মৌর্য সাম্রাজ্যের পতনে অশোক কতখানি দায়ী ছিল?  

মৌর্য সাম্রাজ্যের পতন- মৌর্য সাম্রাজ্য ছিল ভারতীয় উপমহাদেশের সবচেয়ে বৃহত্তম এবং শক্তিশালী সাম্রাজ্যগুলির একটি। মৌর্য সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেছিলেন চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য, এবং তার পরবর্তী শাসক অশোকের শাসনকাল ছিল এক উজ্জ্বল যুগ। তবে অশোকের শাসনকালের পরে মৌর্য সাম্রাজ্য ধীরে ধীরে দুর্বল হয়ে পড়ে এবং পতন ঘটে। যদিও অশোকের শাসনকাল ছিল এক সমৃদ্ধ ও শক্তিশালী সময়, তারপরও তাঁর … বিস্তারিত পড়ুন

হরপ্পার নগর পরিকল্পনার বিবরণ দাও। 

হরপ্পার নগর পরিকল্পনা- হরপ্পা সভ্যতা (Indus Valley Civilization), যা সিন্ধু সভ্যতা নামেও পরিচিত, পৃথিবীর অন্যতম প্রাচীন এবং উন্নত সভ্যতা ছিল। এই সভ্যতা খ্রিষ্টপূর্ব ২৭০০-১৯০০ অবধি বর্তমান পাকিস্তান ও উত্তর-পশ্চিম ভারতের কিছু অংশে বিস্তৃত ছিল। হরপ্পার নগর পরিকল্পনা এবং শহর নির্মাণ কৌশল তাদের উন্নত সাংস্কৃতিক ও বুদ্ধিবৃত্তিক স্তরের পরিচয় দেয়। এটি শুধুমাত্র তাদের বাস্তব জীবনের উপযোগিতা … বিস্তারিত পড়ুন

ঐতিহাসিক উপাদান হিসেবে মুদ্রার গুরুত্ব কি?

ঐতিহাসিক উপাদান হিসেবে মুদ্রার গুরুত্ব মুদ্রা একটি গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক উপাদান, যা প্রাচীন সভ্যতা থেকে আধুনিক যুগ পর্যন্ত মানব সমাজের অর্থনৈতিক, সামাজিক, রাজনৈতিক, এবং সাংস্কৃতিক বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। মুদ্রা শুধুমাত্র একটি অর্থনৈতিক মাধ্যম নয়, বরং এটি সমাজের বিভিন্ন দিকের প্রতিফলন, যেমন শাসনব্যবস্থা, সামাজিক সম্পর্ক, ধর্মীয় বিশ্বাস এবং বাণিজ্যিক সম্পর্ক। ঐতিহাসিক গবেষণায় মুদ্রা এমন একটি … বিস্তারিত পড়ুন

B.A. 5TH SEM GE1-P1-HISTORY SHORT QUESTION ANSWER

ঐতিহাসিক উপাদান হিসেবে মুদ্রার গুরুত্ব কি? ঐতিহাসিক উপাদান হিসেবে মুদ্রার গুরুত্ব অপরিসীম। মুদ্রা শুধুমাত্র একটি অর্থনৈতিক মাধ্যম নয়, বরং এটি সমাজের রাজনৈতিক, সামাজিক, এবং সাংস্কৃতিক অবস্থা প্রতিফলিত করে। বিভিন্ন সময়ে মুদ্রার ডিজাইন, এর ধাতু, প্রকারভেদ, ও মান ব্যবস্থা দেশ এবং শাসকদের অভ্যন্তরীণ অবস্থা এবং বাণিজ্যের অবস্থা সম্পর্কে তথ্য দেয়। মুদ্রার মাধ্যমে একটি সভ্যতার অর্থনৈতিক সম্পর্ক, … বিস্তারিত পড়ুন

