‘সাজাহান’ নাটকের দিলদার চরিত্রটির গুরুত্ব আলোচনা কর।

‘সাজাহান’ নাটকে দিলদার চরিত্রটি একটি মুখ্য চরিত্র, যেটি প্রসূত হয়েছে বিজন ভট্টাচার্যের কাব্যনাটক “সাজাহান” থেকে। চরিত্রটির গুরুত্ব বৃদ্ধি পায় নাটকের কাহিনীতে এবং সমাজের মাধ্যমে তার ভূমিকা প্রকাশ হয়। দিলদার নাটকের প্রধান পাতায় একটি আলোকপাত হয়, যেখানে তিনি আত্মকথন করতে বলেন তার সাজাহান চরিত্রটি তার আত্মজীবনের অভিজ্ঞান থেকে নেয়া হয়েছে। সাজাহান তার মাধ্যমে দিলদার নিজের মূল্যবোধ … বিস্তারিত পড়ুন

জহরৎউন্নিশা চরিত্রটিকে আমরা কোন্ নাটকে পাই? সে কার কন্যা? নাটকের শেষ দৃশ্যে সে কাকে অভিশাপ দিয়ে পিতার হত্যার প্রতিশোধ নিয়েছে?

‘জহরতুন্নিশা’ নাটকটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘গোরা’ উপন্যাস অবলম্বনে রচিত একটি নাটক। এই নাটকে “জহরতুন্নিশা” চরিত্রটি রাজা দশরথের একমাত্র কন্যা এবং তার খারাপ স্বাস্থ্যের কারণে রানী কৌশল্যার মৃত্যুর প্রতিশোধ নিতে আসে। অবশেষে সে তার বাবার হত্যার প্রতিশোধ নিতে যায়।

‘রথের রশি’ নাটকের মূল দ্বন্দ্ব কী? সংক্ষেপে লেখ।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘রথের রশি’ নাটকের মূল দ্বন্দ্ব হলো মহাভারতের কর্ণ ও কৃষ্ণের মধ্যে সৃষ্ট হওয়া একটি অমীমাংসা বা সংক্ষেপে বলতে গেলে বর্ণিত হয়েছে। নাটকে, মহাভারতের যুদ্ধের আসল শক্তি কর্ণের হাতে রথের রশি রূপে রূপান্তর হয়। কর্ণ বদ্ধকারে থাকার কারণে তার সত্যিকার পরিচয় গোপ্ত থাকা থাকতে না পারে। মহাভারতে কর্ণ হিসেবে চিহ্নিত হচ্ছে অনৈতিক যুদ্ধের বিশেষজ্ঞ, … বিস্তারিত পড়ুন

I.P.T.A-এর পুরোনাম কি? ‘গণ’ শব্দের সাধারণ অর্থ কি? দু’টি গণনাটোর নাটকের নাম লেখ।

I.P.T.A হল একটি বিখ্যাত সাংস্কৃতিক সংগঠন, যা ভারতীয় প্রজন্মের চেতনা জাগ্রত করার জন্য কাজ করছে। I.P.T.A-এর পূর্ণরূপ হল “ইন্ডিয়ান পিপলস থিয়েটার অ্যাসোসিয়েশন” বা বাংলায় “ভারতীয় প্রসন্ন থিয়েটার অ্যাসোসিয়েশন”। ‘গণ’ শব্দের সাধারণ অর্থ হল ‘মানুষ’ বা ‘ছোট মানুষ’। I.P.T.A বিভিন্ন সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডে অংশগ্রহণ করে এবং এর কার্যক্রমে বিভিন্ন ধরনের নাটক, গান, নাচ, চলচ্চিত্র এবং অন্যান্য সাংস্কৃতিক … বিস্তারিত পড়ুন

বিজন ভট্টাচার্যের ‘নবান্ন’ নাটকটি প্রথম কোন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়? নাটকটি কবে, কোথায় প্রথম মঞ্চস্থ হয়?

বিজন ভট্টাচার্যের ‘নবান্ন’ নাটকটি প্রথম প্রকাশিত হয় “ভারতবর্ষ” পত্রিকায়। নাটকটি প্রথম প্রকাশিত হয় 1944 সালে। ‘নবান্ন’ নাটকটি প্রথম মঞ্চস্থ হয় 1946 সালে কলকাতার শ্রীকালী থিয়েটারে।

দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের ‘সাজাহান’ নাটকের সঙ্গে শেক্সপীয়রের কোন্ নাটকের সাদৃশ্য আছে? ‘সাজাহান’ নাটকের কোন চরিত্রের সঙ্গে তার মিল আছে?

