1লা মার্চ আন্দোলনের কারণ এবং ফলাফলগুলি সমালোচনামূলকভাবে পরীক্ষা করুন।

১লা মার্চ আন্দোলনের কারণ এবং ফলাফলসমূহ: ভূমিকা: ১লা মার্চ আন্দোলন, যা “সামিল-ই-ইউনিয়ান” বা “সিওল অভ্যুত্থান” নামেও পরিচিত, ১৯১৯ সালের ১লা মার্চ কোরিয়ার ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত হিসেবে বিবেচিত হয়। এই আন্দোলন কোরিয়া উপনিবেশী শাসন থেকে স্বাধীনতা লাভের জন্য এক বৃহৎ জনসমুদায়ের প্রতিবাদ ছিল। এটি কেবল কোরিয়ার স্বাধীনতার আন্দোলন হিসেবেই নয়, বরং উপনিবেশবাদী শক্তির বিরুদ্ধে এশীয় … বিস্তারিত পড়ুন

জাপানি সামরিকবাদের বৃদ্ধির কারণগুলি পরীক্ষা করুন৷

জাপানি সামরিকবাদের বৃদ্ধির কারণগুলি: ভূমিকা: জাপানের সামরিক বাহিনী দীর্ঘকাল ধরে একটি গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক, রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক শক্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত ছিল। তবে, ১৮৬৮ সালের মেইজি পুনরুদ্ধারের পর থেকে, বিশেষ করে ২০শ শতাব্দীতে, জাপানি সামরিকবাদের একটি বিপুল বৃদ্ধি লক্ষ্য করা যায়। এটি শুধু দেশের অভ্যন্তরীণ নীতিতে পরিবর্তন ঘটিয়েছে, বরং আন্তর্জাতিক সম্পর্ক ও সমগ্র বিশ্ব রাজনীতিতেও গভীর প্রভাব … বিস্তারিত পড়ুন

জাপানে শিল্পায়নের বিকাশের দিকে পরিচালিত বিভিন্ন পর্যায়গুলি পরীক্ষা করুন।

জাপানে শিল্পায়নের বিকাশের পর্যায়গুলি: ভূমিকা: জাপান, প্রাচীন ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির সঙ্গে আধুনিকতার সমন্বয়ে একটি শক্তিশালী শিল্প জাতিতে পরিণত হয়েছিল, যা পরবর্তীতে বিশ্ববাজারে প্রতিযোগিতা করার সক্ষমতা অর্জন করেছিল। এই শিল্পায়নের প্রক্রিয়া এক দীর্ঘ যাত্রার ফল, যা শোগুনেটের শেষ থেকে মেইজি পুনরুদ্ধার এবং পরবর্তী শতাব্দীগুলিতে বিভিন্ন পর্যায়ে ঘটেছিল। শিল্পায়ন, বিশেষ করে আধুনিক শিল্প, কৃষি থেকে ভারী শিল্প … বিস্তারিত পড়ুন

মেইজি পুনরুদ্ধারের প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি পরীক্ষা করুন। এটা কি সামন্ত বিরোধী আন্দোলন ছিল? মন্তব্য করুন।

মেইজি পুনরুদ্ধারের প্রধান বৈশিষ্ট্য এবং সামন্ত বিরোধী আন্দোলন: ভূমিকা: মেইজি পুনরুদ্ধার (Meiji Restoration) ছিল জাপানের ইতিহাসে একটি উল্লেখযোগ্য এবং ঐতিহাসিক পরিবর্তনের মুহূর্ত, যা ১৮৬৮ সালে শুরু হয় এবং প্রায় দুই দশক ধরে দেশটির রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক কাঠামোকে এক নতুন দিশায় পরিচালিত করে। এটি ছিল শোগুনেট ব্যবস্থা (যার অধীনে সামন্তরা শাসন করত) থেকে সংক্ষিপ্ত রাজতন্ত্রের … বিস্তারিত পড়ুন

কিভাবে বিভিন্ন ইউরোপীয় শক্তি কোরিয়ার উপর তাদের ক্ষমতা প্রসারিত করেছিল?

কিভাবে বিভিন্ন ইউরোপীয় শক্তি কোরিয়ার উপর তাদের ক্ষমতা প্রসারিত করেছিল? ভূমিকা: কোরিয়া, যা এক সময় চীনের প্রভাবাধীন একটি দেশ ছিল, ইউরোপীয় শক্তির আগ্রাসন এবং আধিপত্য প্রতিষ্ঠার সময়ে এক গুরুত্বপূর্ণ ভূখণ্ড হয়ে ওঠে। ১৯শ শতকের শেষের দিকে এবং ২০শ শতকের প্রথম দিকে, কোরিয়া ইস্ট এশিয়ার জটিল রাজনৈতিক দৃশ্যে একটি কৌশলগত অবস্থানে ছিল, যেখানে ইউরোপীয় শক্তির প্রতিযোগিতা … বিস্তারিত পড়ুন

লি-ইটো কনভেনশন কীভাবে কোরিয়ার প্রতি চীন-জাপানি নীতিকে নতুন আকার দিয়েছে?

