তৎপুরুষ সমাস কাকে বলে ? দৃষ্টান্তসহ আলোচনা করো।

তৎপুরুষ সমাস কাকে বলে ? তৎপুরুষ সমাস হলো বাংলা ভাষায় এমন একটি সমাস যার মাধ্যমে দুটি বা ততোধিক পদ একত্রিত হয়ে একটি নতুন শব্দ বা পদ গঠন করে। এই সমাসে পূর্বপদের বিভক্তি লোপ পায় এবং পরপদের অর্থ প্রধান হয়। তৎপুরুষ সমাসে পূর্বপদের বিভক্তির ওপর ভিত্তি করে নামকরণ করা হয়, যেমন— দ্বিতীয়া তৎপুরুষ, তৃতীয়া তৎপুরুষ, ইত্যাদি। … বিস্তারিত পড়ুন

বিভক্তি কাকে বলে ? শূন্য বিভক্তি বলতে কী বোঝ ? তির্যক বিভক্তি কাকে বলে ?

বিভক্তি কাকে বলে ? যে সব বর্ণ বা বর্ণ সমষ্টি শব্দ বা ধাতুর শেষে সংযুক্ত হয়ে অর্থপ্রকাশ করে ,সেই সব বর্ণ বা বর্ণ সমষ্টিকে বিভক্তি বলে । যেমন – কে ,রে ,এর ইত্যাদি শূন্য বিভক্তি বলতে কী বোঝ ? শূন্য বিভক্তিঃ  যে শব্দ বিভক্তি পদের সঙ্গে যুক্ত হয়ে শব্দকে পদে পরিণত করে কিন্তু নিজে অপ্রকাশিত … বিস্তারিত পড়ুন

উচ্চারনের স্থান অনুযায়ী বাংলা স্বরধ্বনিগুলি বিন্যস্ত করো।

উচ্চারনের স্থান অনুযায়ী বাংলা স্বরধ্বনি- স্বরধ্বনিকে উচ্চারণ করার সময় শ্বাসবায়ু যেহেতু কোথাও বাধা পায় না, তাই সাধারণ ভাবে এদের উচ্চারণ স্থান অনুযায়ী ভাগ করা হয় না, মুখগহ্বরের আকার আকৃতি অনুসারেই ভাগ করা হয়ে থাকে। তবু বাগ্যন্ত্রের যে স্থানটি একটি স্বরের উচ্চারণে সক্রিয় ভূমিকা পালন করে, সেই স্থান অনুসারে স্বরের উচ্চারণ স্থান নির্ণয় করা হয়। নিচে … বিস্তারিত পড়ুন

অপিনিহিতি কাকে বলে ? উদাহরণসহ বুঝিয়ে দাও।

অপিনিহিতি কাকে বলে ? শব্দ মধ্যস্থ কোনো ব্যঞ্জন ধ্বনির পর যদি ই-কার বা উ-কার থাকে তবে সেই ‘ই’ বা ‘উ’ যদি ব্যঞ্জন ধ্বনির আগে উচ্চারিত হয়ে যে ধ্বনি পরিবর্তন ঘটায় সেটাই হল অপিনিহিতি। “শব্দের মধ্যে ই’ বা ‘উ’ থাকলে, সেই ‘ই’ বা ‘উ’ যথা—নির্দিষ্ট স্থানের আগেই উচ্চারিত হলে তাকে অপিনিহিতি বলে উঅপিনিহিতির দাহরণ: এই উদাহরণগুলোতে প্রতিটি ক্ষেত্রে … বিস্তারিত পড়ুন

সমীভবন কাকে বলে? সমীভবন কত প্রকার ও কি কি?

সমীভবন কাকে বলে? উচ্চারণের সুবিধার জন্য দুটি পাশাপাশি ভিন্ন বর্ণ একে অপরের প্রভাবে এক রকম হলে তাকে সমীভবন বলে। অর্থাৎ শব্দমধ্যস্থ দুটি ভিন্ন ধ্বনি একটি অপরটির প্রভাবে সংগতি বা সমতা লাভ করলে, তখন তাকে সমীভবন বলা হয়।সমীভবন এর উদাহরণ: কর্ম > কম্ম, জন্ম > জম্ম, গল্প > গপ্প, পদ্ম > পদ্দ, ধর্ম > ধম্ম, বদজাত … বিস্তারিত পড়ুন

