‘কপোতাক্ষ নদ’ কবিতায় কবির যে স্বদেশ-প্রীতির পরিচয় পাওয়া যায় তা আলোচনা করো।

‘কপোতাক্ষ নদ’ কবিতায় কবির যে স্বদেশ-প্রীতির পরিচয় মাইকেল মধুসূদন দত্তের ‘কপোতাক্ষ নদ’ কবিতায় স্বদেশ-প্রীতির গভীর অনুভূতি ও প্রকাশ স্পষ্টভাবে ফুটে উঠেছে। এই কবিতায় কবি কপোতাক্ষ নদকে ব্যবহার করে তাঁর মাতৃভূমির প্রতি প্রেম, আবেগ এবং যন্ত্রণার চিত্র তুলে ধরেছেন। স্বদেশ-প্রীতির পরিচয়: ১. নদীর প্রতি আবেগ: ২. স্বদেশের সুখ-দুঃখ: ৩. জাতীয় ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির প্রতি সম্মান: ৪. … বিস্তারিত পড়ুন

‘পান্থ’ কবিতায় সোপেন হাওয়ারের সঙ্গে মোহিতলালের দেহবাদী চেতনার যে পার্থক্য ফুটে উঠেছে তা বিশ্লেষণ করো।

‘পান্থ’ কবিতায় সোপেন হাওয়ারের সঙ্গে মোহিতলালের দেহবাদী চেতনার যে পার্থক্য ফুটে উঠেছে তা বিশ্লেষণ করো। বুদ্ধদেব বসুর ‘পান্থ’ কবিতায় সোপেন হাওয়ার এবং মোহিতলালের দেহবাদী চেতনার পার্থক্য যথার্থভাবে ফুটে উঠেছে। এই পার্থক্য দুটি চরিত্রের দার্শনিক দৃষ্টিভঙ্গি এবং জীবন দর্শনের মধ্যে একটি গভীর বৈসাদৃশ্যকে প্রকাশ করে। সোপেন হাওয়ারের দার্শনিক দৃষ্টিভঙ্গি: ১. আধ্যাত্মিক দৃষ্টিভঙ্গি: ২. দার্শনিক উপলব্ধি: মোহিতলালের … বিস্তারিত পড়ুন

‘পদাতিক’ কবিতাটির নামকরণের সার্থকতা বিচার করো।

‘পদাতিক’ কবিতাটির নামকরণের সার্থকতা বিচার করো বুদ্ধদেব বসুর ‘পদাতিক’ কবিতাটির নামকরণের সার্থকতা কবিতার বিষয়বস্তু এবং মূল ভাবনার সঙ্গে অত্যন্ত ভালোভাবে জড়িয়ে রয়েছে। কবিতার নাম ‘পদাতিক’ (পদাতিক অর্থাৎ যোদ্ধা বা সৈনিক) মূলত কবির অন্তর্নিহিত বোধ এবং বিষয়বস্তুর সাথে গভীরভাবে সম্পর্কিত। নামকরণের সার্থকতা: কাব্যিক বিশ্লেষণ: কবিতায় পদাতিকের চরিত্রের মধ্য দিয়ে কবি মানব জীবনের নানা দিকের প্রতিফলন ঘটিয়েছেন। … বিস্তারিত পড়ুন

‘বুদ্ধদেব’ কবিতাটিতে কবির মহাজীবনের প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার যে ছবি ফুটে উঠেছে তা আলোচনা করো।

‘বুদ্ধদেব’ কবিতাটিতে কবির মহাজীবনের প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার যে ছবি ফুটে উঠেছে তা আলোচনা করো বুদ্ধদেব বসুর ‘বুদ্ধদেব’ কবিতাটি তাঁর গভীর শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার প্রকাশ, যেখান থেকে তিনি মহাজীবনের প্রতি একটি গভীর ও স্পর্শকাতর দৃষ্টিভঙ্গি প্রদান করেছেন। কবিতাটি বুদ্ধদেব বসুর প্রতি তাঁর অন্তর্নিহিত ভাবনা এবং জীবনের প্রতি তাঁর দৃষ্টিভঙ্গিকে ফুটিয়ে তোলে। শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার প্রকাশ: … বিস্তারিত পড়ুন

‘বন্দীর বন্দনা’ কবিতায় কবি কামনার কারাগারে বন্দী মানুষের যে হৃদয় আকুতির প্রকাশ ঘটিয়েছেন, সে-সম্পর্কে আলোচনা করো।

‘বন্দীর বন্দনা’ কবিতায় কবি কামনার কারাগারে বন্দী মানুষের যে হৃদয় আকুতির প্রকাশ ঘটিয়েছেন, সে-সম্পর্কে আলোচনা করো। বুদ্ধদেব বসুর ‘বন্দীর বন্দনা’ কবিতায় কবি মানবজীবনের এক গভীর এবং জটিল সত্যকে তুলে ধরেছেন, যেখানে কামনা-বাসনার কারাগারে বন্দী মানুষের হৃদয় আকুতির চিত্র ফুটে উঠেছে। কবিতায় তিনি কামনা, বাসনা, এবং বেদনাকে এমনভাবে চিত্রিত করেছেন যা মানুষের অস্তিত্বের সঙ্গে গভীরভাবে যুক্ত। … বিস্তারিত পড়ুন

‘বোধ’ কবিতায় নিঃসঙ্গ বিচ্ছিন্ন মানুষের যে অসহায়তার কথা ধরা পড়েছে, তা বিশ্লেষণ করে দেখাও।

