‘কৃষ্ণকান্তের উইল’ উপন্যাসের পরিশিষ্ট অংশটির গুরুত্ব লেখো।

‘কৃষ্ণকান্তের উইল’ উপন্যাসের পরিশিষ্ট অংশটির গুরুত্ব ‘কৃষ্ণকান্তের উইল’ উপন্যাসের পরিশিষ্ট অংশ (Appendix) উপন্যাসের অন্যান্য অংশের তুলনায় একটি বিশেষ গুরুত্ব বহন করে। এটি মূল কাহিনী ও চরিত্রদের মধ্যে সম্পর্ক এবং উপন্যাসের মূল থিমগুলোকে আরও পরিষ্কারভাবে বিশ্লেষণ ও ব্যাখ্যা করার সুযোগ প্রদান করে। পরিশিষ্ট অংশের গুরুত্বকে নিম্নলিখিত দিকগুলোতে বিশ্লেষণ করা যেতে পারে: ১. উপন্যাসের পটভূমি এবং সমসাময়িক … বিস্তারিত পড়ুন

কৃষ্ণকান্তের উইল’ উপন্যাসে মাধবীনাথ চরিত্রের গুরুত্ব আলোচনা করো।

কৃষ্ণকান্তের উইল’ উপন্যাসে মাধবীনাথ চরিত্রের গুরুত্ব- ‘কৃষ্ণকান্তের উইল’ (১৯১৩) উপন্যাসের মাধবীনাথ চরিত্রের গুরুত্ব বিশ্লেষণ করতে হলে তার ব্যক্তিত্ব, ভূমিকা, এবং উপন্যাসের সারগ্রাহী থিমগুলির উপর তার প্রভাবকে খতিয়ে দেখা উচিত। এই চরিত্রটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের এই কাল্পনিক কাহিনীতে একটি কেন্দ্রীয় ভূমিকা পালন করে, এবং তার উপস্থিতি এবং আচরণের মাধ্যমে উপন্যাসের মূল বার্তা ও সামাজিক বিশ্লেষণ স্পষ্টভাবে ফুটে … বিস্তারিত পড়ুন

দুই বিশ্বযুদ্ধ মধ্যকালীন বাংলা উপন্যাসের বৈশিষ্ট্যগুলি লেখো।

দুই বিশ্বযুদ্ধ মধ্যকালীন বাংলা উপন্যাসের বৈশিষ্ট্যগুলি দুই বিশ্বযুদ্ধের মধ্যে বাংলা উপন্যাসের বৈশিষ্ট্যগুলি বাংলা সাহিত্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় এবং এই সময়কালীন উপন্যাসগুলি বিভিন্ন দিক থেকে বিশিষ্ট। এই সময়কালে বাংলা সাহিত্যে যে সামাজিক, রাজনৈতিক, এবং সাংস্কৃতিক পরিবর্তন ঘটেছিল, তা উপন্যাসগুলির মধ্যে প্রতিফলিত হয়েছিল। এই বৈশিষ্ট্যগুলির মধ্যে মূলত নিম্নলিখিত দিকগুলি অন্তর্ভুক্ত: ১. রাজনৈতিক ও সামাজিক প্রেক্ষাপট: দুই বিশ্বযুদ্ধের … বিস্তারিত পড়ুন

বাংলা ঐতিহাসিক উপন্যাসের ক্ষেত্রে রমেশচন্দ্র দত্তের অবদান আলোচনা করো।

বাংলা ঐতিহাসিক উপন্যাসের ক্ষেত্রে রমেশচন্দ্র দত্তের অবদান আলোচনা করো। রমেশচন্দ্র দত্ত (১৮৪৮–১৮৯৩) বাংলা ঐতিহাসিক উপন্যাসের ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন। তার সাহিত্যিক কাজের মাধ্যমে বাংলা সাহিত্যে ঐতিহাসিক উপন্যাসের ভিত্তি স্থাপন করা হয়েছে। রমেশচন্দ্র দত্তের অবদান নিম্নলিখিত দিকগুলোতে বিশ্লেষিত হতে পারে ১. ঐতিহাসিক উপন্যাসের প্রবর্তন- রমেশচন্দ্র দত্ত বাংলা সাহিত্যে ঐতিহাসিক উপন্যাসের পথিকৃৎ হিসেবে বিবেচিত। তার রচিত … বিস্তারিত পড়ুন

বুদ্ধদেব বসুর ‘রামায়ণ’ প্রবন্ধ অবলম্বনে ‘রাম’ চরিত্রের পরিচয় দাও।

বুদ্ধদেব বসুর ‘রামায়ণ’ প্রবন্ধ অবলম্বনে ‘রাম’ চরিত্রে- বুদ্ধদেব বসুর ‘রামায়ণ’ প্রবন্ধে ‘রাম’ চরিত্রের একটি গভীর ও বিশ্লেষণধর্মী পরিচয় প্রদান করা হয়েছে। বসু তার প্রবন্ধে রামের চরিত্রকে একটি ঐতিহাসিক ও সাহিত্যিক দৃষ্টিকোণ থেকে বিশ্লেষণ করেছেন। এই প্রবন্ধে রামের চরিত্রের যে পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে, তা নিম্নলিখিত দিকগুলোতে বিশ্লেষিত হতে পারে: ১. রামের নৈতিক চরিত্র: রাম একটি … বিস্তারিত পড়ুন

‘বাবু’ প্রবন্ধে তৎকালীন বাবুদের চরিত্র-চিত্রণে বঙ্কিমচন্দ্রের তীর্যক ভাষা ব্যবহারের নৈপুণ্য বিচার করো।

