বিজয় গুপ্তর মনসামঙ্গল কাব্যটি কোন সময়ের রচনা বলে সিদ্ধান্ত করা যায়? তাঁর কালজ্ঞাপক শ্লোকটি উল্লেখ করো।

বিজয় গুপ্তর মনসামঙ্গল কাব্যটি কোন সময়ের রচনা বলে সিদ্ধান্ত করা যায়? বিজয় গুপ্তের মনসামঙ্গল কাব্যটি বাংলা সাহিত্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ রচনা যা ১৩৫০ খ্রিষ্টাব্দের দিকে রচিত বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন। এই কাব্যটি বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন কাব্যগুলির একটি, এবং এটি মূলত দেবী মনসার পূজা সংক্রান্ত একটি পুরাণকথা। বিজয় গুপ্তের মনসামঙ্গল কাব্যের সময়কাল নির্ধারণের জন্য বেশ কিছু ঐতিহাসিক … বিস্তারিত পড়ুন

চর্যাপদ কে, কবে, কোথা থেকে আবিষ্কার করেন ? তিনি এই পুথিটির কী নামকরণ করেন?

চর্যাপদ কে, কবে, কোথা থেকে আবিষ্কার করেন ? চর্যাপদ বাংলা সাহিত্যের আদি নিদর্শন হিসেবে পরিগণিত হয়। এটি আবিষ্কার করেন বিখ্যাত বাঙালি পণ্ডিত ও সাহিত্যিক ড. হরপ্রসাদ শাস্ত্রী। ১৯০৭ সালে নেপালের রাজদরবারের গ্রন্থাগার থেকে তিনি এই মূল্যবান পুঁথিটি আবিষ্কার করেন। পুথিটির কী নামকরণ ড. হরপ্রসাদ শাস্ত্রী তখন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন এবং প্রাচীন পুঁথি ও … বিস্তারিত পড়ুন

B.A. 1st Sem Major Bengali Short Question Answar

(ক) কবি কৃত্তিবাস ওঝা কোথায় জন্মগ্রহণ করেন? তাঁর বই-এর নাম কী? কবি কৃত্তিবাস ওঝা পশ্চিমবঙ্গের নদীয়া জেলার ফুলিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি বাংলায় মহাকবি রামায়ণ অনুবাদ করেছিলেন, যা “কৃত্তিবাসী রামায়ণ” নামে পরিচিত। এটি বাংলা সাহিত্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ কাব্যগ্রন্থ হিসেবে স্বীকৃত। (খ) বৃন্দাবন দাসের চৈতন্যজীবনী কাব্যটির নাম লেখো। কাব্যটি ক’টি খণ্ডে বিভক্ত? বৃন্দাবন দাসের চৈতন্যজীবনী কাব্যটির … বিস্তারিত পড়ুন

ভারতের সংসদের গঠন ও কার্যাবলি

ভারতীয় পার্লামেন্ট: ভারতের কেন্দ্রীয় আইনসভা বা পার্লামেন্ট সংসদ নামে পরিচিত। ভারতের পার্লামেন্ট দ্বিকক্ষবিশিষ্ট। ভারতের সংবিধানের ৭৯ নং ধারায় পার্লামেন্টের গঠন বিষয়ে বিস্তারিত আলােচনা করা হয়েছে। ৭৯ নং ধারায় উল্লেখ করা হয়েছে যে, রাষ্ট্রপতি এবং পার্লামেন্টের দুটি কক্ষ (যথা উচ্চকক্ষ মানে রাজ্যসভা এবং নিম্নকক্ষ মানে লােকসভা) নিয়ে কেন্দ্রীয় আইনসভা গঠিত হবে। ব্রিটিশ পার্লামেন্ট এবং আমেরিকার আইনসভা … বিস্তারিত পড়ুন

ক্ষমতার সম্পর্কে মিশেল ফুকোর ধারণাটি ব্যক্ত কর।

সমাজে ক্ষমতার উৎস কী অথবা কীভাবে এই ক্ষমতা কাজ করে তা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই বিভিন্ন তাত্ত্বিকরা মত দিয়েছেন। এগুলোর মধ্যে অনেকগুলোই ক্ষমতার কেন্দ্র হিসেবে উল্লেখ করেছে একটি শক্তিশালী রাষ্ট্রকে। ম্যাকিয়াভেলি তার ‘দ্য প্রিন্স’ বইয়ে সরকারের ইচ্ছানুযায়ী সর্বোচ্চ শক্তি প্রদর্শনের ক্ষমতাকে ন্যায্যতা প্রদান করেছেন। অন্যদিকে থমাস হবস তার ‘Leviathan’ বইয়ে মানুষের খারাপ দিকগুলো ঠেকানোর জন্য একজন … বিস্তারিত পড়ুন

