19 শতকের 1 অর্ধে শিল্পমুক্তকরণের উপর বিতর্কের একটি সমালোচনামূলক বিবরণ দিন।

১৯ শতকেরপ্রথমার্ধে শিল্পমুক্তকরণ ১৯ শতকের প্রথমার্ধে শিল্পমুক্তকরণ (Industrial Emancipation) শিল্পবিপ্লবের প্রত্যক্ষ ফল এবং এই সময়ের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক ও অর্থনৈতিক পরিবর্তন। এটি কারখানা-ভিত্তিক উৎপাদন ব্যবস্থা এবং পুঁজিবাদী অর্থনৈতিক কাঠামোর বিকাশকে চিহ্নিত করে। যদিও এটি শিল্পোন্নতির এক সোনালী অধ্যায়ের সূচনা করেছিল, এর ফলে সামাজিক ও অর্থনৈতিক অস্থিরতা, বিশেষ করে শ্রমিকশ্রেণির শোষণ এবং অসন্তোষকেন্দ্�। শিল্পমুক্তকরণ নিয়ে বিতর্কের … বিস্তারিত পড়ুন

ব্রিটিশদের দ্বারা প্রবর্তিত রায়তওয়ারী বন্দোবস্ত কীভাবে স্থায়ী বন্দোবস্ত থেকে আলাদা ছিল?

রায়তওয়ারী বন্দোবস্তএবং স্থায়ী তুলনামূলক বিশ্লেষণ ব্রিটিশ শাসনের সূচনার পর ভারতীয় উপমহাদেশে কৃষি ও জমি ব্যবস্থাপনায় একাধিক পরিবর্তন আনা হয়। এর মধ্যে দুইটি প্রধান ব্যবস্থা ছিল: স্থায়ী বন্দোবস্ত (Permanent Settlement) এবং রায়তওয়ারী বন্দোবস্ত (Ryotwari Settlement)। এই দুটি ব্যবস্থার মধ্যে মূল পার্থক্য ছিল জমির মালিকানা, রাজস্ব সংগ্রহের পদ্ধতি এবং কৃষকদের উপর তাদের প্রভাব। এই নিবন্ধে আমরা রায়তওয়ারী … বিস্তারিত পড়ুন

টিপু সুলতানের অধীনে মহীশূরের সাথে ব্রিটিশ সম্পর্ক পর্যালোচনা করুন। নবায়নকৃত ফরাসি ভীতি কতদূর অ্যাংলো-মহীশূর সংঘর্ষকে প্ররোচিত করেছিল? 

টিপু সুলতানের অধীনে মহীশূরের সাথে ব্রিটিশ সম্পর্ক এবং অ্যাংলো-মহীশূর সংঘর্ষ টিপু সুলতান (১৭৫১–১৭৯৯) ছিলেন মহীশূরের ভারতীয় উপমহাদেশের এক অন্যতম শক্তিশালী শাসক এবং দক্ষিণ ভারতের স্বাধীনতার প্রতীক। তার পিতা হায়দার আলির, উত্তরাধিকার হিসেবে মহীশূরের সিংহাসনে বসেন এবং ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির শাসনের বিরুদ্ধে এক দৃঢ় প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। তার রাজত্বকাল ব্রিটিশদের সাথে একাধিক সংঘর্ষ এবং ফরাসি … বিস্তারিত পড়ুন

আপনি কি 18 শতককে ‘অন্ধকার যুগ’ বলে মনে করেন? আপনি কিভাবে বিবৃতি ন্যায্যতা?

১৮ শতক: ‘অন্ধকার যুগ’ নাকি পরিবর্তনের সন্ধিক্ষণ? ১৮ শতককে অনেক ঐতিহাসিক ‘অন্ধকার যুগ’ বলে অভিহিত করেছেন, বিশেষত ভারতে মুঘল সাম্রাজ্যের পতন এবং ব্রিটিশ উপনিবেশ স্থাপনের প্রাথমিক পর্বের কারণে। ১. ‘অন্ধকার যুগ’ হিসেবে ১৮ শতক (ক) রাজনৈতিক পতন ও অস্থিরতা (খ) অর্থনৈতিক পতন (গ) সামাজিক অবক্ষয় (ঘ) অপরিবর্তনশীল সমাজব্যবস্থা ২. ১৮ শতকের ইতিবাচক দিক: পরিবর্তনের সূচনা … বিস্তারিত পড়ুন

