‘অমৃত কুম্ভের সন্ধানে’ উপন্যাসে কালকূট যে সত্যটি তুলে ধরতে চেয়েছেন সংক্ষেপে তার পরিচয় দাও।

‘অমৃত কুম্ভের সন্ধানে’ উপন্যাসে কালকূট যে সত্যটি তুলে ধরতে চেয়েছেন সংক্ষেপে তার পরিচয় কালকূট (সমরেশ বসু) তাঁর উপন্যাস অমৃত কুম্ভের সন্ধানে -তে কুম্ভমেলার পটভূমিতে মানবজীবনের গভীর সত্য ও অন্তর্নিহিত দ্বন্দ্বকে তুলে ধরেছেন। উপন্যাসের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে আধ্যাত্মিকতা, ধর্মানুষ্ঠান এবং সেইসাথে মানুষের অন্তর্দ্বন্দ্ব ও সংকট। কালকূট এই উপন্যাসে যে মূল সত্যটি তুলে ধরতে চেয়েছেন, তা হলো মানুষের … বিস্তারিত পড়ুন

‘হাজার চুরাশির মা’ উপন্যাসে লেখিকা যে প্রশ্নগুলি উত্থাপন করেছেন তার পরিচয় দাও।

‘হাজার চুরাশির মা’ উপন্যাসে লেখিকা যে প্রশ্নগুলি উত্থাপন মহাশ্বেতা দেবীর উপন্যাস হাজার চুরাশির মা মূলত একজন মায়ের যন্ত্রণার গল্প, যিনি তার বিপ্লবী ছেলেকে হারিয়েছেন। এই উপন্যাসে লেখিকা বিভিন্ন সামাজিক ও রাজনৈতিক প্রশ্ন উত্থাপন করেছেন। এই প্রশ্নগুলি হল: বিপ্লব এবং ত্যাগের মূল্য: উপন্যাসে ছেলের মৃত্যুর মধ্য দিয়ে লেখিকা দেখিয়েছেন যে বিপ্লবী আন্দোলনে অংশগ্রহণকারীদের ত্যাগের মূল্য সমাজ … বিস্তারিত পড়ুন

‘হাজার চুরাশির মা’ উপন্যাসে ব্রতীর বাবা চরিত্রটির স্বরূপ উদঘাটন করো।

দিব্যনাথপুত্র ব্রতী পিতার পুঁজিবাদী আদর্শে আস্থা হারিয়েছিল। আস্থা হারিয়েছিল সমসাময়িক সমাজ ব্যবস্থাপনায়। আস্থা হারিয়েছিল মুনাফাখোর ব্যবসায়ী ও স্বার্থান্ধ নেতাদের ওপর। পুঁজিবাদী জীবনব্যবস্থার পরিবর্তে সমাজতান্ত্রিক জীবনব্যবস্থার স্বপ্ন লালন করত। সমতাভিত্তিক একটি সুন্দর সুষম সমাজ বিনির্মাণের লক্ষে হৃদয় তার জেগে উঠেছিল। লেখকের ভাষায়, তখন সত্তর দশক। মুক্তির কাল। মুক্তির দশকে জনমুক্তির আন্দোলনে অনেকটা সংগোপনেই সংযুক্ত হয়েছিল ব্রতীরা। … বিস্তারিত পড়ুন

‘পদ্মানদীর মাঝি’ উপন্যাস অনুসরণে ‘জেলেপাড়া’র বিবরণ দাও।

সর্বনাশা পদ্মা নদী, ‘কীর্তিনাশা’ বা রাক্ষসী পদ্মা কেউবা এ নদীকে ডাকে সম্ভাবনাময় নদী। এই নদীর সঙ্গে জড়িয়ে আছে পদ্মাপাড়ের মানুষের সুখ-দুঃখ। এই নদীর জেলেদের জীবন নিয়ে অসাধারণ একটি দলিল ‘পদ্মা নদীর মাঝি’। জনপ্রিয় ঔপন্যাসিক মানিক বন্দোপাধ্যায়ের রচিত এই উপন্যাস পদ্মার জেলেদের জীবনচিত্র নিয়ে লেখা। এই উপন্যাস অবলম্বনে একই নামে বাংলাদেশ এবং ভারতের যৌথভাবে নির্মিত হয়েছে … বিস্তারিত পড়ুন

টীকা লেখোঃ ময়নাদ্বীপ।

ময়না দ্বীপ ময়মনসিংহ শহর থেকে মাত্র ৬ কিলোমিটার দূরে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে ব্রহ্মপুত্র নদীতে জেগে উঠা ব-দ্বীপটি ময়নার চর বা ময়না দ্বীপ (Moyna Deep) হিসেবে পরিচিত। একদিকে স্বচ্ছ জলের খেলা এবং অন্য দিকে বাণিজ্যিক ভাবে চাষকৃত বিশাল লেবু বাগান নিয়ে ছায়া সুনিবিড় ময়না দ্বীপ যেন সৌন্দর্যের পসরা সাজিয়ে বসে আছে। জানা যায়, ব্রিটিশ বিরোধী … বিস্তারিত পড়ুন

