‘নীলদর্পণ’ নাটকের কয়েকটি ভদ্রেতর চরিত্রের নাম লেখো।

দীনবন্ধুমিত্রের নীলদর্পণ যে রসের নাটক এখানকার চরিত্রগুলি বিচার কালে সেই রসের দিকটিকেই আগে বিচার করে দেখতে হবে। যে চরিত্র যে বিশেষ উদ্দেশ্যে নিয়োজিত, তাদের মধ্যে সেই সেই উপাদান নাট্যকার কতখানি বাস্তব সম্মতভাবে খন্ডিত করতে পেরেছেন, তার বিচারই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। সেই বিচারে নাট্যকার জনসাধারণ ও দুষ্ট চরিত্রাঙ্কনে অসাধারণ বাস্তব জ্ঞানের পরিচয় দিলেও তথাকথিত সৎ ও সাধু … বিস্তারিত পড়ুন

নীলদর্পণ নাটকের অপ্রধান চরিত্রের বর্ণনা দাও

দীনবন্ধু মিত্রের নীলদর্পণ নাটকটি বাংলা সাহিত্য ও সংগ্রামের ইতিহাসে এক অমর সৃষ্টি। যে কোনো ধরনের নাটকে প্রধান চরিত্রগুলো গৌণ চরিত্রগুলোর যথাযথ উপস্থাপনের দ্বারা পরিপূরক হয়। নাটকের প্লটে, ঘটনার উপস্থাপনা, চরিত্রের বৈশিষ্ট্যের বিকাশ, ক্লাইম্যাক্স ইত্যাদিতে ছোটখাটো চরিত্রগুলি অপরিহার্য হয়ে ওঠে। দীনবন্ধু মিত্রের নীলদর্পণ নাটকে ছোট ছোট চরিত্রগুলো নাটকের ধারাবাহিকতা রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। প্রসঙ্গত, দীনবন্ধু … বিস্তারিত পড়ুন

‘নীলদর্পণ’ নাটকটি কবে, কোথা থেকে প্রকাশিত হয়? নাট্যকার কী নামে নাটকটি প্রকাশ করেছিলেন?

দীনবন্ধু মিত্রের ‘নীল-দর্পণ’ নাটকটি ১৮৬০ সালে ঢাকায় প্রথম প্রকাশিত হয়। বাংলাদেশের মেহেরপুর এলাকার নীলচাষীদের ওপর অত্যাচার ও নীলচাষীদের দুর্ভোগ নিয়ে নাটকটি রচিত হয়েছে। নাটকের প্রধান চরিত্র: নবীন মাধব, রাইচরণ, তোরাপ, গোলক বসু। তাঁর আরও কয়েকটি নাটক: নবীন তপস্বিনী, লীলাবতী, জামাই বারিক, কমলে কামিনী।

‘বেঙ্গল থিয়েটার’-এর প্রতিষ্ঠাকাল ও প্রতিষ্ঠাতার নাম উল্লেখ করে কোথায় সেগুলি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল লেখো।

থিয়েটার স্টেজ প্রথম বাংলা থিয়েটার মঞ্চ নির্মাণ করেছিলেন রুশ চিন্তাবিদ লেবেদেভ। 1795 সালে তিনি কলকাতার ডোমতলায় (বর্তমানে এজরা স্ট্রিট) ‘বেঙ্গলি থিয়েটার’ প্রতিষ্ঠা করেন এবং 27 নভেম্বর কল্পনিক সম্বাদল নামে একটি বাংলা অনুবাদ নাটক মঞ্চস্থ করেন।

কয়েকটি বিদেশী রঙ্গালয়ের নাম লেখো।

অগ্নিকান্ডে চৌরঙ্গি থিয়েটার পুড়ে যাওয়ার (১৮৩৯-এর ৩১ মে) মাস তিনেকের মধ্যেই স্থাপিত হয়েছিল সে যুগের সাহেবি থিয়েটার জগতের অন্যতম উল্লেখযোগ্য নাম সাঁ সুসি থিয়েটার। তৎকালীন ইংরেজ সমাজের প্রখ্যাত অভিনেত্রী মিসেস লিচ-এর বিশেষ উদ্যোগেই ১৮৩৯-এর ২১ অগস্ট ওয়াটারলু স্ট্রিট ও গভর্ণমেন্ট হাউস ইস্ট-এর সংযোগে, থ্যাকার হাউস বইয়ের দোকানের একতলায় প্রথমে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল সাঁ সুসি থিয়েটার। অল্প … বিস্তারিত পড়ুন

