FYUGP BA 3RD SEM MAJOR BENGALI UBNGMAJ23004  মধ্যযুগের বাংলা আখ্যানকাব্য Short Question & Answer

মুকুন্দ চক্রবর্তীর ‘চণ্ডীমঙ্গল’ কাব্যে যে সমস্ত নদ-নদীর নাম উল্লেখ আছে তা লেখো এবং উল্লিখিত দু’টি স্থানের নাম লেখো। ANS- মুকুন্দ চক্রবর্তীর ‘চণ্ডীমঙ্গল’ কাব্যে উল্লেখিত নদ-নদীগুলোর মধ্যে প্রধান হলো গঙ্গা, যমুনা, সরস্বতী, গোদাবরী, এবং নর্মদা। স্থানের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো কাঞ্চীপুর ও হংসেশ্বরী নগর। কাব্যের ভৌগোলিক বর্ণনায় প্রাচীন ভারতের নদী ও স্থানসমূহের গুরুত্ব প্রতিফলিত হয়েছে। ‘চণ্ডীমঙ্গল’ কাব্যের … বিস্তারিত পড়ুন

সোনারতরী’ কাব্যে রোমান্টিক চেতনার প্রকাশ কিভাবে ঘটেছে তা’ আলোচনা করো

– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘সোনারতরী’ কাব্যে রোমান্টিক চেতনার প্রকাশ একটি বিশেষভাবে সৃজনশীল এবং মননশীল উপস্থাপনা। কাব্যটি রবীন্দ্রনাথের সাধারণত রোমান্টিক কবিতার একটি গুরুত্বপূর্ণ উদাহরণ, যেখানে তার আবেগ, অনুভূতি এবং স্বপ্নের পৃথিবীকে আধুনিক সমাজ ও বাস্তবতার বিপরীতে রাখা হয়েছে। ‘সোনারতরী’ কাব্যের মাধ্যমে রবীন্দ্রনাথ রোমান্টিকতাকে একটি গভীর ভাবনাশীল অবস্থায় উপস্থাপন করেছেন, যেখানে শুধু প্রেম বা প্রকৃতির সৌন্দর্য নয়, বরং … বিস্তারিত পড়ুন

বীরাঙ্গনা’ কাব্যের আধুনিকতা সম্পর্কে আলোচনা করো।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘বীরাঙ্গনা’ কাব্যটি একটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ রচনা, যা সাহিত্য এবং কাব্যজগতের আধুনিকতার অনন্য উদাহরণ হিসেবে বিবেচিত। এই কাব্যটি কেবলমাত্র রামায়ণ বা পৌরাণিক চরিত্রগুলির পুনর্গঠন নয়, বরং সমসাময়িক সমাজ, মনোভাব এবং দৃষ্টিভঙ্গির আলোকে ঐতিহাসিক চরিত্রগুলির নতুন চেহারা এবং অন্তর্নিহিত ভাবনা প্রকাশ করে। এটি আধুনিক বাংলা কাব্যকলার একটি বিশেষ দৃষ্টান্ত, যেখানে রবীন্দ্রনাথ তাঁর শিল্পকলা, ভাষা এবং … বিস্তারিত পড়ুন

এষা’ কাব্যের ‘মৃত্যু’ পর্বের পাঠ্য কবিতা (তিন ও ছয় সংখ্যক) অবলম্বনে কবির মৃত্যু ভাবনার প্রকাশ কিভাবে ঘটেছে তা’ ব্যক্ত করো।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘এষা’ কাব্যের ‘মৃত্যু’ পর্বের দুটি গুরুত্বপূর্ণ কবিতা—তিন ও ছয় সংখ্যক কবিতা—কবি জীবনের অন্বেষণ এবং মৃত্যুর উপলব্ধি নিয়ে গভীর চিন্তা ও অনুভূতি প্রকাশ করেছেন। এই কবিতাগুলির মাধ্যমে কবি মৃত্যুর ভাবনাকে একাধারে ব্যক্তিগত, দার্শনিক এবং অস্তিত্বের সংকট হিসেবে উপস্থাপন করেছেন। রবীন্দ্রনাথের কাছে মৃত্যু কেবল একটি দৈহিক বা বাহ্যিক ঘটনা নয়, এটি একটি অন্তর্গত বিষয় যা … বিস্তারিত পড়ুন

‘সোনারতরী’ এবং ‘নিরুদ্দেশ যাত্রা’ কবিতা দুটি একে অপরের পরিপূরক কিনা আলোচনা করো।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের “সোনারতরী” এবং “নিরুদ্দেশ যাত্রা” দুটি কবিতা বাঙালি সাহিত্য ও কবিতার অমূল্য রত্ন হিসেবে পরিচিত। এই দুটি কবিতার মধ্যে একটি শক্তিশালী দার্শনিক মেলবন্ধন রয়েছে, যার মাধ্যমে রবীন্দ্রনাথ মানব জীবনের বিভিন্ন দিক, বিশেষত মানবের অনুসন্ধান, উদ্দেশ্য, মুক্তি এবং আত্মঅনুসন্ধানের বিষয়গুলো নিয়ে কথা বলেছেন। যদিও দুটি কবিতা আলাদা, তাদের ভাবগত রূপ এবং অভিপ্রায় বেশ মিলিত। আলোচনার … বিস্তারিত পড়ুন

