রবীন্দ্রনাথের ‘রথের রশি’ নাটকটির নামকরণের সার্থকতা আলোচনা কর।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘রথের রশি’ নাটকটি একটি গভীর ও তাত্ত্বিক নাটক, যেটি বিভিন্ন সমাজতাত্ত্বিক ও রাষ্ট্রবাদী ধারার সাথে জড়িত। এই নাটকের নামকরণে অসংখ্য সার্থকতা রয়েছে রথের রশি (The Chariot of the Sun): নাটকের নামটির সার্থকতা অত্যন্ত গভীর এবং প্রতিনিধিত্বশীল। “রথ” বা চারিত্রে সূর্যরথের ইমেজ দ্বারা সমাজ এবং মানবতা এর অবস্থানের উচ্চতা ও অবাধিত চলন্তির প্রতি সূচনা … বিস্তারিত পড়ুন

গণনাট্য সংঘের প্রতিষ্ঠার ইতিহাস বিকৃত কর। প্রতিষ্ঠালগ্নে এর লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য কী ছিল? আলোচনা কর।

গণনাট্য সংঘ একটি কলকাতা ভিত্তিক বাঙালি গণনাট্য দল, যা ১৯১৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। এই দলটির প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন নতু মদন বসু, সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়, সুবোধ সরকার, নীরদবরণ চক্রবর্তী, সুমতি বোস, আশোক বসু, জগদীশ ঘোষ, আলোক চন্দ্র রায়, ও অন্যান্য বৃহত্তর শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে। গণনাট্য সংঘের উদ্দীপক ছিল স্বতন্ত্র এবং সাধারণ মানুষের প্রতি জনসামাজিক আদর্শ স্থাপনে। এটি বাংলা … বিস্তারিত পড়ুন

বাংলা রঙ্গমঞ্চের ইতিহাসে ক্লাসিক থিয়েটারের ভূমিকা আলোচনা কর।

বাংলা রঙ্গমঞ্চের ইতিহাসে ক্লাসিক থিয়েটারকে একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে মনে করা হয়েছে, যেটি সাধারণভাবে একটি সাংস্কৃতিক বা ঐতিহাসিক সম্প্রদায়ের উৎস থেকে নেওয়া হয়। বাংলা ক্লাসিক থিয়েটারটি প্রাচীন সাংস্কৃতিক মৌলিকতার ও বিভিন্ন শিল্প-কলা রূপান্তরে অধিকাংশ ভৌগোলিক এবং সাংস্কৃতিক সংদর্ভে পূর্বাচলে বিকাশ হয়েছে। বাংলা ক্লাসিক থিয়েটারের ইতিহাসে বলা হয়, এটি প্রাচীন ভারতীয় থিয়েটার পরম্পরাগত উৎকৃষ্টতা এবং ভিন্ন … বিস্তারিত পড়ুন

বাংলা রঙ্গমঞ্চের ইতিহাসে শিশিরকুমার ভাদুড়ীর অবদান আলোচনা কর।

শিশিরকুমার ভাদুড়ী বাংলাদেশ ও ভারতের রংমঞ্চ ও চলচ্চিত্র প্রসারে একজন অগ্রগণ্য চরিত্র। তিনি নতুন আলোচিত একজন চরিত্র নিয়ে রংমঞ্চে এসেছেন এবং তার কর্মক্ষেত্রে অনইউনিক একজন অভিনেতা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হন। তিনি ছবি, টেলিভিশন ও রেডিও প্রসারণে তার অবদানের জন্য পুরস্কৃত হন। শিশিরকুমার ভাদুড়ীর অভিনয়ে ক্যারিয়ার শুরু হয়েছিল ১৯৭৫ সালে। তার প্রথম চলচ্চিত্র ছিল ‘জমিন দুধ’ যা … বিস্তারিত পড়ুন

‘নবান্ন’ কতখানি প্রতিরোধের নাটক হয়ে উঠেছে- আলোচনা কর।

নবান্ন নাটক হলো বিজন ভট্টাচার্যের একটি অসাধারণ নাটক, যা একটি সমাজের প্রতিরোধে উঠেছে। এই নাটকটি তার সামাজিক এবং রাজনৈতিক দৃষ্টিকোণ নিয়ে গড়িয়েছে এবং এটি একটি উত্কৃষ্ট নৃত্যনাট্য হিসেবে পরিচিত। নবান্ন বাঙালি সামাজিক সংস্কৃতির চুক্তিভুক্ত অংশকে নিয়ে একটি আলোচনা করে, সমাজের প্রতিরোধ ও পরিবর্তনের আগ্রহ করে। এটি মূলত ভোটপ্রাপ্তি, ভোটার হাক এবং সামাজিক ন্যায় বিচারের চাপের … বিস্তারিত পড়ুন

