B.A 4th semester

“পাণ্ডুলিপি” হলো রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের একটি কবিতা, যা তার কাব্যগ্রন্থ “গীতাঞ্জলি” অন্তর্গত। এই কবিতায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কবিতার কথা বলতে গিয়ে পাণ্ডুলিপি, অর্থাৎ কাগজের পত্র, হৃদয়ের চিঠি বা মনোবলের বাণীতে কবিতা রচনা করার কথা বলেছেন। এই কবিতা তার কবিতা রচনা করার প্রক্রিয়া, কবিতা রচনা হওয়ার পথ এবং কবিতা হওয়ার অভিজ্ঞান নিয়ে মাত্র নয়, বরং এতে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের … বিস্তারিত পড়ুন

কবিতা “বুদ্ধ” মূলত প্রশ্নবাদক, তাত্ত্বিক, এবং আধ্যাত্মিক প্রকৃতির উপর ভিত্তি করে তৈরি হয়েছে, এবং এটি একটি অদ্ভুত উদাহরণ যা কবির মধ্যে তার বৃদ্ধি এবং বিকাশের ক্ষমতা প্রদর্শন করে। “বুদ্ধ” শব্দটি এখানে কোনো ব্যক্তির নাম হিসেবে ব্যবহৃত নয়, বরং এটি একটি ধারণা বা অবস্থানের নাম। এই কবিতা সৃষ্টিকণ্ঠে নির্মিত একটি সৌন্দর্য ও ধারণা নিয়ে যায় যেটি … বিস্তারিত পড়ুন

“আমি বাংলার মুখ দেখেছি” কবিতাটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের, এবং তার কাব্যগ্রন্থ “গীতাঞ্জলি” এর অংশ। এই কবিতার মাধ্যমে কবি তার দেশ বাংলাদেশের সৌন্দর্য, ঐতিহাসিকতা এবং মানবিক সামাজিক রীতিনীতির সাথে তার সংযোগ প্রকাশ করেছেন। বাংলার মুখ দেখেছি- কবিতার শুরু কবিতার শুরুতেই কবি মনে করেন, ‘বাংলার মুখ দেখেছি, দেখিনি তোমার দূরদৃষ্টি।’ এই মূল বাক্যে বাংলাদেশের সঙ্গে কবির আত্মীয়তা ও … বিস্তারিত পড়ুন

অথবা, ‘প্রতিনিয়ত, হে নদী, আমার হৃদয়ে নেমে যাও…’ এখানে কোন নদীর কথা বলা হচ্ছে? ‘ধরা’র কারণ কী? এই নদীর সাথে কবির সম্পর্ক লেখ। “নিরন্তর, হে নদী, তুমি আমার মনে নেমে যাও…” রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের “মেঘের পথে” কবিতা থেকে নেওয়া। এই নদীর উল্লেখ বৃদ্ধির চিন্তা, পথের প্রতি আস্থা এবং সৃজনশীলতার চিন্তা জাগিয়ে তোলে। “স্থায়ী” শব্দের অর্থ হত্তয়া … বিস্তারিত পড়ুন

“চোড়” কবিতাটি সুকান্ত ভট্টাচার্যের, এবং এটি তার কাব্য সংকলন “চক্কুধন” এর অন্তর্গত। “চাক্কুধন” প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল 1922 সালে। “চক্কুধন” কবিতাটি বইটিতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, যাতে সুকান্ত ভট্টাচার্য প্রকৃতি, মানবতা, সাহিত্যচিন্তা এবং ভাষা সম্পর্কে একটি ধারাবাহিক চিন্তাভাবনা উপস্থাপন করেছেন। এখানে “চোর” একটি রূপক হিসাবে ব্যবহৃত হয়েছে, যার মাধ্যমে কবি সামাজিক অসাম্য, অযোগ্যতা এবং মৌলিক মানবিক সম্পর্কের … বিস্তারিত পড়ুন

“কপোতাক্ষ নদ” কবিতাটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের রচনা, এবং এটি তার কাব্যগ্রন্থ “গীতাঞ্জলি” অন্তর্গত রয়েছে। “গীতাঞ্জলি” প্রথম প্রকাশিত হয় ১৯১০ সালে। “কপোতাক্ষ নদ” হলো একটি প্রেমকবিতা, যেখানে কবি নদীর অমৃতধারা ও কপোতের চিত্র ব্যবহার করে প্রেমের সৌন্দর্য এবং ভাবনার প্রকাশ করেছেন। কবিতাটি প্রেম, প্রাকৃতিক উদ্দীপনা, এবং ভাবনার মাধ্যমে আত্মবিকাশের ধারা প্রদান করে।

“পান্ডুলিপি” কবিতাটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের, এবং তার কাব্যগ্রন্থ “গীতাঞ্জলি” এর অন্তর্গত। “গীতাঞ্জলি” প্রথম প্রকাশিত হয় 1910 সালে। “গীতাঞ্জলি” হল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের একটি গুরুত্বপূর্ণ কবিতার সংকলন, যাতে তিনি বিভিন্ন রস, আবেগ এবং সিদ্ধান্তের মাধ্যমে মানুষের আত্ম-বিকাশ ও ভক্তিকে অনুপ্রাণিত করেছেন। “পান্ডুলিপি” তার একটি কবিতা যেখানে তিনি বইয়ের প্রশংসা করেছেন এবং পান্ডুলিপিকে তার লেখায় বিবেচনা করেছেন।

“অমর কাইফিয়াত” কবিতাটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা, এবং এটি তার সংকলন “গীতাঞ্জলি” এর অংশ। “গীতাঞ্জলি” প্রথম প্রকাশিত হয় 1910 সালে। “গীতাঞ্জলি” হল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের একটি গুরুত্বপূর্ণ কবিতার সংকলন, যাতে তিনি বিভিন্ন আবেগ, আবেগ এবং সিদ্ধান্তের মাধ্যমে মানুষকে আত্ম-বিকাশ ও ভক্তির জন্য অনুপ্রাণিত করেছেন। “আমার কাইফিয়াত” একটি প্রেমের কবিতা যেখানে কবি তার আপেক্ষিক পৃথিবীর প্রতি তার ভালবাসা … বিস্তারিত পড়ুন

“পূর্বাছা” কবিতাটি সুকান্ত ভট্টাচার্যের, এবং তার কাব্য সংকলন “চক্কুধন” এর অংশ। “চাক্কুধন” প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল 1922 সালে। সুকান্ত ভট্টাচার্য ছিলেন একজন বিখ্যাত বাঙালি কবি ও লেখক। “চক্কুধন” তার মৌলিক কবিতা হিসাবে পরিচিত এবং এতে তার বিভিন্ন কবিতার সংকলন রয়েছে, যা তার দৃষ্টিভঙ্গি, চিন্তাভাবনা এবং কল্পনা প্রতিফলিত করে।

“বিদ্রোহী” কবিতাটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কাব্যগ্রন্থ “গীতাঞ্জলি” এর অন্তর্গত। এই বইটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল 1910 সালে। “গীতাঞ্জলি” হল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বাংলা কবিতার প্রথম সংকলন, যা তাঁর নৈতিক ও দার্শনিক বিচারের প্রতি নিবেদিত। বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বিশ্বের মানুষের বিভিন্ন অবস্থা ও প্রতিষ্ঠানের বাস্তব দৃষ্টিভঙ্গি দেখিয়ে এই কবিতায় নতুন ভিত্তি তৈরি করার চেষ্টা করেছেন। “বিদ্রোহী” একটি সামাজিক কবিতা, … বিস্তারিত পড়ুন