‘শিক্ষাক্ষেত্রে সমতা’– ব্যাখ্যা করো।

জাতি-ধর্ম-বর্ণ পার্থক্যে সরকার স্বীকৃত ও সরকার পরিচালিত কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে কোনো ব্যক্তিকে শিক্ষার সুযোগ থেকে বঞ্চিত করা যাবে না। এটি হল শিক্ষার সমসুযোগ এর ধারণা। অর্থাৎ যে কোনো ধর্ম সম্প্রদায়ের ব্যাক্তি যে কোনো সরকারি শিক্ষালয়ে পড়াশোনার সুযোগ পাবে, সাংবিধানিক ভাবে এতে তার অধিকার। শিক্ষায় সমসুযোগ সম্পর্কে ধারণা :

প্রাথমিক স্তর এবং মাধ্যমিক স্তরের পাঠ্যক্রম সম্পর্কে কোঠারী কমিশনের সুপারিশ উল্লেখ করো।

শিক্ষার সামগ্রিক মূল্যায়ন ও পুনর্গঠনের জন্য ভারত সরকার ড. ডি এস কোঠারি-র সভাপতিত্বে দেশি-বিদেশি শিক্ষাবিদদের নিয়ে ১৯৬৪ খ্রিস্টাব্দে ভারতীয় শিক্ষা কমিশন গঠন করেন। ড. কোঠারির নামানুসারে এই কমিশন কোঠারি কমিশন নামেও অভিহিত। ভারতীয় শিক্ষা কমিশনে প্রাথমিক শিক্ষা সম্পর্কে বলা হয়েছে। যে, এই শিক্ষার উদ্দেশ্য হল শিক্ষার্থীকে দায়িত্বশীল সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার জন্য প্রস্তুত করা। তাদের … বিস্তারিত পড়ুন

দেশের উচ্চশিক্ষার মান উন্নয়নের জন্য রাধাকৃষ্ণণ কমিশনের সুপারিশগুলি আলোচনা করো।

1948 খ্রিস্টাব্দের 5 ই নভেম্বর স্বাধীন ভারতের প্রথম শিক্ষা কমিশন হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা কমিশন গঠিত হয়। এর সভাপতি ছিলেন সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণন। এই কমিশনের মোট সদস্য ছিলেন 10 জন এবং এই 10 জনের মধ্যে 3 জন ছিলেন বিদেশি। কমিশের সদস্য সম্পাদক ছিলেন ডক্টর নির্মল কুমার সিদ্ধান্ত। কমিশনের সদস্যগণ ভারতের বিভিন্ন রাজ্যের মহাবিদ্যালয় এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মপদ্ধতি পরিদর্শন … বিস্তারিত পড়ুন

মাধ্যমিক শিক্ষাক্ষেত্রে হান্টার কমিশনের মূল প্রস্তাবনাগুলি আলোচনা করো। বর্তমান শিক্ষাক্ষেত্রে এর প্রাসঙ্গিকতা বর্ণনা করো।

১. প্রস্তুতি ও পূর্বাভাস: হান্টার কমিশন মাধ্যমিক শিক্ষার প্রস্তুতি ও পূর্বাভাসের জন্য একটি ভার্চুয়াল পাঠ্যক্রম প্রস্তুত করতে সাহায্য করছে। এটি ছাত্র-ছাত্রীদের উচ্চ শিক্ষার পথে সঠিক প্রস্তুতি এবং পূর্বাভাস দেওয়ার জন্য উপকরণ ও সমর্থন দেয়। ২. মাধ্যমিক শিক্ষার গুণগত উন্নতি: হান্টার কমিশন মাধ্যমিক শিক্ষার মাধ্যমে শিক্ষা গ্রহণ করতে ছাত্র-ছাত্রীদের একটি বৃদ্ধি দেওয়ার জন্য গুণগত উন্নতি এবং … বিস্তারিত পড়ুন

বিভিন্ন স্তরে শিক্ষার পুনর্গঠন বিষয়ে জাতীয় শিক্ষানীতি 1986-র সুপারিশ উল্লেখ করো ।

১৯৮৬ খ্রিস্টাব্দের জাতীয় শিক্ষানীতির মূল বিষয়: জাতীয় শিক্ষানীতি 1986 বাংলাদেশে শিক্ষার ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন এনেছে। এই নীতির মূল উদ্দেশ্য ছিল শিক্ষার জন্য একটি সমৃদ্ধ, সমন্বিত, এবং উন্নত শিক্ষা পদ্ধতি উন্নত করা। এটি বিভিন্ন স্তরে শিক্ষার পুনর্গঠনের জন্য কয়েকটি সুপারিশ করেছিল: ১. প্রাথমিক শিক্ষা: সার্বজনীন প্রাথমিক শিক্ষা বৃদ্ধি: জাতীয় শিক্ষানীতি 1986 অনুযায়ী, প্রাথমিক শিক্ষার মাধ্যমে … বিস্তারিত পড়ুন

