‘শিক্ষা জিনিসটে আসলে মনের স্যানিটেশন বই আর কিছুই নয়’ মন্তব্যটির তাৎপর্য ব্যাখ্যা করো। উদ্ধৃতিটির উৎস উল্লেখ করে

উদ্ধৃতি: “শিক্ষা জিনিসটে আসলে মনের স্যানিটেশন বই আর কিছুই নয়” এই মন্তব্যটি প্রমথ চৌধুরী’র বিখ্যাত প্রবন্ধ “শিক্ষার সংকট” থেকে এসেছে। এখানে প্রমথ চৌধুরী শিক্ষার প্রকৃত উদ্দেশ্য এবং তার সঠিক ভূমিকা সম্পর্কে গভীর বিশ্লেষণ করেছেন। তাঁর এই মন্তব্যটির মাধ্যমে তিনি শিক্ষা কীভাবে একজন ব্যক্তির মনের ভিতর অপ্রয়োজনীয় ধারণা বা অজ্ঞতা দূর করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করতে … বিস্তারিত পড়ুন

‘বর্তমান বাংলা সাহিত্য’ বিষয়ে প্রমথ চৌধুরীর মূল বক্তব্য সংক্ষেপে বিবৃত করো।

প্রমথ চৌধুরী বাংলা সাহিত্যের একজন বিশিষ্ট সমালোচক এবং প্রাবন্ধিক, যিনি বাংলা সাহিত্য সম্পর্কিত নানা দিক থেকে গভীর বিশ্লেষণ করেছেন। তাঁর “বর্তমান বাংলা সাহিত্য” প্রবন্ধে তিনি বাংলা সাহিত্যকে উন্নতির পথে এবং নতুন দিশা প্রদর্শনকারী এক শক্তিশালী মাধ্যম হিসেবে চিহ্নিত করেছেন। প্রমথ চৌধুরীর এই প্রবন্ধে বাংলা সাহিত্যের বর্তমান অবস্থান এবং তার ভবিষ্যৎ সম্পর্কে তার দৃষ্টিভঙ্গি স্পষ্টভাবে প্রতিফলিত … বিস্তারিত পড়ুন

স্বামী বিবেকানন্দের ‘বাঙ্গালা ভাষা’ প্রবন্ধে কোন অঞ্চলের ‘কোন ভাষাকে’ কেন তিনি ভাবী বাংলার আদর্শরূপে চিহ্নিত করতে চেয়েছেন?

স্বামী বিবেকানন্দের “বাঙ্গালা ভাষা” প্রবন্ধ-এ তিনি বাংলার ভাষার ভবিষ্যৎ নিয়ে গভীর দৃষ্টি দিয়েছেন এবং তা কীভাবে উদ্ভাসিত হতে পারে, সে বিষয়টি আলোকপাত করেছেন। তিনি বাংলার ভাষা এবং তার সংস্কৃতির সার্বিক উন্নতি ও সংরক্ষণের জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ চিন্তা পেশ করেছেন। এই প্রবন্ধে স্বামী বিবেকানন্দ বিশেষভাবে পূর্ববাংলার চট্টগ্রাম অঞ্চলের ভাষাকে ভবিষ্যতের আদর্শ বাঙ্গালা ভাষা হিসেবে চিহ্নিত করতে … বিস্তারিত পড়ুন

রবীন্দ্রনাথের ‘রাজসিংহ’ প্রবন্ধে কালের অমোঘ গতি কীভাবে বঙ্কিমচন্দ্রের উক্ত উপন্যাসের উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে দৃষ্টান্তসহ বিষয়টি বুঝিয়ে দাও।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের “রাজসিংহ” প্রবন্ধে বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের উপন্যাস “রাজসিংহ”-এর মাধ্যমে কালের অমোঘ গতির প্রতিফলনকে গভীরভাবে বিশ্লেষণ করা হয়েছে। প্রবন্ধে রবীন্দ্রনাথ বলেছেন যে, কালের পরিবর্তন এবং সময়ের অমোঘ গতি এক অনিবার্য বাস্তবতা, যা সব কিছুতেই প্রবাহিত হয়। বিশেষত, বঙ্কিমচন্দ্রের “রাজসিংহ” উপন্যাসের মাধ্যমে এই সময়ের অমোঘ গতি এবং তার পরিণতি খুবই স্পষ্টভাবে প্রতিফলিত হয়েছে। রাজসিংহের কাহিনী এবং কালের … বিস্তারিত পড়ুন

তুলনামূলক সাহিত্যালোচনা রূপে ‘বিদ্যাপতি ও জয়দেব’ কতখানি সার্থক তা আলোচনা করো।

“বিদ্যাপতি ও জয়দেব” প্রবন্ধটি বুদ্ধদেব বসুর একটি প্রখ্যাত তুলনামূলক সাহিত্যালোচনা, যেখানে তিনি দুই প্রখ্যাত কবি, বিদ্যাপতি এবং জয়দেব-এর সাহিত্যকর্মের তুলনা করেছেন। এই প্রবন্ধে বুদ্ধদেব বসু বিদ্যাপতি ও জয়দেবের সাহিত্যিক বৈশিষ্ট্য, তাদের কবিতার অনুভব, আঙ্গিক এবং শৈলী বিশ্লেষণ করেছেন এবং দেখিয়েছেন কীভাবে তাদের কবিতা বাংলা সাহিত্যে গভীর প্রভাব ফেলেছে। এই প্রবন্ধটি তুলনামূলক সাহিত্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ উদাহরণ … বিস্তারিত পড়ুন