উদাহরণসহ সংজ্ঞা লেখো – লোকনিরুক্তি অথবা স্বরভক্তি, সমীভবন, অপিনিহিতি ।

লোকনিরুক্তি –     অচেনাকে চেনা ছকে ফেলতে আমরা চিরকালই পছন্দ করি। অচেনা শব্দকেও আমরা তাই চেনা শব্দের আদলে ঢেলে নিতে চেষ্টা করি। যেমন বিদেশি ভাষার অচেনা শব্দ Hospital (হসপিটাল) বাংলা ভাষায় প্রবেশ করে হাসপাতাল হয়ে গেছে। ‘পাতাল’ কথাটি আমাদের চেনা, তাই হসপিটাল হয়েছে হাসপাতাল। এই ধরনের পরিবর্তনের নাম লোকনিরুক্তি। তাহলে লোকনিরুক্তি কাকে বলে? উঃ- কোনো … বিস্তারিত পড়ুন

উদাহরণসহ সংজ্ঞা দাও সংকর শব্দ ?

সংকর শব্দ – মিশ্র বা সংকর কথাটির সাধারণ অর্থ হল দুই বা তার বেশি ভিন্ন উপাদান মিশিয়ে প্রাপ্ত। যে কোনো ভাষার শব্দভাণ্ডারে বিভিন্ন উৎস থেকে শব্দ, ধাতু, উপসর্গ, প্রত্যয় প্রভৃতি গ্রহণ করা হয়। এইসব ভিন্ন ভিন্ন উৎস থেকে নেওয়া উপাদানের মধ্যে অনেক সময় মিশ্রণ ঘটতে দেখা যায়। এই ভাবে ভিন্ন ভিন্ন উৎস থেকে আগত একাধিক … বিস্তারিত পড়ুন

উদাহরণসহ সংজ্ঞা দাও সমীভবন,

সমীভবন –  উচ্চারণের সুবিধার জন্য দুটি পাশাপাশি ভিন্ন বর্ণ একে অপরের প্রভাবে এক রকম হলে তাকে সমীভবন বলে। অর্থাৎ শব্দমধ্যস্থ দুটি ভিন্ন ধ্বনি একটি অপরটির প্রভাবে সংগতি বা সমতা লাভ করলে, তখন তাকে সমীভবন বলা হয়। সমীভবন এর উদাহরণ: কর্ম > কম্ম, জন্ম > জম্ম, গল্প > গপ্প, পদ্ম > পদ্দ,  ধর্ম >  ধম্ম, বদজাত  > … বিস্তারিত পড়ুন

উচ্চারণস্থান অনুযায়ী বাংলা ব্যঞ্জন ধ্বনি গুলির শ্রেণিবিন্যাস করো।

ব্যঞ্জনধ্বনির উচ্চারণ কী ভাবে হয় উৎপত্তিগত দিক দিয়ে স্বরধ্বনির সঙ্গে ব্যঞ্জনধ্বনির একটি মূলগত পার্থক্য রয়েছে। এই আলোচনায় আমরা সেই মৌলিক পর্থক্যটিতেই আলোকপাত করতে চেষ্টা করব। ব্যঞ্জনধ্বনির সংজ্ঞা হিসেবে বলা যায়: যে ধ্বনিকে উচ্চারণ করার জন্য শ্বাসবায়ুকে বাগ্যন্ত্রের কোথাও না কোথাও বাধা দিতে হয়, তাকে ব্যঞ্জনধ্বনি বলে। উচ্চারণ স্থান অনুসারে ব্যঞ্জনের শ্রেণিবিভাগ : বাংলার অধিকাংশ ব্যঞ্জন … বিস্তারিত পড়ুন

বহুব্রীহি সমাস বলতে কী বোঝো? দৃষ্টান্তসহ আলোচনা করো।

বহুব্রীহি সমাস :-  বহুব্রীহি নাম দ্বারায় এর পরিচয় বুঝা যায়। ব্রীহি শব্দের অর্থ ধান। তবে এ শব্দটি দ্বাার বহু ধান বোঝায় না বরং বহু ধান আছে এমন ধনী ব্যক্তিকে বোঝায়। যে সমাসে সমস্যমান পদগুলোর কোনটির অর্থ না বুঝিয়ে, অন্য কোন পদকে বা অর্থ বোঝায় তাকে বহুব্রীহি সমাস বলে। বহুব্রীহি সমাসের ব্যাসবাক্যে সাধারণত যার, যাতে, যা ব্যবহৃত হয়। যেমনঃ নীল কন্ঠ … বিস্তারিত পড়ুন

bn_BDBengali
Powered by TranslatePress