‘বাঙ্গালা ভাষা’ প্রবন্ধটিতে প্রাবন্ধিকের ভাষা সংক্রান্ত ধারণার পরিচয় দাও।

‘বাঙ্গালা ভাষা’ প্রবন্ধটিতে প্রাবন্ধিকের ভাষা সংক্রান্ত ধারণার পরিচয় ‘বাঙ্গালা ভাষা’ প্রবন্ধ-টিতে প্রাবন্ধিক ভাষার গুরুত্ব, গঠন এবং ব্যবহার সম্পর্কে বিভিন্ন ধারণা উপস্থাপন করেছেন। এই প্রবন্ধে ভাষার বিভিন্ন দিককে বিশ্লেষণ করে তার ভাষা সংক্রান্ত ধারণাগুলি তুলে ধরা হয়েছে। এখানে কিছু মূল ধারণা তুলে ধরা হলো: ১. ভাষার পরিচয় ও গুরুত্ব: প্রবন্ধে প্রাবন্ধিক ভাষার মূল পরিচয় এবং তার … বিস্তারিত পড়ুন

পটুয়া কী? এই শিল্প সম্পর্কে শিল্পীর অভিজ্ঞান কতটা গ্রহণযোগ্য বলে তোমার মনে হয়?

পটুয়া কী? পটুয়া হলো একটি প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী বাঙালি শিল্প, যা মূলত বাংলার গ্রামীণ অঞ্চলে বিকশিত হয়েছে। এই শিল্পের প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো তার হাতের কাজের মাধ্যমে সৃষ্ট চিত্রকলার প্রতি প্রবণতা। পটুয়া শিল্পীরা বিভিন্ন রকমের চিত্র এবং ছবি আঁকেন, যা সাধারণত কাগজ, কাপড় বা অন্যান্য উপাদানে অঙ্কিত হয়। পটুয়া শিল্পের মধ্যে ধর্মীয়, সামাজিক, এবং সাংস্কৃতিক দৃশ্যাবলী … বিস্তারিত পড়ুন

“সকলই নিয়মের ফল, সাহিত্যও নিয়মের ফল’ লেখকের এরূপ বক্তব্যের কারণ ব্যাখ্যা করো।

“সকলই নিয়মের ফল, সাহিত্যও নিয়মের ফল’ লেখকের এরূপ বক্তব্যের কারণ- “সকলই নিয়মের ফল, সাহিত্যও নিয়মের ফল” এই বক্তব্যের মাধ্যমে লেখক একটি মৌলিক তত্ত্ব তুলে ধরতে চেয়েছেন, যা সাহিত্য এবং শিল্পের সৃষ্টি এবং বিবর্তনের মধ্যে নিয়ম ও কাঠামোর গুরুত্বকে নির্দেশ করে। এই বক্তব্যের পিছনে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ রয়েছে: ১. শিল্প ও সাহিত্য নির্মাণের কাঠামো: সাহিত্য এবং … বিস্তারিত পড়ুন

‘বিজ্ঞান ও সাহিত্যে’র সম্পর্ক বলতে প্রাবন্ধিকের কোন্ চিন্তনের প্রকাশ ঘটেছে?

‘বিজ্ঞান ও সাহিত্যে’র সম্পর্ক বলতে প্রাবন্ধিকের কোন্ চিন্তনের প্রকাশ ঘটেছে? ‘বিজ্ঞান ও সাহিত্যে’র সম্পর্ক নিয়ে প্রাবন্ধিকের চিন্তনের প্রকাশ ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে, তবে সাধারণভাবে, এই সম্পর্ককে একটি গভীর ও বহুমাত্রিক দৃষ্টিকোণ থেকে বিবেচনা করা হয়। প্রাবন্ধিকরা সাধারণত বিজ্ঞান এবং সাহিত্যের মধ্যে সম্পর্কের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন, যেমন: বিজ্ঞানের প্রভাব সাহিত্যেও: বিজ্ঞানের নতুন আবিষ্কার এবং উন্নতি … বিস্তারিত পড়ুন

‘লঘু-গুরু’ উপন্যাসটির নামকরণের সার্থকতা বিচার করো।

‘লঘু-গুরু’ উপন্যাসটির নামকরণের সার্থকতা “লঘু-গুরু” উপন্যাসটির নামকরণের সার্থকতা বিশ্লেষণ করতে হলে, প্রথমে নামের অর্থ এবং তার সঙ্গে উপন্যাসের বিষয়বস্তু ও চরিত্রগুলির সম্পর্ক বোঝা প্রয়োজন। নামের অর্থ: লঘু: যা সাধারণ, হালকা, অথবা গুরুত্বহীন। গুরু: যা গুরুতর, গুরুত্বপূর্ণ, অথবা প্রভাবশালী। নামকরণের সার্থকতা বিশ্লেষণ: **১. চরিত্রগুলির বৈপরীত্য: মধু ও নন্দলাল: উপন্যাসের প্রধান চরিত্রগুলি, মধু ও নন্দলাল, প্রতীকীভাবে “লঘু” … বিস্তারিত পড়ুন

