বিভিন্ন ধরনের মূল্যবোধের গুরুত্ব বর্ণনা কর।

বিভিন্ন ধরনের মূল্যবোধের গুরুত্ব মূল্যবোধ হলো মানুষের চিন্তা, আচরণ এবং জীবনধারার ভিত্তি। এটি আমাদের সিদ্ধান্ত গ্রহণে, অন্যের সাথে সম্পর্ক স্থাপনে এবং সমাজে অবদান রাখতে সহায়তা করে। বিভিন্ন ধরনের মূল্যবোধের গুরুত্ব বর্ণনা নিচে করা হলো: ১. নৈতিক মূল্যবোধ নৈতিকতা মানুষের আচরণের সঠিক ও ভুলের মানদণ্ড নির্ধারণ করে। গুরুত্ব: নৈতিক মূল্যবোধের মাধ্যমে মানুষ সমাজে বিশ্বাসযোগ্যতা অর্জন করে … বিস্তারিত পড়ুন

1.What do you mean by Value?   মূল্যবোধ বলতে কি বোঝ?

Ans- মূল্যবোধ সামাজিক রীতিনীতি ও বিধিবিধানের সমষ্টি এবং সমাজের মানুষের মৌলিক বিশ্বাস, যা মানুষের নীতি ও চিন্তা-চেতনার মানদণ্ড। এটি মানুষকে ভালো-মন্দ, ন্যায়-অন্যায় বিবেচনা করতে সহায়তা করে। মূল্যবোধের মাধ্যমে একটি জাতির চিন্তা-চেতনা, আচার-আচরণ, কাজের প্রতি নিষ্ঠা, সততা, ন্যায়বোধ ইত্যাদি পরিস্ফুটিত হয়ে ওঠে। 2. Mention any three objectives of Value Education?   মূল্যবোধ শিক্ষার তিনটি উদ্দেশ্য উল্লেখ কর। Ans- … বিস্তারিত পড়ুন

পল্লবদের শিল্প এবং স্থাপত্যের প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি ব্যাখ্যা কর।

পল্লবদের শিল্প এবং স্থাপত্যের প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি ভারতের ইতিহাসে পল্লব যুগ, বিশেষ করে পল্লব রাজাদের শাসনকাল (৬৫০-৯০০ খ্রিস্টাব্দ), দক্ষিণ ভারতে শিল্প এবং স্থাপত্যের ক্ষেত্রে এক গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় হিসেবে চিহ্নিত। এই সময়কালে পল্লবরা দক্ষিণ ভারতের রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক জীবনে একটি বিশাল প্রভাব বিস্তার করেছিলেন, যা তাদের শিল্প এবং স্থাপত্যকর্মে স্পষ্টভাবে প্রতিফলিত হয়। পল্লবদের শিল্প এবং স্থাপত্যের বিশেষত্ব … বিস্তারিত পড়ুন

বৌদ্ধধর্ম এবং জৈন ধর্মের উত্থানের কারণগুলি কি কি ছিল? 

বৌদ্ধধর্ম এবং জৈন ধর্মের উত্থানের কারণগুলি ভারতের ইতিহাসে বৌদ্ধধর্ম ও জৈন ধর্মের উত্থান একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা, যেগুলি কেবল ধর্মীয় ইতিহাসের দৃষ্টিতে নয়, রাজনৈতিক, সামাজিক, এবং সাংস্কৃতিক দিক থেকেও বিশাল প্রভাব ফেলেছিল। এ দুটি ধর্মই ঋকবৈদিক ধর্মীয় ধ্যান-ধারণা এবং প্রথাব্যবস্থার প্রতি একটি শক্তিশালী বিরোধিতা হিসেবে উঠে আসে এবং এর প্রতিষ্ঠা ছিল যুগান্তকারী। এর মাধ্যমে ভারতীয় সমাজে … বিস্তারিত পড়ুন

ঋকবৈদিক যুগে জনগণের আর্থ-সামাজিক অবস্থা সম্পর্কে আলোচনা কর। পরবর্তী বৈদিক যুগে কি কি পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়? 

ঋকবৈদিক যুগে জনগণের আর্থ–সামাজিক অবস্থা এবং পরবর্তী বৈদিক যুগে পরিবর্তন ঋকবৈদিক যুগ (খ্রিস্টপূর্ব 1500–1000) এবং পরবর্তী বৈদিক যুগ (খ্রিস্টপূর্ব 1000–500) ভারতীয় ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ সময়কাল, যেখানে ভারতীয় সভ্যতার সূচনা ঘটে। এই সময়কালকে মূলত “বৈদিক যুগ” বলা হয়, এবং এটি ভারতীয় ধর্ম, সমাজ, সংস্কৃতি এবং অর্থনীতি গঠনে এক অসীম প্রভাব বিস্তার করেছে। বিশেষভাবে ঋকবৈদিক যুগের জনগণের … বিস্তারিত পড়ুন

প্রাচীন ভারতের ইতিহাস চর্চায় প্রত্নতাত্ত্বিক উপাদানের গুরুত্ব সম্পর্কে প্রবন্ধ লেখ। 