‘শিক্ষার সংকট’ প্রবন্ধ অনুসরণে মাও ৎসে-তুং-এর পরিচয় দাও।

মাও সে-তুং (Mao Zedong) ছিলেন চীনের কমিউনিস্ট বিপ্লবী নেতা এবং চীনা গণপ্রজাতন্ত্রের প্রতিষ্ঠাতা। তাঁর নেতৃত্বে চীন ১৯৪৯ সালে কমিউনিস্ট বিপ্লবের মাধ্যমে গণপ্রজাতান্ত্রিক রাষ্ট্রে পরিণত হয়। মাও ছিলেন চীনা কমিউনিস্ট পার্টির প্রধান এবং চীনের কমিউনিস্ট আন্দোলনের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা। তাঁর শাসনকালে চীন ব্যাপক সমাজতান্ত্রিক ও অর্থনৈতিক পরিবর্তনের মুখোমুখি হয়, যার মধ্যে ছিল ভূমি সংস্কার, শিল্পায়ন, এবং শিক্ষা … বিস্তারিত পড়ুন

রবীন্দ্রনাথের ‘মেঘদূত’ প্রবন্ধের মূল উৎস কী? এই প্রবন্ধে উল্লিখিত তিনটি নগরের নাম লেখো।

রবীন্দ্রনাথের “মেঘদূত” প্রবন্ধের মূল উৎস হল কালিদাসের “মেঘদূত” কবিতা, যা একটি প্রাচীন সঙ্কৃত সাহিত্যকর্ম। কালিদাসের এই কাব্যটির মাধ্যমে একজন ক্লান্ত পাষাণবন্দী যোদ্ধা তাঁর প্রিয়তমাকে দূত রূপে মেঘকে পাঠায়, যা প্রকৃতির সৌন্দর্য এবং মানবিক অনুভূতির মধ্যে একটি গভীর সম্পর্ক প্রতিষ্ঠা করে। প্রবন্ধে উল্লিখিত তিনটি নগরের নাম: অলখীলপুর (অলকানন্দপুর) উজ্জয়িনী কাঞ্চী এই তিনটি নগরী প্রাচীন ভারতীয় ইতিহাস … বিস্তারিত পড়ুন

‘বিদ্যাপতি ও জয়দেব’ প্রবন্ধটি কোন প্রবন্ধগ্রন্থের অন্তর্গত? এই প্রবন্ধে বিদ্যাপতি ও জয়দেবের পরিচয় দাও।

“বিদ্যাপতি ও জয়দেব” প্রবন্ধটি প্রাবন্ধিক বুদ্ধদেব বসুর “বাংলা সাহিত্য: নানা প্রসঙ্গ” নামক প্রবন্ধগ্রন্থের অন্তর্গত। বিদ্যাপতি: বিদ্যাপতি ছিলেন মধ্যযুগের বিখ্যাত বাংলা কবি এবং পণ্ডিত, যিনি প্রধানত বৈষ্ণব পদাবলী রচনার জন্য পরিচিত। তাঁর রচিত কবিতাগুলো সাধারণত প্রেম ও ভক্তির বিষয় নিয়ে লিখিত, বিশেষ করে শ্রীকৃষ্ণের প্রতি প্রেমভক্তির কবিতা। বিদ্যাপতির কবিতায় মানবিক অনুভূতির চমৎকার প্রকাশ দেখা যায়, এবং … বিস্তারিত পড়ুন

পটুয়ার সংজ্ঞা দাও। পটুয়া শিল্প সম্বন্ধে প্রাবন্ধিক যামিনী রায় লোকশিল্পের কোন্ আঙ্গিককে তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন?

পটুয়ার সংজ্ঞা পটুয়া হল সেই চিত্রশিল্পী, যিনি গ্রামীণ বাংলায় হাতে আঁকা পট বা চিত্রকর্ম তৈরি করেন এবং গল্প বলার উদ্দেশ্যে ধারাবাহিকভাবে এগুলি উপস্থাপন করেন। এই চিত্রে পৌরাণিক, ধর্মীয় ও সামাজিক কাহিনি ফুটে ওঠে। যামিনী রায় এবং পটুয়া শিল্প: প্রাবন্ধিক যামিনী রায় পটুয়া শিল্পের সরলতা, শক্তিশালী রেখাচিত্র, ও প্রাকৃতিক রঙের ব্যবহারকে বিশেষভাবে তুলে ধরেছেন। তিনি এই … বিস্তারিত পড়ুন

‘রামায়ণ’ সম্পর্কে প্রাবন্ধিক বুদ্ধদেব বসুর অভিজ্ঞান কতটা রসসম্মত হয়েছে তা বিচার করো।

বুদ্ধদেব বসুর “রামায়ণ” সম্পর্কিত অভিজ্ঞান অত্যন্ত রসসম্মত ও সাহিত্যিক মূল্যবোধে সমৃদ্ধ। তিনি রামায়ণের কাহিনি, চরিত্র, ও ভাবধারাকে যে দৃষ্টিকোণ থেকে বিশ্লেষণ করেছেন, তাতে এর পৌরাণিক আখ্যানের গভীরতা ও মানবিক দিকগুলো নতুনভাবে উদ্ভাসিত হয়েছে। বুদ্ধদেব বসু রামায়ণের মর্মার্থ তুলে ধরতে গিয়ে রচনার যে শৈলী এবং ভাষার যে মাধুর্য ব্যবহার করেছেন, তা পাঠকের মনে রামের জীবন, তাঁর … বিস্তারিত পড়ুন

bn_BDBengali
Powered by TranslatePress