বীরাঙ্গনা’ কাব্যের পঞ্চম সংখ্যক পত্রের নাম কি? এই পত্রটি কি ধরনের রচনা? এই পত্রের উদ্দিষ্ট নারী চরিত্রটি সংক্ষেপে আলোচনা করো।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘বীরাঙ্গনা’ কাব্যের পঞ্চম সংখ্যক পত্রের নাম “শূর্পণখা”। এই পত্রটি একটি নাট্যরূপ। এটি মূলত শূর্পণখা চরিত্রকে কেন্দ্র করে রচিত, যিনি রামায়ণের একটি গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র। রবীন্দ্রনাথ এখানে শূর্পণখার দুঃখ, ক্ষোভ এবং মানসিক দ্বন্দ্বকে কেন্দ্র করে একটি অত্যন্ত সংবেদনশীল চিত্র তৈরি করেছেন। শূর্পণখা চরিত্রের সংক্ষিপ্ত আলোচনা: শূর্পণখা, রাবণের বোন, রামায়ণে একদিকে যেমন তার রূপ, সৌন্দর্য এবং … বিস্তারিত পড়ুন

বীরাঙ্গনা’ কাব্যে রামায়ণের কোন্ কোন্ চরিত্র স্থান পেয়েছে? যে-কোনো একটি চরিত্রনির্ভর পত্রের ভাববস্তু বর্ণনা করো।

বীরাঙ্গনা’ কাব্যে রামায়ণের কোন্ কোন্ চরিত্র রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘বীরাঙ্গনা‘ কাব্যে রামায়ণের বিভিন্ন চরিত্র স্থান পেয়েছে, তবে এই কাব্যের মূল কেন্দ্রে যে চরিত্রগুলো উঠে আসে, সেগুলি হলো—সীতা, রাবণ, লক্ষ্মণ, রাম, শূর্পণখা এবং তারা। রবীন্দ্রনাথ তাঁর নিজস্ব ব্যাখ্যা ও কাব্যিক দৃষ্টিকোণ থেকে এই চরিত্রগুলিকে পুনর্লিখন করেছেন এবং বিভিন্ন নতুন দৃষ্টিভঙ্গি দিয়ে তাদের গঠন করেছেন। এই কাব্যে সীতা … বিস্তারিত পড়ুন

যেতে নাহি দিব’ কবিতাটির অন্তর্নিহিত ভাববস্তু বিশ্লেষণ করো।

যেতে নাহি দিব’ কবিতাটির অন্তর্নিহিত ভাববস্তু- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের “যেতে নাহি দিব” কবিতা প্রেম, আকাঙ্ক্ষা এবং বিচ্ছেদের গভীর বেদনাকে কেন্দ্র করে রচিত। এটি প্রেমের আবেগঘন অভিব্যক্তি, যেখানে প্রিয়জনকে বিদায় জানাতে না চাওয়ার ব্যাকুলতা অত্যন্ত মর্মস্পর্শীভাবে ফুটে উঠেছে। কবিতাটি বিচ্ছেদের চিরন্তন বেদনা এবং তার বিপরীতে প্রিয়জনকে ধরে রাখার দৃঢ় ইচ্ছার দ্বন্দ্বকে প্রকাশ করে। অন্তর্নিহিত ভাববস্তু বিশ্লেষণ ১. … বিস্তারিত পড়ুন

গীতিকবিতা হিসাবে ‘ঝুলন’ কবিতার সার্থকতা বিচার করো।

গীতিকবিতা হিসাবে ‘ঝুলন’ কবিতার সার্থকতা – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘ঝুলন’ কবিতা প্রকৃতি, প্রেম এবং ভক্তি-রসে সিক্ত একটি অনন্য গীতিকবিতা। এটি কেবলমাত্র তার আবেগময়তা ও কাব্যিক সৌন্দর্যের জন্যই নয়, বরং এর ছন্দ, গীতিময়তা এবং গভীর অনুভূতি প্রকাশের জন্য গীতিকবিতার অন্যতম সার্থক উদাহরণ। গীতিকবিতার বৈশিষ্ট্য এবং ‘ঝুলন’ কবিতা ১. গীতিময়তা ও সুরের অনুভব:গীতিকবিতা সুরের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত, এবং ‘ঝুলন’ … বিস্তারিত পড়ুন

‘এষা’ কাব্যের ‘অশৌচ’ পর্বের ১২-সংখ্যক কবিতার ভাববস্তু লেখো

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘এষা’ কাব্যের ‘অশৌচ’ পর্বের ১২-সংখ্যক কবিতা গভীর দার্শনিক ভাবনা এবং আবেগের মিশ্রণে রচিত। এই কবিতায় মানবজীবনের ক্ষণস্থায়িত্ব এবং শোকের মধ্য দিয়ে অমরত্বের সন্ধানের প্রতিফলন দেখা যায়। ভাববস্তু কবিতায় মূলত মানবজীবনের চিরন্তন সত্য—জন্ম, মৃত্যু, এবং তার মধ্যবর্তী সময়ের শূন্যতা—নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। এখানে কবি মৃত্যুকে জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে দেখেছেন, যা ব্যক্তিকে আত্ম … বিস্তারিত পড়ুন

bn_BDBengali
Powered by TranslatePress