লি-ইটো কনভেনশন (Li-Ito Convention) এবং চীন-জাপানি নীতি: ভূমিকা: লি-ইটো কনভেনশন (Li-Ito Convention) হলো একটি চীনা-জাপানি চুক্তি যা ১৮৮৫ সালে চীনের লি-হুনঝাং এবং জাপানের ইতো হিরাবুমি (Ito Hirobumi) স্বাক্ষর করেছিলেন। এই চুক্তি ছিল চীন ও জাপানের মধ্যে একটি দ্বিপাক্ষিক সমঝোতা, যার মূল উদ্দেশ্য ছিল কোরিয়ার বিষয়ে তাদের সম্পর্ক নির্ধারণ করা। এই চুক্তির মাধ্যমে, চীন এবং জাপান … বিস্তারিত পড়ুন

জাপানের প্রেক্ষাপটে ‘রাষ্ট্র-পুঁজিবাদ’ শব্দটির অর্থ কী?

জাপানের প্রেক্ষাপটে ‘রাষ্ট্র-পুঁজিবাদ’ শব্দটির অর্থ ভূমিকা: ‘রাষ্ট্র-পুঁজিবাদ’ (State Capitalism) শব্দটি এমন একটি অর্থনৈতিক ব্যবস্থা বোঝায় যেখানে রাষ্ট্র বা সরকার পুঁজিবাদী অর্থনীতি পরিচালনার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সাধারণত, পুঁজিবাদী ব্যবস্থায় বেসরকারি খাত অর্থনৈতিক সিদ্ধান্ত নেয়, তবে রাষ্ট্র-পুঁজিবাদে রাষ্ট্রের হাতে প্রাধান্য থাকে, যদিও বেসরকারি খাতও সক্রিয়ভাবে কাজ করে। জাপানে ‘রাষ্ট্র-পুঁজিবাদ’ ধারণাটি বিশেষত মেইজি যুগের পর … বিস্তারিত পড়ুন

‘বনমাই-কাইকা’ নীতির প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি পরীক্ষা করুন।

‘বনমাই-কাইকা’ নীতি ভূমিকা: জাপানের আধুনিক ইতিহাসে “বনমাই-কাইকা” (文明開化) শব্দটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই শব্দটির অর্থ হলো ‘সভ্যতা এবং উজ্জীবন’ বা ‘সভ্যতার উদ্ভব এবং বিকাশ’। এটি মূলত মেইজি যুগে (১৮৬৮-১৯১২) জাপানের সংস্কৃতির, সমাজের, এবং অর্থনীতির আধুনিকীকরণের প্রক্রিয়াকে বর্ণনা করতে ব্যবহৃত হয়। ১৮৬৮ সালে মেইজি রেস্টোরেশন ঘটে, যার মাধ্যমে শোগুন শাসন পদ্ধতির পতন এবং সম্রাটের শাসন পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়। … বিস্তারিত পড়ুন

শিমোনোসেকি চুক্তি এবং জাপানের উপর এর প্রভাব সম্পর্কে একটি সংক্ষিপ্ত নোট লিখুন।

শিমোনোসেকি চুক্তি এবং জাপানের উপর এর প্রভাব: ভূমিকা: শিমোনোসেকি চুক্তি, যা ১৮৯৫ সালে চীন ও জাপানের মধ্যে স্বাক্ষরিত হয়, এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক চুক্তি ছিল, যা চীন-জাপান যুদ্ধ (১৮৯৪-১৮৯৫)-এর সমাপ্তি ঘটায়। চুক্তিটি শিমোনোসেকি বন্দরে স্বাক্ষরিত হওয়ায় তার নামকরণ করা হয় এবং এর মাধ্যমে চীন পরাজিত হয়ে অনেক গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চল হারায়, যার মধ্যে কোরিয়া, তাইওয়ান, পেনহুই … বিস্তারিত পড়ুন

1877 সালের সাতসুমা বিদ্রোহ সমালোচনা কর।

1877 সালের সাতসুমা বিদ্রোহ ভূমিকা: ১৮৭৭ সালের সাতসুমা বিদ্রোহ (Satsuma Rebellion), যা “শিমাদা বিদ্রোহ” নামেও পরিচিত, জাপানের ইতিহাসের একটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা। এটি ছিল জাপানের মেইজি যুগে এক গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক এবং সামরিক উত্তেজনা, যেখানে সাতসুমা অঞ্চলের সামুরাইরা সরকারী সংস্কারের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করেছিলেন। সাতসুমা বিদ্রোহ ছিল একদিকে জাপানের আধুনিকীকরণের প্রক্রিয়া, অন্যদিকে প্রথাগত সামুরাই সমাজের পতনের প্রতীক। … বিস্তারিত পড়ুন

bn_BDBengali
Powered by TranslatePress