প্রাচীন উত্তরবঙ্গে আর্যকরণ প্রক্রিয়ার ওপর একটি সংক্ষিপ্ত টীকা লেখো।

প্রাচীন উত্তরবঙ্গে আর্যকরণ প্রক্রিয়া উত্তরবঙ্গের আর্যীকরণ প্রক্রিয়া আলোচনা প্রসঙ্গে এই ভৌগোলিক এলাকার নৃতাত্ত্বিক পরিচয় জানা একান্তই প্রাসঙ্গিক। আধুনিককালে উত্তরবঙ্গ বলতে মালদহ, দক্ষিণ দিনাজপুর, উত্তর দিনাজপুর, দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি এবং কোচবিহার-এই ছ-টি জেলা নিয়ে গঠিত একটি ভূখণ্ড বা প্রশাসনিক এলাকা বোঝালেও এর পূর্বনাম ছিল পুণ্ড্রবর্ধন বা বরেন্দ্র বা বরেন্দ্রী। এই ভূখণ্ডের জনবিন্যাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায় যে, … বিস্তারিত পড়ুন

প্রাচীন উত্তরবঙ্গের নৃতাত্বিক পটভূমি আলোচনা করো

প্রাচীন উত্তরবঙ্গের নৃতাত্বিক পটভূমি নৃতত্ত্ববিদদের মতানুযায়ী ভারতে সর্বপ্রথম নেগ্রিটো বা নিগ্রোবটু সম্প্রদায়ের মানুষদের আবির্ভাব ঘটে। এদের পর সাদি অস্ট্রেলীয় সম্প্রদায়ের আবির্ভাব হয়। মধ্যভারতের কোল, ডিল, মুণ্ডা, ভূমিজ এবং মালপাহাড়ি প্রভৃতি জনজাতির মানুষেরা এই আদি অস্ট্রেলীয় গোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত। বঙ্গ তথা রাঢ় অঞ্চলের সাঁওতাল, ভূমিজ, মুন্ডা, বাঁশফোড় প্রমুখও এই আদি অস্ট্রেলীয় শ্রেণির অন্তর্গত। ভূমধ্যসাগরীয় জাতির শাখা হিসেবে … বিস্তারিত পড়ুন

পৌরাণিক যুগে প্রাচীন উত্তরবঙ্গেয় ওপর একটি ইতিহাস লেখো।

পৌরাণিক যুগে প্রাচীন উত্তরবঙ্গেয় ওপর একটি ইতিহাস উত্তর বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গের আটটি জেলাকে একত্রিত করে উত্তরবঙ্গ নামে আখ্যায়িত করা হলেও এই রূপবিভাজন সম্পূর্ণরূপে অপ্রশাসনিক। বর্তমানে উত্তরবঙ্গ, সুপ্রাচীনকালে পুণ্ড্রবর্ধন বা বরেন্দ্রভূমির অন্তর্গত ছিল। প্রাচীন বঙ্গভূমির একটি গুরুত্বপূর্ণ জনপদ ছিল পুণ্ড্রবর্ধন। ‘পুণ্ড’ শব্দটি ভৌগোলিক ক্ষেত্র এবং জনজাতি উভয় আর্থেই’ ব্যবহৃত হয়েছে। তবে পুন্ড জনজাতির প্রকৃত পরিচয়ই বা কী? … বিস্তারিত পড়ুন

সুবর্ণলতা উপন্যাসের নামকরণ ও সার্থকতা

সুবর্ণলতাকে শুধু একজন গৃহিনীর জীবনকাহিনী বললে ভুল বলা হবে, সুবর্ণ প্রতিনিধিত্ব করে একটি নির্দিষ্ট কালের। এটা সেই সময়ের গল্প, যখন ‘মেয়েমানুষের’ পড়াশোনা করতে চাওয়ার ইচ্ছেকে ধরা হতো মহাপাপের সমান। ন’বছর বয়সে বিয়ে হওয়া সুবর্ণ কতোটা পেরেছিলো সব বাঁধা পেরিয়ে এগোতে? সে কি নিজের আলোয় উজ্বলতা ছড়াতে পেরেছিলো, নাকি দৈনন্দিন চাল-ডাল আর তেল-মসলার ফর্দতে হেঁশেলের দরজার … বিস্তারিত পড়ুন

“আবার আসিব ফিরে’ কবিতায় কবি জীবনানন্দ দাশের অন্তর্মানসের যে পরিচয় পাওয়া যায় তার স্বরূপ উদ্ঘাটিত করো। 