‘দেনা-পাওনা’ উপন্যাসে বর্ণিত তৎকালীন সমাজব্যবস্থার সানুপুঙ্খ বিবরণ দাও।

‘দেনা-পাওনা’ উপন্যাসে বর্ণিত তৎকালীন সমাজব্যবস্থা “দেনা-পাওনা” উপন্যাস (১৯৩১) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ যা তৎকালীন সমাজব্যবস্থার একটি সানুপুঙ্খ চিত্র তুলে ধরে। এই উপন্যাসে সমাজের বিভিন্ন স্তরের বিশ্লেষণ এবং তার সমস্যা ও সংকট তুলে ধরা হয়েছে। **১. সামাজিক শ্রেণিবিভাগ: উচ্চবিত্ত ও মধ্যবিত্ত শ্রেণি: উপন্যাসের পটভূমিতে সমাজের উচ্চবিত্ত এবং মধ্যবিত্ত শ্রেণির মধ্যে ব্যবধান ও দ্বন্দ্ব স্পষ্টভাবে ফুটে … বিস্তারিত পড়ুন

‘কৃষ্ণকান্তের উইল’ উপন্যাসে প্রকৃত অর্থে নায়িকা বলে তুমি কাকে মনে করো তোমার উত্তরের সপক্ষে যুক্তি প্রদান করো।

‘কৃষ্ণকান্তের উইল’ উপন্যাসে প্রকৃত অর্থে নায়িকা বলে তুমি কাকে মনে করো “কৃষ্ণকান্তের উইল” উপন্যাসে প্রকৃত অর্থে নায়িকা হিসেবে মধুকে বিবেচনা করা হয়। যদিও উপন্যাসটির প্রধান চরিত্র হিসেবে কৃষ্ণকান্ত এবং অন্যান্য পুরুষ চরিত্রদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে, তবে মধু চরিত্রটি নিজস্বভাবে একটি গুরুত্বপূর্ণ নায়িকা হিসেবে বিবেচিত। মধুর নায়িকা হিসেবে পরিচয়: **১. ব্যক্তিত্ব এবং চরিত্রের গভীরতা: মধুর চরিত্রে … বিস্তারিত পড়ুন

বাংলা উপন্যাসে কল্লোল সাহিত্য আন্দোলনের প্রভাব সম্পর্কে আলোচনা করো।

বাংলা উপন্যাসে কল্লোল সাহিত্য আন্দোলনের প্রভাব কল্লোল সাহিত্য আন্দোলনের প্রভাব বাংলা সাহিত্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তনের সূচনা ঘটায়, যা বিশ শতকের শুরুতে সাহিত্যের নতুন দিগন্ত উন্মোচন করে। কল্লোল আন্দোলন, যা মূলত ১৯২০-এর দশকের বাংলা সাহিত্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ সাহিত্য আন্দোলন হিসেবে পরিচিত, তার প্রভাব বাংলা উপন্যাসে বিশেষভাবে লক্ষ্যণীয়। এই আন্দোলনের প্রভাব বাংলা উপন্যাসে বিভিন্ন দিক থেকে প্রকাশ … বিস্তারিত পড়ুন

‘লঘু-গুরু’ উপন্যাসটির উত্তম চরিত্রটির পরিচয় দাও।

‘লঘু-গুরু’ উপন্যাসটির উত্তম চরিত্রটির পরিচয় “লঘু-গুরু” (১৯৭৮) উপন্যাসটির উত্তম চরিত্র হলো অভিরাম সেন। অভিরাম সেনের পরিচয়: চরিত্রের পটভূমি: অভিরাম সেন একটি গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র হিসেবে উপন্যাসে উত্থিত হয়েছে। তিনি একটি উল্লেখযোগ্য পেশাদার, এক ধরনের প্রতিষ্ঠিত ব্যক্তি হিসেবে সমাজে পরিচিত। তার চরিত্রটি উচ্চশিক্ষিত এবং সমাজের একটি নির্দিষ্ট শ্রেণির প্রতিনিধিত্ব করে। সামাজিক ও ব্যক্তিগত জীবন: অভিরাম সেনের সামাজিক … বিস্তারিত পড়ুন

‘কাহাকে’ উপন্যাসটির মূল বক্তব্য সংক্ষেপে আলোচনা করো।

‘কাহাকে’ উপন্যাসটির মূল বক্তব্য সেলিনা হোসেনের “কাহাকে” (১৯৭৩) উপন্যাসটি একটি গুরুত্বপূর্ণ সমাজ ও মনস্তাত্ত্বিক বিশ্লেষণ উপস্থাপন করে। এই উপন্যাসটির মূল বক্তব্য সংক্ষেপে নিম্নরূপ: **১. পরিবার ও সামাজিক সম্পর্কের জটিলতা: “কাহাকে” উপন্যাসটি পরিবার এবং সামাজিক সম্পর্কের জটিলতাকে কেন্দ্র করে তৈরি। এতে মূল চরিত্রদের পারিবারিক জীবন, সম্পর্কের টানাপোড়েন এবং সামাজিক দায়িত্বের মুখোমুখি হতে দেখা যায়। বিশেষভাবে, বিভিন্ন … বিস্তারিত পড়ুন

bn_BDBengali
Powered by TranslatePress