উপসংহার: সমালোচনা করে তাদের বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য ও আচরণের দিকে তীর্যক দৃষ্টিপাত করেছেন। বঙ্কিমচন্দ্রের ভাষা এবং তার সাহিত্যিক দক্ষতা এই প্রবন্ধের মূল শক্তি। এখানে তার ভাষার নৈপুণ্য ও চরিত্র চিত্রণের কিছু মূল দিক তুলে ধরা হলো: ১. তীর্যক ভাষার ব্যবহার: বঙ্কিমচন্দ্রের তীর্যক ভাষা প্রবন্ধটির মূল বিশেষত্ব। তিনি ‘বাবু’ শ্রেণীর চরিত্রগুলোকে ভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে তুলে ধরেছেন এবং … বিস্তারিত পড়ুন

‘মেঘদূত’ প্রবন্ধে দুই কালের মধ্যে যোগাযোগের মাধ্যম হিসাবে যে কল্পনার কথা প্রাবন্ধিক বলেছেন, তার বর্ণনা দাও।

‘মেঘদূত’ প্রবন্ধে দুই কালের মধ্যে যোগাযোগের মাধ্যম হিসাবে যে কল্পনা- মেঘদূত’ প্রবন্ধে প্রাবন্ধিক কল্পনা ও কাব্যিক ভাবনাকে যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করেছেন। এখানে দুটি কাল—একটি অতীতকাল এবং একটি বর্তমানকাল—মধ্যকার যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে কল্পনার স্থানকে বিশেষভাবে আলোচিত হয়েছে। প্রবন্ধে প্রাবন্ধিকের আলোচনা দুই কালের মধ্যে সম্পর্ক স্থাপন, অনুভূতি বিনিময়, এবং মানবিক সংযোগের মাধ্যমে কল্পনার গুরুত্ব ও প্রভাব … বিস্তারিত পড়ুন

‘বিদ্যাপতি ও জয়দেব’ প্রবন্ধে দুই মহান কবির কবি প্রতিভার যে তুল্যমূল্য বিচার প্রাবন্ধিক করেছেন, সে-সম্পর্কে আলোকপাত করো।

‘বিদ্যাপতি ও জয়দেব’ প্রবন্ধে দুই মহান কবির কবি প্রতিভার যে তুল্যমূল্য- ‘বিদ্যাপতি ও জয়দেব’ প্রবন্ধে প্রাবন্ধিক বিদ্যাপতি এবং জয়দেব—দুই মহান কবির কবি প্রতিভার তুল্যমূল্য বিচার করেছেন। এই প্রবন্ধে প্রাবন্ধিকের বিশ্লেষণ ও তুলনা দুই কবির সাহিত্যিক দক্ষতা, ভাষা, এবং কাব্যশিল্পের গভীরতা নিয়ে আলোচনা করে। প্রবন্ধটির মধ্যে বিদ্যাপতি ও জয়দেবের কবি প্রতিভার যে তুল্যমূল্য বিচার করা হয়েছে, … বিস্তারিত পড়ুন

‘জাতি সংস্কৃতি ও সাহিত্য’ সম্পর্কে এবং তাদের প্রকৃতি সম্পর্কে প্রাবন্ধিকের ধ্যানধারণার পরিচয় দাও।

‘জাতি সংস্কৃতি ও সাহিত্য’ সম্পর্কে এবং তাদের প্রকৃতি সম্পর্কে প্রাবন্ধিকের ধ্যানধারণার পরিচয় দাও। জাতি সংস্কৃতি ও সাহিত্য’ প্রবন্ধে প্রাবন্ধিকের ধ্যানধারণা জাতি, সংস্কৃতি এবং সাহিত্য সম্পর্কিত নানা গুরুত্বপূর্ণ ধারণা ও তাদের প্রকৃতি বিশ্লেষণ করে। এই প্রবন্ধে মূলত প্রাবন্ধিকের নিম্নলিখিত ধারণাগুলি ফুটে ওঠে: ১. জাতির পরিচয় ও সংস্কৃতি: প্রাবন্ধিক জাতির পরিচয় এবং তার সাংস্কৃতিক বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে বিশদভাবে … বিস্তারিত পড়ুন

‘শিক্ষার মিলন’ প্রবন্ধে রবীন্দ্রনাথের শিক্ষাচিন্তার চেয়ে, রাজনৈতিক চিন্তাই প্রকট আলোচনা করো।

‘শিক্ষার মিলন’ প্রবন্ধে রবীন্দ্রনাথের শিক্ষাচিন্তার চেয়ে, রাজনৈতিক চিন্তাই প্রকট- ‘শিক্ষার মিলন’ প্রবন্ধে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শিক্ষাচিন্তা এবং রাজনৈতিক চিন্তার মধ্যে সম্পর্ক ও পার্থক্য বিশ্লেষণ করা হলে দেখা যায় যে, প্রবন্ধের মধ্যে রাজনৈতিক চিন্তার প্রভাব বেশ প্রকট। রবীন্দ্রনাথের শিক্ষাচিন্তার মৌলিক দিকগুলি যেমন মানবিকতা, সৃজনশীলতা, এবং প্রাকৃতিক বিকাশের ওপর গুরুত্ব দেয়, সেখানে তার রাজনৈতিক চিন্তা শিক্ষার প্রেক্ষিতে দেশের … বিস্তারিত পড়ুন

bn_BDBengali
Powered by TranslatePress