কবিতার মূলভাব : বাংলার বৈচিত্র্যময় প্রকৃতি হাজার হাজার মানুষের মন ভরে দেয়। বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ। বাংলাদেশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য অন্য যে কোন দেশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য থেকে আলাদা। নদীমাতৃক বাংলাদেশের দুই পাশে শস্যক্ষেত্র, বাতাসে পাকা ধানের গন্ধ, শীতের কুয়াশা, শিমুলের ডালে বসে লক্ষ্মীপেঞ্চা, উঠোনের ঘাসে ধান ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা শিশুরা, কিশোররা নদীর কর্দমাক্ত পালের মধ্যে সাঁতার কাটছে … বিস্তারিত পড়ুন

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের “সাধারণ মেয়ে’ কবিতার মূলভাবটি পরিস্ফুট করো।সাধারণ মেয়ে কবিতার বিষয়বস্তু

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের “সাধারণ মেয়ে’ কবিতার মূলভাবটি পরিস্ফুট করো

উনিশ শতকে বাংলা কবিতায় আধুনিকতার সূত্রপাত ঘটেছে কবি ঈশ্বরগুপ্তের হাত ধরে – এই মত কী সমর্থনযোগ্য বলে মনে হয় তোমার উত্তরের সপক্ষে যুক্তিগুলি সাজাও।

বাংলা সাহিত্যে আধুনিকতা নিয়ে আলোচনা করার সময় দুটি যুগ আছে যা সহজেই মনে আসে। ফলস্বরূপ, সামনের পরিকল্পনা করা গুরুত্বপূর্ণ। সাহিত্য পণ্ডিতদের মতে 19 শতকে বাংলা সাহিত্যে প্রথম আধুনিকতার আবির্ভাব ঘটে এবং এটি নবজাগরণের সাথে মিলে যায়। এটি এমন কিছু যা সবাই সচেতন। বাংলা সাহিত্যে মধুসূদন দত্ত নবজাগরণের প্রথম পুরোহিত। শিবনারায়ণ রায় মহাশয়ের মতে, তিনি শুধু … বিস্তারিত পড়ুন

‘সধবার একাদশী’ কে রচনা করেন ? এটি কোন শ্রেণীর নাটক ? এই নাটকের নায়কের নাম কী ?

এ নাটকটি তিনি বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়কে উৎসর্গ করেন। দীনবন্ধু মিত্র-এর দুটি উৎকৃষ্ট প্রহসন হলো সধবার একাদশী ও বিয়ে পাগলা বুড়ো। ইংরেজি শিক্ষিত নব্য যুবকদের মদ্যপান ও বারবণিতাকে উপহাস করে রচিত প্রহসন ‘সধবার একাদশী।

বাংলা গীতিকবিতার ধারায় কাকে ‘ভোরের পাখি’ বলা হয় ? তাঁর দুটি কাব্যগ্রন্থের নাম বল।

বিহারীলাল চক্রবর্তী (২১ মে, ১৮৩৫ – ২৪ মে, ১৮৯৪) বাংলা ভাষার কবি। বাংলা সাহিত্যের প্রথম গীতি-কবি হিসেবে তিনি সুপরিচিত। রবীন্দ্রনাথ তাকে বাঙলা গীতি কাব্য-ধারার ‘ভোরের পাখি‘ বলে আখ্যায়িত করেন। তার সব কাব্যই বিশুদ্ধ গীতিকাব্য।

ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের তিনজন পণ্ডিতের নাম ও তাঁদের রচিত একটি করে গ্রন্থের নাম লেখ।

এঁরা ছাড়াও ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের লেখকদের মধ্যে উল্লেখযােগ্য ছিলেন- গােলােকনাথ শর্মা: ‘হিতােপদেশ’ (১৮০২); তারিণীচরণ মিত্র: ‘ঈশপের গল্প’ (১৮০৩); রাজীবলােচন মুখােপাধ্যায়: ‘মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্র রায়স্য চরিত্রং’ (১৮০৫); চণ্ডীচরণ মুনসি: ‘তোতা ইতিহাস’ (১৮০৫); হরপ্রসাদ রায়: ‘পুরুষপরীক্ষা’ (১৮১৫); কাশীনাথ তর্কপঞ্চানন: ‘পদার্থ

bn_BDBengali
Powered by TranslatePress