গণপরিষদ: ভারতে গণপরিষদ একটি মৌলিক এবং গুরুত্বপূর্ণ দলীয় প্রতিষ্ঠান, যা সংবিধানের দ্বিতীয় ভাগে নির্ধারণ করা হয়েছে। এটি লোকসভা এবং রাজ্য সভার দুটি বিভাগে বিভক্ত হয়ে থাকে। গণপরিষদের সদস্যরা নির্বাচনে নির্বাচিত হয় এবং একবার নির্বাচিত সদস্যগণকে সাড়ে তিন বছরের জন্য নির্বাচন দ্বারা চয়ন করা হয়। এই প্রতিষ্ঠানের মূল উদ্দেশ্য হলো নাগরিকদের প্রতি অধিকার এবং দায়িত্বের মৌলিক … বিস্তারিত পড়ুন
ভারতীয় সংবিধানের প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি অনেকগুলি, তবে এটির মধ্যে কিছু প্রধান বৈশিষ্ট্য নিম্নে উল্লেখ করা হলো: ধর্মনিরপেক্ষ স্বাভাবিকভাবে: ভারতীয় সংবিধান ধর্মনিরপেক্ষ এবং সমস্ত ধর্মের প্রতি সমর্থ এবং সমানভাবে প্রতিবাদশী। এটি সমাজে বিভিন্ন ধর্ম, ভাষা, এবং সাংস্কৃতিক গুলির মধ্যে একতা এবং সমানতা প্রতি আদর্শ করে। সমানতা এবং ন্যায়ের আদর্শ: সংবিধান সমাজে সমানতা এবং ন্যায়ের আদর্শ পূর্ণ করতে … বিস্তারিত পড়ুন
ভারতের সংবিধান প্রণয়নে গণপরিষদ বা লোকসভা একটি মৌলিক এবং গুরুত্বপূর্ণ দলীয় প্রতিষ্ঠান। এটি ভারতীয় সংবিধানের দ্বিতীয় ভাগে উল্লেখিত হয়েছে এবং এটি একটি ভারতীয় নাগরিকের মৌলিক অধিকার এবং কর্তব্য নিশ্চিত করে। গণপরিষদের ভূমিকা নিম্নলিখিত প্রধান দিকে আলোচনা করা হয়েছে: নিয়ন্ত্রণ এবং প্রতিনিধিত্ব: গণপরিষদ ভারতের লোকসভা হিসেবে অভিহিত হয়, যা পূর্ণভাবে নির্বাচিত প্রতিনিধিরা অত্যন্ত বড় সংখ্যক বাংলাদেশ … বিস্তারিত পড়ুন
ভারতীয় সংবিধান প্রণয়ন করার সময়ে মৌলিক লক্ষ্য, নীতি এবং মৌলিক আদর্শ নির্ধারণ করা হয়েছে, যা ভারতীয় সংবিধানের মূল মডেল হিসেবে কাজ করে। এটি একটি উদার এবং ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্রের আদর্শ প্রণয়ন করে, যেখানে সকল নাগরিকের অধিকার এবং দায়িত্ব সমানভাবে সংরক্ষিত থাকতে হবে। এটির মূল বৈশিষ্ট্যগুলি নিম্নে বিশ্লেষণ করা হয়েছে: ধর্মনিরপেক্ষতা: ভারতীয় সংবিধান মৌলিকভাবে ধর্মনিরপেক্ষ, এবং তাতে … বিস্তারিত পড়ুন
ভারতীয় সংবিধানের প্রস্তাবনা তার প্রস্তাবনা অধিনে মৌলিক আদর্শ এবং পূর্বাভাগে উল্লেখ করা হয়েছে যেটি সংবিধান সভার সদস্যরা তাদের আদর্শ এবং মৌলিক মূল্যবোধের সাথে মিলিত করে বলে। এই প্রস্তাবনার মাধ্যমে সংবিধান তার মৌলিক লক্ষ্য এবং ধারাবাহিক নীতি সৃষ্টি করে, যা ভারতীয় রাষ্ট্রের মৌলিক স্থান এবং চিন্হিত মূল্যবোধের মাধ্যমে সার্বজনীন সম্মতি অর্জন করে। এই প্রস্তাবনার মূল বিষয়গুলি … বিস্তারিত পড়ুন
