‘শিক্ষাক্ষেত্রে সমতা’– ব্যাখ্যা করো।

জাতি-ধর্ম-বর্ণ পার্থক্যে সরকার স্বীকৃত ও সরকার পরিচালিত কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে কোনো ব্যক্তিকে শিক্ষার সুযোগ থেকে বঞ্চিত করা যাবে না। এটি হল শিক্ষার সমসুযোগ এর ধারণা। অর্থাৎ যে কোনো ধর্ম সম্প্রদায়ের ব্যাক্তি যে কোনো সরকারি শিক্ষালয়ে পড়াশোনার সুযোগ পাবে, সাংবিধানিক ভাবে এতে তার অধিকার। শিক্ষায় সমসুযোগ সম্পর্কে ধারণা :

শিক্ষাক্ষেত্রে বিদ্যাসাগরের অবদান ব্যাখ্যা করো।

শিক্ষাসংস্কার: ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ১৮৫১ খ্রিস্টাব্দে সংস্কৃত কলেজের অধ্যক্ষ নিযুক্ত হয়ে শিক্ষাসংস্কারের কাজে মনোনিবেশ করেন। (১) পূর্বে কেবলমাত্র উচ্চবর্ণের সন্তানরাই সংস্কৃত কলেজে ভরতি হতে পারত। বিদ্যাসাগর এই প্রথা বাতিল করে সংস্কৃত কলেজের দরজা সকল বর্ণের হিন্দু ছাত্রদের জন্য খুলে দেন। (২) ইতিপূর্বে কলেজে অধ্যাপকদের আসা-যাওয়া এবং অধ্যাপনার বিষয়ে কোনো নিয়মকানুন ছিল না। বিদ্যাসাগর সেখানে নিয়মশৃঙ্খলা ও … বিস্তারিত পড়ুন

দেশের উচ্চশিক্ষার মান উন্নয়নের জন্য রাধাকৃষ্ণণ কমিশনের সুপারিশগুলি আলোচনা করো।

1948 খ্রিস্টাব্দের 5 ই নভেম্বর স্বাধীন ভারতের প্রথম শিক্ষা কমিশন হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা কমিশন গঠিত হয়। এর সভাপতি ছিলেন সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণন। এই কমিশনের মোট সদস্য ছিলেন 10 জন এবং এই 10 জনের মধ্যে 3 জন ছিলেন বিদেশি। কমিশের সদস্য সম্পাদক ছিলেন ডক্টর নির্মল কুমার সিদ্ধান্ত। কমিশনের সদস্যগণ ভারতের বিভিন্ন রাজ্যের মহাবিদ্যালয় এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মপদ্ধতি পরিদর্শন … বিস্তারিত পড়ুন

সার্জেন কমিটির রিপোর্টের সুপারিশগুলি আলোচনা করো।

সার্জেন্ট পরিকল্পনা (1944): দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে শিক্ষাব্যবস্থা যে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তা পূরণ করার জন্য ভারত সরকার যুদ্ধপরবর্তী কালে ভারতীয় শিক্ষার পুনর্গঠন এর উদ্দেশ্যে শিক্ষা উপদেষ্টা পর্ষদকে একটি শিক্ষা পরিকল্পনা রচনার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। 1944 সালে কেন্দ্রীয় শিক্ষা উপদেষ্টা পর্ষদ যুদ্ধপরবর্তী কালে শিক্ষার উন্নয়নের জন্য একটি খসড়া পরিকল্পনা রচনা করেন। ভারত সরকারের শিক্ষা বিষয়ক … বিস্তারিত পড়ুন

বিভিন্ন স্তরে শিক্ষার পুনর্গঠন বিষয়ে জাতীয় শিক্ষানীতি 1986-র সুপারিশ উল্লেখ করো

১৯৮৬ খ্রিস্টাব্দের জাতীয় শিক্ষানীতির মূল বিষয়: ১৯৮৫ খ্রিস্টাব্দে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধি নতুন একটি জাতীয় শিক্ষানীতি প্রবর্তনের প্রতিশ্রুতি দেন এবং সেই প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ১৯৮৬ খ্রিস্টাব্দে ২১ শে এপ্রিল একটি জাতীয় শিক্ষানীতি প্রকাশিত হয় । এটিতে ১২ টি অধ্যায় আছে । প্রথম ও শেষ অধ্যায় বাদে বাকি দশটি অধ্যায়ে ভারতের শিক্ষার গতিপ্রকৃতি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে … বিস্তারিত পড়ুন

bn_BDBengali
Powered by TranslatePress