কথিত আছে যে দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের নাটক ‘সাজাহান’ শেক্সপিয়রের ‘ওথেলো’ নাটকের মতো। “সাজাহান” একটি ছোট নাটক, যা একজন মুসলিম রাজার জীবনের কিছু ঘটনার উপর ভিত্তি করে নির্মিত। সাজাহান নাটকের চরিত্র ‘সাজাহান’ হলো একজন সুলতান বালবাদিনের দুটি পুত্রের মধ্যে বৃহত্তর। এই চরিত্রের সাথে তার ছোট ভাই হোসেনের মধ্যে সম্পর্ক দেখা যায়। শেক্সপীয়রের “ওথেলো” নাটকের কাহিনীও একইভাবে রাজনীতি, … বিস্তারিত পড়ুন

রবীন্দ্রনাথের ‘রথের রশি’র পূর্বতন রূপের নাম কি? কত সালে, কোন্ পত্রিকায় এটি প্রকাশিত হয়েছিল?

রবীন্দ্রনাথের ‘বাল্কি রাশি’ কাব্যের আগের রূপটিকে বলা হতো ‘চারুপথ’। এই কবিতাটি 1906 সালে তৎকালীন বাংলা পত্রিকা “বঙ্গদর্শন”-এ প্রকাশিত হয়েছিল। যাইহোক, কবিতাটি পরে 1914 সালের “বন্ধুবাদ” সংকলনে পুনঃপ্রকাশিত হয়। “রথের দড়ি” এই কাব্যের প্রাথমিক নাম ছিল যা পরে সম্প্রসারিত হয়।

বন্দীর বন্দনা কবিতার নামকরণের সার্থকতা

বুদ্ধদেব বসুর ‘কন্দীর বন্দনা’ মূলত প্রেমের কাব্য। ‘বন্দীর বন্দনা’ থেকে চিরন্তন মানবিক চিত্তবৃত্তি প্রেমকে তিনি যেভাবে অবলোকন করেছেন তাকে বুদ্ধদেবের প্রেমভাবনার প্রথম পর্যায় বলা চলে; আর এই অবলোকন চলেছে ‘নতুন পাতা’ (১৯৪০) পর্যন্ত। পরবর্তী পর্যায় ১৯৪৩ থেকে ১৯৫৫ পর্যন্ত ‘দময়ন্তী’ থেকে ‘শীতের প্রার্থনা: বসন্তের উত্তর’ (১৯৫৫) পর্যন্ত। এই পর্বে বুদ্ধদেবের প্রেমচেতনার বৈশিষ্ট্য হল নারীর দেহ … বিস্তারিত পড়ুন

‘রথের রশি’ নাটকের শ্রেণীচেতনার প্রকাশ কিভাবে ঘটেছে তা আলোচনা করো।

‘রখের রশি’ নাটকে সময়ে এই কায়েমী স্বার্থান্বেষীদের দেখা গেছে এই ভয়ের হাতিয়ার ব্যবহার করতে। আলোচ্য নাটকে রথের রশিকে পুজো-অর্চনায় সন্তুষ্ট করার জন্য নারীদের বিভিন্ন লোকাচার ও শুভা-শুভ বোধের প্রকাশে এই ভয়ের একটা পরিবেশ তৈরি করার চেষ্টা হয়েছে। শাসক পরিকল্পিত ভাবে নারীদের এই লোকাচারকে অস্থিরতার সৃষ্টির এক উপকরণ হিসেবে ব্যবহার করেছে। সমাজের সমস্ত স্তরে এই ভয়ের … বিস্তারিত পড়ুন

‘নীলদর্পণ’ নাটকের সংলাপ কতটা সার্থক সে বিষয়ে আলোকপাত করো।

বাংলা সাহিত্যে নাটক একটি বিশেষ ধারা। দীনবন্ধু মিত্র (1830-1873) রচিত নীল দর্পণ (1860) বাংলা সাহিত্যের অন্যতম নাটক। নাটকটির নাম ‘নীল দর্পণ’ ভালো। ‘নীল দর্পণ’ নাটকের নামকরণে ঘটনা নয়, চরিত্র নয়, নাট্যকারের মূল ভাবনার প্রকাশ লুকিয়ে আছে। প্রেক্ষাপটে নীল দর্পণ নাটকের নামকরণের গুরুত্ব নিচে আলোচনা করা হলো- বাংলা নাট্যসাহিত্যে, দীনবন্ধু মিত্রের নীল দর্পণ নাটকটি বাংলাদেশের নীলচাষ, … বিস্তারিত পড়ুন

bn_BDBengali
Powered by TranslatePress