‘বন্দীর বন্দনা’ কবিতার নামকরণের সার্থকতা বিচার করো।

“বন্দির বন্দনা” বুদ্ধদেব বসুর একটি কবিতা, যা তার বৃহত্তর কাব্যগ্রন্থ “প্রবৃত্তির অবিচ্ছেদ্য কারাগাড়ে” থেকে উদ্ধৃত। এই কবিতায় কবি একজন বন্দীর প্রতি আপনার ভাবনা, কবির দৃষ্টিভঙ্গি এবং সমর্থন অভিধান প্রদান করেছেন। মানবিকতা এবং সমর্থন: কবি তার কবিতায় মানবিকতা এবং সমর্থনের মৌল্যবাদ জানাচ্ছেন। এই মৌল্যবাদের আলোকে তিনি বন্দীর প্রতি সমর্থন ও অনুমোদন প্রকাশ করছেন। দুঃখ এবং দুঃখিতের … বিস্তারিত পড়ুন

‘বিদ্রাহী’ কবিতার মধ্যে আছে প্রচলিত ব্যবস্থার বিরুদ্ধে আত্মশক্তি উদ্বোধনের আহ্বান”কবিতাটির বিষয়বস্তু আলোচনা করে মন্তব্যটি ব্যাখ্যা করো।

কাজী নজরুল ইসলামের ‘বিদ্রাহী’ কবিতা সমাজের ব্যবস্থার বিরুদ্ধে এবং আত্মশক্তির উদ্বোধনের দিকে একটি আহ্বান করে। এই কবিতার মাধ্যমে কবি সমাজে বিদ্রাহী চরিত্রের মাধ্যমে জনগণকে উত্তরণ করতে, আত্মশক্তি উদ্বোধন করতে, স্বাধীনতা অর্জন করতে আহ্বান জানাচ্ছেন। ‘বিদ্রাহী’ কবিতার বিষয়বস্তু: কবিতা ‘বিদ্রাহী’ তিনটি অংশে বিভক্ত হয়ে থাকে এবং প্রতিটি অংশে কবি একটি বিশেষ চরিত্র বর্ণনা করেন, যারা সমাজের … বিস্তারিত পড়ুন

‘সুচেতনা’ কবিতায় কবি যে নারীর চিত্র নির্মাণ করেছেন তার যাথার্থ ব্যাখ্যা করো।

“সুচেতনা” কবিতা, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের একটি অমূল্য কবিতা, যা নারীবাদ এবং নারীর সাক্ষরিক উন্নতির প্রশংসা করে। এই কবিতার মাধ্যমে কবি একটি নারীর চিত্র নির্মাণ করেছেন যে নারী নয় কেবল সমাজের মৌল্যবোধ এবং নীতি বিচারে বুদ্ধিমত্তা, বিচক্ষণতা, এবং আত্মবিশ্লেষণে পূর্ণ সচেতন একজন ব্যক্তি। এই নারীর চিত্রটির মাধ্যমে কবি একটি সমৃদ্ধ, স্বতন্ত্র, এবং সজীব সমাজ নির্মাণের দিকে ইতিবৃত্ত … বিস্তারিত পড়ুন

‘বঙ্গভাষা’ কবিতায় কবির মাতৃভাষার প্রতি যে প্রীতি প্রকাশিত তা’ ব্যক্ত করো।

মাইকেল মধুসূদন দত্ত ‘বঙ্গভাষা’ কবিতায় মাতৃভাষা বাংলা ও সংস্কৃতির প্রতি গভীর ভালোবাসার মাধ্যমে ভাষার নান্দনিক প্রকৃতির বর্ণনা দিয়েছেন। এই কবিতায় তিনি বাংলা ভাষার বিকাশ, সাংস্কৃতিক ধারা এবং ভাষার বিপরীতে এর অনন্য সৌন্দর্যের কথা বলেছেন। “বঙ্গভাষা” কবিতার শিরোনামটি প্রাচীন বাঙালি জনপদে শোনা একটি স্বাভাবিক অনুভূতি। কবি এখানে মাতৃভাষা বাংলা ও এর সংস্কৃতির বিশেষ সৌন্দর্যের প্রশংসা করেছেন … বিস্তারিত পড়ুন

‘আমার কৈফিয়ৎ’ কবিতায় কবির দৃষ্টিতে স্বাধীনতার বিষয়টি যেভাবে ধরা পড়েছে তা’ বিশ্লেষণ করো।

“অমর কৈফিথ” কবিতাটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা একটি অনুকরণীয় কবিতা, যা স্বাধীনতা ও সচেতনতার বিষয়বস্তু নিয়ে কথা বলে। স্বাধীনতা ও সচেতনতার বিষয়বস্তু কবির দৃষ্টিতে কীভাবে দেখা যায় তা বিশ্লেষণ করার জন্য তাঁর সময়ের আলোচনা ও মূল্যায়নের মাধ্যমে এই কবিতাটি অধ্যয়ন করা যেতে পারে। প্রথমত, ‘অমর কাইফী’ কবিতাটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের রাজনৈতিক ও সামাজিক আলোচনার ফসল। কবির সময়ে … বিস্তারিত পড়ুন

bn_BDBengali
Powered by TranslatePress