কর্তৃত্ববাদের সংজ্ঞা দাও। কর্তৃত্ববাদের মূল বৈশিষ্ট্য গুলি কি কি

 সমাজবিজ্ঞানে আলােচিত যেসকল গুরুত্বপূর্ণ প্রত্যয় রয়েছে তার মধ্যে কর্তৃত্ব অন্যতম। আর বর্তমান প্রেক্ষাপটে কর্তৃত্ব একটি বহুল আলােচিত বিষয়। বিশ্ব ভূমণ্ডলের কর্তৃত্ব নিয়ে শুরু হয়েছে অরাজকতা। যদিও সমাজবিজ্ঞানের দৃষ্টিকোণ থেকে কর্তৃত্বের আলােচনা একটু ভিন্ন। মানুষের মর্যাদা নির্দেশনা প্রদানের ক্ষমতা সবকিছুই কর্তৃত্বের ওপর অনেকাংশে নির্ভর করে থাকে। কর্তৃত্বঃ কর্তৃত্ব সাধারণত বৈধভাবে অর্জিত হয়ে থাকে। কর্তৃত্ব রাজনৈতিক ব্যবস্থায় খুবই … বিস্তারিত পড়ুন

ডেভিড হেল্ডের অনুসরণে সনাতনী গণতন্ত্রের বৈশিষ্ট্য আলোচনা কর।

ডেভিড হেল্ড-গণতন্ত্রের শ্রেণীবিভাজন: ডেভিড হেল্ড হলেন গণতন্ত্র সম্পর্কিত আধুনিক কালের এক প্রাজ্ঞ গবেষক-বিশ্লেষক। নিজস্ব বিচার বিশ্লেষণের পরিপ্রেক্ষিতে তিনি গণতন্ত্রের মৌলিক মডেলগুলির কথা বলেছেন। প্রাথমিকভাবে তিনি গণতন্ত্রের মডেলগুলিকে সনাতন ও সমকালীন—এই দু’ভাগে বিভক্ত করেছেন। গণতন্ত্রের সনাতন মডেল হিসাবে তিনি চার ধরনের গণতন্ত্রের কথা বলেছেন। এগুলি হল: (ক) এথেন্সের ধ্রুপদি গণতন্ত্র, (খ) সংরক্ষণমূলক গণতন্ত্র, (গ) উন্নয়নমূলক গণতন্ত্র … বিস্তারিত পড়ুন

গণতন্ত্রের সাফল্যের শর্ত গুলি লেখা

গণতন্ত্রের সাফল্যের শর্তাবলী তত্ত্বগত বিচারে গণতন্ত্র আদর্শ ও সর্বোৎকৃষ্ট শাসনব্যবস্থা হিসাবে রাষ্ট্রনৈতিক চিন্তাজগতে স্বীকৃত। ধনতান্ত্রিক ও সমাজতান্ত্রিক নির্বিশেষে সকল রাষ্ট্রেই গণতন্ত্রের প্রতি সমান আগ্রহ দেখা যায়। আদর্শগত বিচারে গণতন্ত্র হল প্রকৃষ্ট শাসনব্যবস্থা। তবে এর সাফল্যের জন্য কতকগুলি শর্ত পালন করা আবশ্যক। গণতন্ত্রের সাফল্যের জন্য মিলের মত: জন স্টুয়ার্ট মিলের মতানুসারে গণতন্ত্রের সাফল্যের জন্য তিনটি শর্ত … বিস্তারিত পড়ুন

উদারনৈতিক গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে আলোচনা কর।

আধুনিক উদারনৈতিক গণতন্ত্রের বৈশিষ্ট্যসমূহ: আধুনিক উদারনৈতিক গণতন্ত্র হল গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থায় একটি বিশিষ্ট রূপ। সাম্য, স্বাধীনতা ও অধিকার হল এর মূল নীতি। এর মৌলিক বৈশিষ্ট্যগুলিকে নিম্নলিখিতভাবে পর্যালোচনা করা যেতে পারে। (১) রাজনৈতিক সাম্য: উদারনৈতিক গণতন্ত্রে রাজনৈতিক সাম্যের উপর বিশেষ গুরুত্ব আরোপ করা হয়। জনসাধারণকেই যাবতীয় রাজনৈতিক ক্ষমতার একমাত্র উৎস হিসাবে গণ্য করা হয়। এক্ষেত্রে জনগণের শাসন … বিস্তারিত পড়ুন

উদারনৈতিক গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা কাকে বলে?

উদারনৈতিক গণতন্ত্র: গণতন্ত্র সম্পর্কিত মৌলিক সংজ্ঞার ব্যাখ্যা অনুযায়ী, গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় রাজনীতিক ক্ষমতার অধিকারী হয় জনসাধারণ। জনসাধারণ প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে এই রাজনীতিক ক্ষমতা ব্যবহার করতে পারে। এই রাজনীতিক ক্ষমতার ব্যবহার তিন ধরনের হতে পারে। এই তিনটি ধরন হল: অংশগ্রহণ (participation), প্রতিযোগিতা (competition) এবং স্বাধীনতা (liberty)। সুতরাং গণতন্ত্রের সম্পূর্ণ সংজ্ঞায়িত রূপ হল অংশগ্রহণ, প্রতিযোগিতা এবং স্বাধীনতার মাধ্যমে … বিস্তারিত পড়ুন

bn_BDBengali
Powered by TranslatePress