চিত্রকলার বিকাশে জাহাঙ্গীরের ভূমিকা মূল্যায়ন কর।

চিত্রকলার বিকাশে জাহাঙ্গীরের ভূমিকা: ভারতে চিত্রকলার ইতিহাস বহুমুখী এবং অত্যন্ত বর্ণময়। এই ইতিহাসের একটি বড় অংশ মুঘল চিত্রকলার উজ্জ্বলতার মধ্য দিয়ে জ্বলজ্বল করে। প্রকৃতপক্ষে, মুঘল চিত্রকলার জন্ম এবং রাজদরবারে প্রতিষ্ঠিত। সুতরাং, এই বিশেষ ধারার প্রতিটি চিত্রই নির্দিষ্ট সামাজিক সম্পর্ক এবং ইতিহাসের নির্দেশক। মুঘল চিত্রকলার বিকাশ প্রধানত পাণ্ডুলিপি চিত্রকলা এবং প্রতিকৃতি চিত্রের মাধ্যমে দেখা যায়। মুঘল … বিস্তারিত পড়ুন

জাহাঙ্গীর ও শাহজাহান কর্তৃক মনসবদারী ব্যবস্থায় কী কী পরিবর্তন আনা হয়েছিল?

মনসবদারী ব্যবস্থার পরিবর্তন: জাহাঙ্গীর এবং শাহ জাহান প্রবর্তিত নতুন সিস্টেম মধ্যে দ্য মূল মনসবদারি পদ্ধতি এর আকবর। যখন দ্য পদ্ধতি প্রবর্তিত দ্বারা জাহাঙ্গীর ছিল ডাকা দু-আস্পাহ সিহ-আস্পাহ, দ্য এক শাহজাহান কর্তৃক বের করা হয়োচ্ছে- অনুপাত বা মাস-স্কেল সিস্টেম ছিল। (আমি) দু-আস্পাহ sih-aspah পদ্ধতি দ্য মেয়াদ দু-আস্পাহ sih- aspah আক্ষরিক অর্থে মানে সৈন্য সঙ্গে দুই বা … বিস্তারিত পড়ুন

জাহাঙ্গীরের অধীনে মুঘল দরবারের রাজনীতিতে নূরজাহানের জান্তার ভূমিকা বিশ্লেষণ কর।

রাজনীতিতে নূরজাহানের জান্তার ভূমিকা: নূরজাহানের রাজনৈতিক জীবনকে দুই ভাগে ভাগ করা যেতে পারে। প্রথমটি, 1611-1622 খ্রিস্টাব্দে যখন তার বাবা এবং মা জীবিত ছিলেন এবং তার উচ্চাকাঙ্ক্ষার উপর একটি গভীর প্রভাব রেখেছিলেন। এই সময়কালে, নূরজাহান এবং যুবরাজ খুররম একসঙ্গে কাজ করেছিলেন। দ্বিতীয় সময়কাল 1622-1627 খ্রিস্টাব্দে তাঁর মা, আসমত বেগম 1621 খ্রিস্টাব্দে এবং তাঁর পিতা ইতিমাদ-উদ-দৌলা 1622 … বিস্তারিত পড়ুন

‘অষ্ট প্রধান’ বলতে কী বোঝ?

‘অষ্ট প্রধান’: অষ্ট প্রধান ( আক্ষরিক অর্থে , ‘আটটির কাউন্সিল’) মারাঠা সাম্রাজ্যের মন্ত্রিসভা ছিলেন। কাউন্সিলকে মারাঠা কেন্দ্রস্থলে সুশাসনের অনুশীলন বাস্তবায়নের পাশাপাশি মুঘল সাম্রাজ্যের বিরুদ্ধে সামরিক অভিযানের সাফল্যের জন্য কৃতিত্ব দেওয়া হয়।

‘চৌথ’ এবং ‘সারদেশমুখী’ কি?

‘চৌথ’ এবং ‘সারদেশমুখী’: মারাঠা শাসনামলে ‘সরদেশমুখী’ ছিল রাজস্বের উপর আরোপিত একটি কর। মোঘল শাসনের বিরোধিতার ফলে জন্ম নেওয়া মারাঠা রাজ্য ছিল আরেকটি শক্তিশালী আঞ্চলিক রাজ্য । পুনা মারাঠা রাজ্যের রাজধানীতে পরিণত হয়েছিল। চৌথ আঠারো শতকের গোড়ার দিকে ভারতে মারাঠা সাম্রাজ্যের দ্বারা আরোপিত একটি কর ছিল।

কাকে ‘জিন্দা পীর’ বলা হতো এবং কেন?