বাংলাদেশের বিপ্লবী আন্দোলন সিটি কলেজের ছাত্রদের মনে এক উত্তেজনা তৈরী করে। সরস্বতী পূজার আগে ৩ রা ফেব্রুয়ারী ১৯২৮-এ সাইমন কমিশনের প্রতিবাদের হরতাল, বয়কট ইত্যাদি নানা ঘটনায় সিটি কলেজের হিন্দু ছেলেরা সদল বলে কলেজ ত্যাগ করলে, তাতে কলেজে যে অর্থের অভাব উপস্থিত হয় তাতে অনেকের সঙ্গে জীবনানন্দেরও কাজ যায়। ১৯১৭-১৯২৮ এই বারো বছর জীবনানন্দ নিজেকে এড়িয়ে … বিস্তারিত পড়ুন

‘বিদ্রোহী’ কবিতাটি কোথায় বসে কবি লিখেছিলেন? প্রথম শ্রোতা কে? কবিতাটি কবির কোন্ কাব্যগ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত?

কাজী নজরুল ইসলাম তাঁর বিখ্যাত ‘বিদ্রোহী’ কবিতাটি ১৯২১ সালের ডিসেম্বরে কলকাতার ৪৩/৪২, নম্বর তল্লাটে অবস্থিত ৩২ নম্বর হ্যারিসন রোডের ভাড়াবাড়িতে বসে লিখেছিলেন। এই কবিতার প্রথম শ্রোতা ছিলেন তাঁর বন্ধু মোহিতলাল মজুমদার। ‘বিদ্রোহী’ কবিতাটি কবির প্রথম কাব্যগ্রন্থ ‘অগ্নিবীণা’ (১৯২২) এর অন্তর্ভুক্ত। এই কাব্যগ্রন্থের মাধ্যমেই কাজী নজরুল ইসলাম বাংলা সাহিত্যে তাঁর শক্তিশালী অবস্থান প্রতিষ্ঠা করেন এবং “বিদ্রোহী … বিস্তারিত পড়ুন

‘সত্যেরে চাহিনা তবু, সুন্দরের করি আরাধনা’ লাইনটি কোথা থেকে নেওয়া হয়েছে? কবি সুন্দরের আরাধনা করেছেন কেন?

‘সত্যেরে চাহিনা তবু, সুন্দরের করি আরাধনা’ লাইনটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা ‘বিরোধ’ কবিতা থেকে নেওয়া হয়েছে। কবিতাটি তাঁর ‘চৈতালী’ কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত। কবি এখানে “সুন্দরের আরাধনা” করেছেন কারণ তিনি সৌন্দর্যকে জীবনের সর্বোচ্চ আদর্শ হিসেবে উপস্থাপন করেছেন। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের দৃষ্টিতে সৌন্দর্য মানে কেবল বাহ্যিক সৌন্দর্য নয়; এটি মানবিক মূল্যবোধ, নৈতিকতা, ও শিল্পের সৌন্দর্যের প্রতীক। তিনি বিশ্বাস করেন যে, … বিস্তারিত পড়ুন

‘মোহমুদগর’ কবিতাটি কোন্ সালে প্রকাশিত হয়? ‘মোহমুদগর’ কথার অর্থ কী? এই শব্দটি কবি কোথা থেকে গ্রহণ করেছেন?

মাইকেল মধুসূদন দত্তের ‘মেঘনাদবধ কাব্য’র দ্বিতীয় সর্গে অন্তর্ভুক্ত ‘মোহমুদগর’ কবিতাটি প্রথম প্রকাশিত হয় ১৮৬১ সালে। ‘মোহমুদগর’ কথার অর্থ হলো মোহনাশক বা মোহভঞ্জনকারী অস্ত্র। ‘মোহমুদগর’ শব্দটি এসেছে সংস্কৃত ভাষা থেকে। এটি দুটি শব্দের সমন্বয়ে গঠিত— ‘মোহ’ (ভ্রান্তি বা ভুল ধারণা) এবং ‘মুদগর’ (গদা বা মুগুর)। এই শব্দটি মধুসূদন দত্ত গ্রহণ করেছেন শঙ্করাচার্যের ‘মোহমুদগর’ থেকে। শঙ্করাচার্যের ‘মোহমুদগর’ … বিস্তারিত পড়ুন

‘আমার দুখিনী বর্ণমালা’ কবিতাটি বাংলাদেশের কোন্ আন্দোলনের প্রেক্ষিতে লেখা? কবি বর্ণমালাকে দুখিনী বলেছেন কেন?

‘আমার দুখিনী বর্ণমালা’ কবিতাটি বাংলাদেশের বঙ্গভঙ্গ আন্দোলনের প্রেক্ষিতে লেখা। বঙ্গভঙ্গ আন্দোলন ১৯০৫ সালে ব্রিটিশ সরকারের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে বাংলার জনগণের প্রতিবাদস্বরূপ শুরু হয়েছিল। এই আন্দোলনের মাধ্যমে বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতির ওপর আঘাতের প্রতিক্রিয়া ফুটে ওঠে। কবি বর্ণমালাকে ‘দুখিনী’ বলেছেন কারণ এই বর্ণমালার মাধ্যমে বাংলার সংস্কৃতি, ইতিহাস, এবং ঐতিহ্যের প্রকাশ ঘটে, যা রাজনৈতিক ও সামাজিক বিভিন্ন আঘাতের … বিস্তারিত পড়ুন

bn_BDBengali
Powered by TranslatePress