প্রাচীন ভারতের ইতিহাস চর্চায় প্রত্নতাত্ত্বিক উপাদানের গুরুত্ব প্রাচীন ভারতের ইতিহাসের চর্চা অত্যন্ত সমৃদ্ধ এবং বিস্তৃত। ভারতীয় সভ্যতার উৎস ও বিকাশের ইতিহাস শুধুমাত্র সাহিত্য, শাস্ত্র বা ঐতিহাসিক গ্রন্থের মাধ্যমে নয়, বরং প্রত্নতাত্ত্বিক উপাদানও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। প্রত্নতাত্ত্বিক গবেষণা এবং আবিষ্কৃত উপাদানগুলি প্রাচীন ভারতের সমাজ, সংস্কৃতি, ধর্ম, অর্থনীতি, রাজনৈতিক কাঠামো, শিল্পকলা এবং বিজ্ঞান সম্পর্কিত মূল্যবান তথ্য … বিস্তারিত পড়ুন

আরব আক্রমণের প্রাক্কালে ভারতের রাজনৈতিক অবস্থা বর্ণনা কর।  

আরব আক্রমণের প্রাক্কালে ভারতের রাজনৈতিক অবস্থা ৮ম শতাব্দীর প্রারম্ভে, ভারতীয় উপমহাদেশ একটি রাজনৈতিক ও সামরিক উত্তেজনার মধ্য দিয়ে যাচ্ছিল, যা আরব আক্রমণের জন্য একটি পটভূমি তৈরি করেছিল। উপমহাদেশের ভূখণ্ডে একাধিক শক্তিশালী রাজ্য ও সাম্রাজ্য ছিল, কিন্তু রাজনৈতিক বিভাজন, পরস্পরবিরোধী স্বার্থ, এবং কেন্দ্রীয় শাসনের অভাব এই পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তোলে। এই পরিস্থিতির মধ্যেই আরবরা ভারতীয় … বিস্তারিত পড়ুন

হর্ষবর্ধনকে কি ‘উত্তরাপথস্বামী’ বলা যায়? 

হর্ষবর্ধনকে ‘উত্তরাপথস্বামী’ বলা যায়– হর্ষবর্ধন (৬২০–৬৪৭ খ্রিষ্টাব্দ) ভারতের ইতিহাসের এক মহান শাসক, যিনি গুপ্ত রাজবংশের পতনের পর উত্তর ভারতে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা পুনঃপ্রতিষ্ঠিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। তার শাসনকাল ছিল একটি সংক্ষিপ্ত কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ পর্ব, যা ভারতীয় ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় হিসেবে বিবেচিত। হর্ষবর্ধন একাধারে একজন দক্ষ শাসক, সামরিক নেতা, সাংস্কৃতিক পৃষ্ঠপোষক এবং ধর্মীয় সহিষ্ণুতা … বিস্তারিত পড়ুন

শাসক হিসাবে গৌতমীপুত্র সাতকর্ণীর কৃতিত্ব সংক্ষেপে বর্ণনা কর।

শাসক হিসাবে গৌতমীপুত্র সাতকর্ণীর কৃতিত্ব: গৌতমীপুত্র সাতকর্ণী ছিলেন শাতকর্ণী রাজবংশের এক গুরুত্বপূর্ণ শাসক, যিনি পটলিপুত্র বা মথুরা থেকে শুরু করে ভারতীয় উপমহাদেশের বিস্তৃত অঞ্চলে তার প্রভাব প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন। তার শাসনকাল ছিল প্রায় ১১০ খ্রিষ্টাব্দ থেকে ১৩০ খ্রিষ্টাব্দের মধ্যে, এবং তার কৃতিত্বের মাপ তার শাসনের সময়কালে রাজ্য পরিচালনার দক্ষতা, সামরিক অভিযান, এবং রাজনৈতিক কৌশলের ক্ষেত্রেও অত্যন্ত … বিস্তারিত পড়ুন

গুপ্তযুগে বিজ্ঞানের উন্নতিকে তুমি কিভাবে ব্যাখ্যা করবে?   

গুপ্তযুগে বিজ্ঞানের উন্নতি বিশ্লেষণ গুপ্তযুগ (৪০০-৬৫০ খ্রিস্টাব্দ) ভারতীয় ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ সময়, যা একদিকে ভারতীয় সংস্কৃতির এবং সাহিত্যের সমৃদ্ধির দিক থেকে এক সুবর্ণযুগের প্রতীক, অন্যদিকে বৈজ্ঞানিক চিন্তা ও প্রযুক্তির ক্ষেত্রে একটি গভীর এবং গতিশীল পরিবর্তনের সময় ছিল। এই যুগে বৈজ্ঞানিক গবেষণা ও আবিষ্কার যেমন গণিত, astronomy (খগোলবিজ্ঞান), চিকিৎসা, রসায়ন, স্থাপত্য ও প্রকৌশল এবং অন্যান্য প্রযুক্তিগত … বিস্তারিত পড়ুন

bn_BDBengali
Powered by TranslatePress