ভারতের সংবিধানের প্রস্তাবনা: ভারতীয় সংবিধানের প্রস্তাবনা একটি মৌলিক অংশ, যা সংবিধানের সংরক্ষণ এবং মৌলিক প্রিয়তা নির্ধারণ করে। এটি সংবিধানের শুরুর অংশ, যা দলীয় ভাষায় লিখিত হয়েছে এবং সংবিধানের মৌলিক উদ্দেশ্য, ধারাবাহিক অধিকার এবং মৌলিক কার্যবিধি নির্ধারণ করে। প্রস্তাবনার উদ্দেশ্যে পালন করা হয়েছে সার্বভৌম এবং অখিলাধীন ভারতীয় জনগণের আদর্শ এবং অভিবাদনশীল মূল্যবোধ। ভারতীয় সংবিধানের প্রস্তাবনা তিনটি … বিস্তারিত পড়ুন
ভারতের সংবিধান একটি মহৎ নকশা, যা দেশটির রাজনৈতিক এবং সামাজিক ঢাকা নির্ধারণ করে এবং নাগরিক অধিকার এবং দায়িত্ব সৃষ্টি করে। এর প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি হলো সার্বজনীন ও নিরপেক্ষ: ভারতীয় সংবিধান সার্বজনীন এবং নিরপেক্ষ, সকল নাগরিকের কাছে সমান অধিকার এবং দায়িত্ব নির্ধারণ করে। ধর্মনিরপেক্ষ: সংবিধানে ধর্মনিরপেক্ষতা কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে স্থাপন করা হয়েছে, যা ভারতের সেকুলার সৃষ্টিকর্তার একটি মৌলিক … বিস্তারিত পড়ুন
গণপরিষদের গঠন: ভারতীয় গণপরিষদ দুটি সদস্যবৃন্দে বিভক্ত হয়ে থাকে – একটি লোক সদস্যবৃন্দ এবং একটি স্থানীয় সদস্যবৃন্দ। লোক সদস্যবৃন্দটি নির্বাচিত এবং স্থানীয় সদস্যবৃন্দটি ভারতের বিভিন্ন রাজ্য এবং কেন্দ্রীয় শাসিত অঞ্চলগুলি দ্বারা নির্বাচিত হয়। সদস্যবৃন্দগুলির সমষ্টির সংখ্যা একটি নির্দিষ্ট সীমা থাকে। গণপরিষদে প্রতি তিনি বছরে একবার সম্মেলন হয়, এবং এটির প্রথম সদস্যবৃন্দ ভোটে নির্বাচিত হয়। গণপরিষদের … বিস্তারিত পড়ুন
গণপরিষদ “ গণপরিষদ ভারতের রাজনৈতিক সংস্থা, যা দেশটির সর্বোচ্চ সংসদ। এটি একটি বিধানমূলক সংস্থা এবং এটির মাধ্যমে নৈতিকভাবে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন হয়। গণপরিষদে সদস্যরা নির্বাচনে বৈধিকভাবে সবার কাছে প্রতিষ্ঠিত এবং সাধারণভাবে ভোট করে। গণপরিষদে রাজ্য প্রতিষ্ঠানগুলির প্রতি উচ্চ নৈতিকতা এবং প্রভাব বিস্তারিত হয়েছে, এবং এটি একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ আইনি এবং নৈতিক সংস্থা। গণপরিষদের গঠন: “গণপরিষদ” শব্দটি … বিস্তারিত পড়ুন
ভারত সরকার আইন 1935 হলো ব্রিটিশ ভারতের অধীনে চালিত একটি আইন। এই আইনের পূর্ণ নাম “ভারত সরকার আইন 1935” (Government of India Act, 1935)। এই আইনটি ব্রিটিশ রাজের পশ্চিম ভারতের রাজনীতিক এবং শাসন ব্যবস্থার নির্দেশনা করতে ব্যবহৃত হয়েছিল। এই আইনটি 1937 সালের সার্বজনীন নির্বাচনের জন্য ব্যবহৃত হয়েছিল এবং তখন ভারতে প্রথম বারের মধ্যে পূর্ণবাঙালি সম্প্রদায় … বিস্তারিত পড়ুন
Bengali 
English