‘সাজাহান’ নাটকের সঙ্গীতের গুরুত্ব আলোচনা কর।

সাজাহান’ নাটকের সঙ্গীত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান, যা একটি দর্শনীয় এবং রোমান্টিক ভাবনা নিয়ে নাটকটির ভারপ্রাপ্তির জন্য অবিভাজ্য ভূমিকা পালন করে। এই সঙ্গীত নাটকের মাধ্যমে কাহিনীটির ভাবনা এবং চরিত্রগুলির মাধ্যমে প্রকাশ পানি এবং দর্শকের সাথে একটি ভাষা তৈরি করে। এই নাটকের সঙ্গীত রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতা এবং গান হিসেবে প্রকাশ পায়, যা দর্শকদের মনোভাব তৈরি করে … বিস্তারিত পড়ুন

‘রথের রশি’র নামহীন চরিত্রগুলির গুরুত্ব আলোচনা কর।

‘রথের রশি’ নাটকের নামহীন চরিত্রগুলি এই নাটকে একটি বিশেষ ভাষা ও রূপান্তরের মাধ্যমে চিত্রিত হয়েছে, যা নাটকের মুখ্য কাহিনীতে একটি অভিনব দৃষ্টিকোণ দেয়। এই চরিত্রগুলির মাধ্যমে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর মানব সম্প্রদায়ে বিভিন্ন বিষয়ে তার দৃষ্টিকোণ প্রকাশ করতে চেয়েছেন। পথিক (The Wanderer): নাটকের এই চরিত্রটি একজন পথিক হিসেবে প্রদর্শিত হয়, যিনি পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে ঘুরে বেড়ায় এবং … বিস্তারিত পড়ুন

‘সাজাহান’ নাটকের দিলদার চরিত্রটির গুরুত্ব আলোচনা কর।

‘সাজাহান’ নাটকে দিলদার চরিত্রটি একটি মুখ্য চরিত্র, যেটি প্রসূত হয়েছে বিজন ভট্টাচার্যের কাব্যনাটক “সাজাহান” থেকে। চরিত্রটির গুরুত্ব বৃদ্ধি পায় নাটকের কাহিনীতে এবং সমাজের মাধ্যমে তার ভূমিকা প্রকাশ হয়। দিলদার নাটকের প্রধান পাতায় একটি আলোকপাত হয়, যেখানে তিনি আত্মকথন করতে বলেন তার সাজাহান চরিত্রটি তার আত্মজীবনের অভিজ্ঞান থেকে নেয়া হয়েছে। সাজাহান তার মাধ্যমে দিলদার নিজের মূল্যবোধ … বিস্তারিত পড়ুন

জহরৎউন্নিশা চরিত্রটিকে আমরা কোন্ নাটকে পাই? সে কার কন্যা? নাটকের শেষ দৃশ্যে সে কাকে অভিশাপ দিয়ে পিতার হত্যার প্রতিশোধ নিয়েছে?

‘জহরতুন্নিশা’ নাটকটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘গোরা’ উপন্যাস অবলম্বনে রচিত একটি নাটক। এই নাটকে “জহরতুন্নিশা” চরিত্রটি রাজা দশরথের একমাত্র কন্যা এবং তার খারাপ স্বাস্থ্যের কারণে রানী কৌশল্যার মৃত্যুর প্রতিশোধ নিতে আসে। অবশেষে সে তার বাবার হত্যার প্রতিশোধ নিতে যায়।

‘রথের রশি’ নাটকের মূল দ্বন্দ্ব কী? সংক্ষেপে লেখ।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘রথের রশি’ নাটকের মূল দ্বন্দ্ব হলো মহাভারতের কর্ণ ও কৃষ্ণের মধ্যে সৃষ্ট হওয়া একটি অমীমাংসা বা সংক্ষেপে বলতে গেলে বর্ণিত হয়েছে। নাটকে, মহাভারতের যুদ্ধের আসল শক্তি কর্ণের হাতে রথের রশি রূপে রূপান্তর হয়। কর্ণ বদ্ধকারে থাকার কারণে তার সত্যিকার পরিচয় গোপ্ত থাকা থাকতে না পারে। মহাভারতে কর্ণ হিসেবে চিহ্নিত হচ্ছে অনৈতিক যুদ্ধের বিশেষজ্ঞ, … বিস্তারিত পড়ুন

bn_BDBengali
Powered by TranslatePress