সম্রাট আওরঙ্গজেব ‘জিন্দা পীর’ উপাধিতে ভূষিত হয়েছিলেন। সম্রাট আওরঙ্গজেবকে কেন ‘জিন্দা পীর’ বলা হত? মুহাম্মদ আওরঙ্গজেব বাহাদুর আলমগীর। তাঁর পিতা পঞ্চম মুঘল বাদশাহ তাজমহল-নির্মাতা শাহজাহান আর মাতা আগ্রার তাজমহলে শায়িতা মুমতাজ মহল। ১৬৫৮ খ্রিষ্টাব্দ থেকে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত ৪৯ বছর মুঘল সাম্রাজ্যের শাসক ছিলেন তিনি। প্রকৃতপক্ষে তিনি প্রায় সম্পূর্ণ ভারতীয় উপমহাদেশ শাসন করেছিলেন। একজন বাদশাহ … বিস্তারিত পড়ুন

জায়গিরদারী সংকট কি?

জায়গিরদারী সংকট: জায়গিরদারি সংকট ছিল একটি আর্থিক পরিস্থিতি যেখানে জমি বা জায়গিরের অভাব ছিল। এটি প্রশাসনের ব্যয় হ্রাস করে এবং সাম্রাজ্যের মুকুট যুদ্ধে অর্থায়ন করতে বা অভিজাতদের জীবনযাত্রার মান বজায় রাখতে অক্ষম ছিল। ফলস্বরূপ, মুঘল মুকুট তার কর্মকর্তাদের বেতন দেওয়ার জন্য তার নিজস্ব অঞ্চল ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়েছিল।

মনসাব ও জায়গীরের মধ্যে পার্থক্য নির্দেশ কর।

মনসাব ও জায়গীরের মধ্যে পার্থক্য: ভারতে মুঘল শাসনামলে, মনসবদারি এবং জায়গিরদারি ছিল দুটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশাসনিক ব্যবস্থা যা সাম্রাজ্য পরিচালনার জন্য ব্যবহৃত হত। এখানে মনসবদারি এবং জায়গিরদারির মধ্যে মূল পার্থক্য রয়েছে: মনসবদারি ব্যবস্থা: জায়গিরদারি ব্যবস্থা :

‘জাহাঙ্গীরনামা’ নিয়ে একটি সংক্ষিপ্ত নোট লেখ।

‘জাহাঙ্গীরনামা’ ‘জাহাঙ্গীরনামা’ মোগল সম্রাটদের মধ্যে জাহাঙ্গীর ছিলেন সবচেয়ে অলস, ভোগী অথচ সবার চেয়ে সৌভাগ্যবান। তিনি নিজে কোনো যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেননি। অথচ বিশাল সাম্রাজ্যের অধীশ্বর ছিলেন। তাঁর মধ্যে কোমলকঠোরের এক অদ্ভুত সংমিশ্রণও লক্ষ্য করা যায়। বিলাসী, অলস, ভোগী সব মিলিয়ে তার এক অদ্ভুত চরিত্র গড়ে উঠেছিল। তার সৌভাগ্য ছিল যে, তিনি নূরজাহানের মতো সুযোগ্য সহধর্মিণী পেয়েছিলেন। … বিস্তারিত পড়ুন

আকবরের ধর্মীয় নীতি কি মূলত রাজনৈতিক বাধ্যবাধকতা দ্বারা নির্ধারিত হয়েছিল?

আকবরের ধর্মীয় নীতি আকবরকে ভারতের সর্বশ্রেষ্ঠ মুঘল সম্রাট হিসেবে বিবেচনা করা হয়। আকবরের পুরো নাম আবু আল-ফাতহ জালাল আল-দীন মুহম্মদ আকবর। তিনি 15 অক্টোবর, 1542-এ উমারকোটে জন্মগ্রহণ করেন, যা এখন পাকিস্তানের সিন্ধু প্রদেশে এবং 25 অক্টোবর, 1605 তারিখে ভারতের আগ্রায় মৃত্যুবরণ করেন। তিনি ভারতীয় উপমহাদেশের বেশিরভাগ অংশে মুঘল ক্ষমতা প্রসারিত করেছিলেন এবং তিনি 1556 থেকে … বিস্তারিত পড়ুন

bn_BDBengali
Powered by TranslatePress