সার্জেন কমিটির রিপোর্টের সুপারিশগুলি আলোচনা করো।

ভারতের সার্জেন্ট প্ল্যান রিপোর্ট (1944) একটি ঐতিহাসিক রিপোর্ট যা শিক্ষা ব্যবস্থার জন্য একটি পুনর্নির্মাণ প্রণালী প্রস্তুত করার জন্য তৎপর হয়েছিল। এই রিপোর্টটি ভারতের শিক্ষাব্যবস্থা উন্নত করতে তার সময়ের যাত্রা বোঝাতে সাহায্য করতে একটি মৌলধর বুদ্ধিমত্তা ছিল। তবে, এই রিপোর্টটি একটি বিনিয়োগের সাথে সংক্রান্ত চূড়ান্ত টীকা অস্বাভাবিক অবস্থান নিয়ে থাকতে সহায় করতেও পারে। সার্জেন্ট প্ল্যান রিপোর্ট … বিস্তারিত পড়ুন

জাতীয় শিক্ষা আন্দোলন 1905-1920 (National Education Movement 1905-1920 )

নিজ স্বার্থে ইংরেজ সরকার ভারতবর্ষে যে শিক্ষাব্যবস্থা গড়ে তুলেছিল, তা মোটেও জাতীয় শিক্ষাব্যবস্থা ছিল না। জাতীয় শিক্ষাব্যবস্থা হল সেই শিক্ষা, যে শিক্ষার মূল শিকড় এ জাতির ঐতিহ্যের মধ্যে নিহিত, যার উৎস হল জাতীয় জীবনরস, শিক্ষা, সমগ্র দেশবাসীর সর্বোচ্চ উন্নতি ও পরিপূর্ণ আত্মবিকাশ ঘটায়, যে শিক্ষা জাতির রীতিনীতি, আচার, মূল্যবোধ ও কল্যাণকর জীবনদর্শন অর্জনে সাহায্য করে, … বিস্তারিত পড়ুন

লর্ড কার্জনের শিক্ষানীতি (Education Policy of Lord Curzon)

বিংশ শতাব্দীর সূচনায় শিক্ষিত ভারতবাসীর জীবনে যখন নতুন চিন্তা ও নতুন উৎসাহ দেখা দিল, ঠিক সেই সময় 1898 খ্রিস্টাব্দে বড়োলটি হয়ে ভারতবর্ষে এলেন লর্ড জন্ম নাথানিয়েল কার্জন। তিনি ছিলেন বলিষ্ঠ ব্যক্তিত্বের অধিকারী ও একজন দক্ষ প্রশাসক। কিন্তু উদ্ধত, জবরদস্ত, গোঁড়া, সাম্রাজ্যবাদী মনোভাবের জন্য তিনি তৎকালীন ভারতীয়গণের নিকট খ্যাতি ও বিশ্বাস অর্জন করতে পারেননি। তাঁর সর্বাধিক … বিস্তারিত পড়ুন

মেকলে মিনিট (Macaulay Minute)

1823 খ্রিস্টাব্দে “General Committee of public Instruction” (GCPI) নামে বাংলাদেশে একটি শিক্ষা সংস্থা গঠিত হয়েছিল। সনদ আইনে বরাদ্দ এক লক্ষ টাকার যথাযথ সদ্বব্যবহারের দায়িত্ব এই কমিটির হাতে দেওয়া হয়। উক্ত সমিতির সদস্যগণ প্রথম দিকে প্রাচ্যশিক্ষার পক্ষপাতি ছিলেন এবং তারা প্রাচ্যশিক্ষার উন্নয়নেই মন দিয়েছিলেন। ভারতে যখন ইংরেজি শিক্ষার চাহিদা তীব্র হয়ে উঠল তখন কমিটির সদস্যরা সমান … বিস্তারিত পড়ুন

উডের ডেসপ্যাচ (1854)

উডের ডেসপ্যাচ (1854) একটি গুরুত্বপূর্ণ দক্ষতা প্রশ্ননামা, যা ভারতীয় উপমহাদেশে প্রযুক্তি এবং উদ্যোগশীলতার ক্ষেত্রে অবলম্বন করে। 1854 সালে ইস রিপোর্টে উড সরকারের প্রধান নিয়মক অফিসার ছিলেন, সার স্যার কার্নোয়ালিস হ্যারিসন, সার জন পিটর গ্লেনভিল, এবং সার জন ম্যাকমাল্লি। এই রিপোর্টটি ভারতে শিক্ষা, কৃষি, মাধ্যমিক শিক্ষা, প্রশিক্ষণ, প্রযুক্তি এবং উদ্যোগশীলতা বিষয়ে বিশেষভাবে কেন্দ্রিত ছিল। উডের ডেসপ্যাচ … বিস্তারিত পড়ুন

bn_BDBengali
Powered by TranslatePress