1857 সালের বিদ্রোহের ইতিহাস রচনার একটি কলম-চিত্র দিন।

নীল বিদ্রোহ: নীল বিদ্রোহ (Indigo Rebellion) ছিল ১৮৫৯-১৮৬০ সালের বাংলায় কৃষকদের নেতৃত্বে সংঘটিত এক বিশাল প্রতিবাদ আন্দোলন। এটি ইংরেজ শাসনের অর্থনৈতিক শোষণ এবং স্থানীয়জমিদারওও নীলকরদের অত্যাচারের বিরুদ্ধে বাংলার কৃষকদের সাহসিক প্রতিরোধের একটি উজ্জ্বল উদাহরণ। নীলচাষের প্রেক্ষাপট ১. নীল চাষের সূচনা ২. চুক্তি ব্যবস্থার শোষণ ৩. নীল চাষের ক্ষতিকর প্রভাব বিদ্রোহের কারণ ১. অত্যাচার এবং শোষণ … বিস্তারিত পড়ুন

নীল বিদ্রোহের উপর একটি নোট লেখ।

নীল বিদ্রোহ (Blue Rebellion) ভারতের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ কৃষক বিদ্রোহ যা ১৮৫৯-৬০ সালে বাংলার বিভিন্ন অঞ্চলে সংঘটিত হয়। এটি ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে সাধারণ কৃষকদের এক ধরনের প্রতিরোধ ছিল, যারা নানা রকম নিপীড়ন ও শোষণের শিকার হচ্ছিল। নীল বিদ্রোহের মূল কারণ ছিল, ব্রিটিশ শাসকদের দ্বারা প্রতিষ্ঠিত নীল চাষ প্রথা, যার ফলে কৃষকরা অর্থনৈতিকভাবে নিঃস্ব হচ্ছিল। নীল … বিস্তারিত পড়ুন

19 শতকের বঙ্গীয় রেনেসাঁর সীমাবদ্ধতা কি ছিল? 

১৯ শতকের বঙ্গীয় রেনেসাঁরসীমাবদ্ধতা একটি বিশ্লেষণ ১৯ শতকের বঙ্গীয় রেনেসাঁ ছিল এক যুগান্তকারী সাংস্কৃতিক, সামাজিক, ও বৌদ্ধিক আন্দোলন, যা বাংলার সমাজকে নতুনভাবে গড়ে তুলতে প্রভাবিত করেছিল। বঙ্গীরেনেসাঁরসংক্ষিপ্তপ্ত পরিচিতি বঙ্গীয় রেনেসাঁর সূচনা হয় মূলত ১৮১৭ সালে কলকাতা হিন্দু কলেজ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে। এই রেনেসাঁর প্রভাবশালী ব্যক্তিত্বদের মধ্যে ছিলেরামধ প্রবর্তন। বঙ্গীয় রেনেসাঁর সীমাবদ্ধতা ১. সামাজিক সীমাবদ্ধতা ‌**(ক) সমাজের … বিস্তারিত পড়ুন

ঔপনিবেশিক রাষ্ট্রের ব্যাপারে ব্রিটিশ রাজের আদর্শ কি ছিল? 

ব্রিটিশ রাজের ঔপনিবেশিক রাষ্ট্রের আদর্শ একটি সমালোচনামূলক বিশ্লেষণ ব্রিটিশ রাজের অধীনে ভারত একটি ঔপনিবেশিক রাষ্ট্র হিসেবে পরিচালিত হতো, যেখানে শাসকের লক্ষ্য ছিল মূলত ব্রিটিশ স্বার্থ রক্ষা করা এবং উপনিবেশ থে“সভ্যতার” আদর্শ ছড়িয়ে দেওয়ার একটি মাধ্যম হিসেবে উপস্থাপন করলেও, প্রকৃতপক্ষে এটি ছিল শোষণমূলক এবং একচেটিয়া নিয়ন্ত্রণের একটি কাঠামো। ঔপনিবেশিক রাষ্ট্রের ব্যাপারে ব্রিটিশ রাজের আদর্শ এবং নীতিগুলি … বিস্তারিত পড়ুন

ইংরেজ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানী কিভাবে দেওয়ানী লাভ করে? এর রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক প্রভাব কী ছিল? 

ইংরেজ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির দেওয়ানি লাভ: ইংরেজ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি (East India Company) ১৭৬৫ সালে মুঘল সম্রাট শাহ আলম II-এর কাছ থেকে বাংলার দেওয়ানি (রাজস্ব সংগ্রহের অধিকার) লাভ করে। এটি ভারতবর্ষে ব্রিটিশ সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠার একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক। দেওয়ানি লাভের মধ্য দিয়ে কোম্পানি প্রথমবারের মতো একটি অঞ্চলের প্রশাসনিক ও অর্থনৈতিক নিয়ন্ত্রণ অর্জন করে। বাংলার দেওয়ানি লাভের … বিস্তারিত পড়ুন

bn_BDBengali
Powered by TranslatePress