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘চার অধ্যায়’ উপন্যাসের বটু চরিত্রটির পরিচয় দাও।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘চার অধ্যায়’ উপন্যাসের বটু চরিত্রটির পরিচয় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের উপন্যাস ‘চার অধ্যায়’-এ বটু চরিত্রটি একজন কৌতূহলপ্রবণ এবং প্রতিবাদী যুবক। বটু জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের একজন সক্রিয় সদস্য, যে তার আদর্শের জন্য জীবন বাজি রাখতে প্রস্তুত। তিনি তরুণ, উদ্যমী, এবং গভীরভাবে রাজনৈতিক ও সামাজিক পরিবর্তনের জন্য আগ্রহী। তবে বটুর আদর্শবাদ একটি নির্দিষ্ট সীমাবদ্ধতার মধ্যে আবদ্ধ, যা তাকে … বিস্তারিত পড়ুন

‘অমৃত কুম্ভের সন্ধানে’ উপন্যাসটির প্রকাশকাল কত? উপন্যাসটির ‘বিচিত্র’ অংশে যে ছোটগল্পটির উল্লেখ আছে, গল্পকারসহ তার নাম লেখো।

উপন্যাসটির “বিচিত্র” অংশে যে ছোটগল্পটির উল্লেখ আছে, তার নাম হলো ‘শকুন্তলার কুম্ভমেলা’ এবং গল্পকারের নাম প্রেমেন্দ্র মিত্র।

‘হাজার চুরাশির মা’ উপন্যাসে কয়টি অধ্যায় আছে? অধ্যায়গুলির নাম লেখো।

‘হাজার চুরাশির মা’ উপন্যাসে কয়টি অধ্যায় আছে মহাশ্বেতা দেবীর লেখা ‘হাজার চুরাশির মা’ উপন্যাসে মোট ১০টি অধ্যায় রয়েছে। প্রতিটি অধ্যায়ের নিজস্ব নাম নেই, বরং অধ্যায়গুলো ধারাবাহিকভাবে সংখ্যানুসারে পরিচিত। অতএব, ‘হাজার চুরাশির মা’ উপন্যাসের অধ্যায়গুলোর কোনো নির্দিষ্ট নাম নেই। এগুলি শুধুমাত্র অধ্যায় ১ থেকে অধ্যায় ১০ পর্যন্ত ক্রমানুসারে বিন্যস্ত হয়েছে।

‘পদ্মানদীর মাঝি’ উপন্যাসে কুবেরের কয়টি সন্তানের উল্লেখ আছে? তাদের নামগুলি বল।

‘পদ্মানদীর মাঝি’ উপন্যাসে কুবেরের কয়টি সন্তানের উল্লেখ আছে মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপন্যাস ‘পদ্মা নদীর মাঝি’-তে কুবেরের চারটি সন্তানের উল্লেখ পাওয়া যায়। তাদের নামগুলো হলো: সুজাতার চার সন্তান জন্মে। জ্যোতি, নীপা, তুলি। সর্বশেষ ব্রতী। প্রথম ও শেষে পুত্রসন্তান, মাঝখানে দুটি কন্যাসন্তান। ব্রতীর দুবছর বয়সকালে সুজাতা লম্পট দিব্যনাথের বিরুদ্ধে প্রথম বিদ্রোহ করেছিল। লেখকের ভাষায়- দিব্যনাথ কিছুতেই ওঁকে পঞ্চমবার … বিস্তারিত পড়ুন

কুবেরের মাছ ধরার সঙ্গী কে বা কারা ছিল? তাদের মাছ ধরে উপার্জনের ভাগ-বাটোয়ারা কীভাবে হত? এরূপ হওয়ার কারণ কী?

কুবেরের মাছ ধরার সঙ্গী কে বা কারা ছিল? মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপন্যাস ‘পদ্মা নদীর মাঝি’-তে কুবের একজন গরিব মাঝি, যিনি পদ্মা নদীতে মাছ ধরে জীবিকা নির্বাহ করেন। তার মাছ ধরার সঙ্গী ছিল গনেশ, মদন এবং হরু। তারা সবাই একসঙ্গে মাছ ধরত এবং মাছ ধরার পর তাদের উপার্জন ভাগ করা হতো। কুবেরের মাছ ধরে উপার্জনের ভাগ-বাটোয়ারা: এর … বিস্তারিত পড়ুন

bn_BDBengali
Powered by TranslatePress