলেন। তাঁর কাব্যটি অন্য কী নামে পরিচিত? শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যটির মূল রচয়িতা বিদ্যাপতি, এবং এটি বাংলার প্রাচীন কাব্যসমূহের একটি। কবীন্দ্র পরমেশ্বরের অনুবাদ কাব্যটি মূল কাব্যের বৈশিষ্ট্য বজায় রেখে সাধককবির স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্যও … বিস্তারিত পড়ুন

‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ কাব্যে ক’টি খণ্ড আছে? খণ্ডগুলির নাম লেখো।

‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ কাব্যে ক’টি খণ্ড আছে? শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যটি বাংলা সাহিত্যের একটি উল্লেখযোগ্য মহাকাব্য, যা সাধককবি বিদ্যাপতির রচনা। এই কাব্যটি বাংলা সাহিত্যে একটি বিশেষ স্থান অধিকার করে আছে এবং এতে শ্রীকৃষ্ণের জীবনের বিভিন্ন দিক এবং কর্মকাণ্ড তুলে ধরা হয়েছে। ‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ খণ্ডগুলির উল্লেখ? শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যটি মোট ছয়টি খণ্ডে বিভক্ত। প্রতিটি খণ্ডই শ্রীকৃষ্ণের জীবনের একটি নির্দিষ্ট অংশ বা দিককে … বিস্তারিত পড়ুন

bn_BDBengali
Powered by TranslatePress