1লা মার্চ আন্দোলনের কারণ এবং ফলাফলগুলি সমালোচনামূলকভাবে পরীক্ষা করুন।

১লা মার্চ আন্দোলনের কারণ এবং ফলাফলসমূহ: ভূমিকা: ১লা মার্চ আন্দোলন, যা “সামিল-ই-ইউনিয়ান” বা “সিওল অভ্যুত্থান” নামেও পরিচিত, ১৯১৯ সালের ১লা মার্চ কোরিয়ার ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত হিসেবে বিবেচিত হয়। এই আন্দোলন কোরিয়া উপনিবেশী শাসন থেকে স্বাধীনতা লাভের জন্য এক বৃহৎ জনসমুদায়ের প্রতিবাদ ছিল। এটি কেবল কোরিয়ার স্বাধীনতার আন্দোলন হিসেবেই নয়, বরং উপনিবেশবাদী শক্তির বিরুদ্ধে এশীয় … বিস্তারিত পড়ুন

জাপানি সামরিকবাদের বৃদ্ধির কারণগুলি পরীক্ষা করুন৷

জাপানি সামরিকবাদের বৃদ্ধির কারণগুলি: ভূমিকা: জাপানের সামরিক বাহিনী দীর্ঘকাল ধরে একটি গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক, রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক শক্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত ছিল। তবে, ১৮৬৮ সালের মেইজি পুনরুদ্ধারের পর থেকে, বিশেষ করে ২০শ শতাব্দীতে, জাপানি সামরিকবাদের একটি বিপুল বৃদ্ধি লক্ষ্য করা যায়। এটি শুধু দেশের অভ্যন্তরীণ নীতিতে পরিবর্তন ঘটিয়েছে, বরং আন্তর্জাতিক সম্পর্ক ও সমগ্র বিশ্ব রাজনীতিতেও গভীর প্রভাব … বিস্তারিত পড়ুন

জাপানে শিল্পায়নের বিকাশের দিকে পরিচালিত বিভিন্ন পর্যায়গুলি পরীক্ষা করুন।

জাপানে শিল্পায়নের বিকাশের পর্যায়গুলি: ভূমিকা: জাপান, প্রাচীন ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির সঙ্গে আধুনিকতার সমন্বয়ে একটি শক্তিশালী শিল্প জাতিতে পরিণত হয়েছিল, যা পরবর্তীতে বিশ্ববাজারে প্রতিযোগিতা করার সক্ষমতা অর্জন করেছিল। এই শিল্পায়নের প্রক্রিয়া এক দীর্ঘ যাত্রার ফল, যা শোগুনেটের শেষ থেকে মেইজি পুনরুদ্ধার এবং পরবর্তী শতাব্দীগুলিতে বিভিন্ন পর্যায়ে ঘটেছিল। শিল্পায়ন, বিশেষ করে আধুনিক শিল্প, কৃষি থেকে ভারী শিল্প … বিস্তারিত পড়ুন

মেইজি পুনরুদ্ধারের প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি পরীক্ষা করুন। এটা কি সামন্ত বিরোধী আন্দোলন ছিল? মন্তব্য করুন।

মেইজি পুনরুদ্ধারের প্রধান বৈশিষ্ট্য এবং সামন্ত বিরোধী আন্দোলন: ভূমিকা: মেইজি পুনরুদ্ধার (Meiji Restoration) ছিল জাপানের ইতিহাসে একটি উল্লেখযোগ্য এবং ঐতিহাসিক পরিবর্তনের মুহূর্ত, যা ১৮৬৮ সালে শুরু হয় এবং প্রায় দুই দশক ধরে দেশটির রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক কাঠামোকে এক নতুন দিশায় পরিচালিত করে। এটি ছিল শোগুনেট ব্যবস্থা (যার অধীনে সামন্তরা শাসন করত) থেকে সংক্ষিপ্ত রাজতন্ত্রের … বিস্তারিত পড়ুন

কিভাবে বিভিন্ন ইউরোপীয় শক্তি কোরিয়ার উপর তাদের ক্ষমতা প্রসারিত করেছিল?

কিভাবে বিভিন্ন ইউরোপীয় শক্তি কোরিয়ার উপর তাদের ক্ষমতা প্রসারিত করেছিল? ভূমিকা: কোরিয়া, যা এক সময় চীনের প্রভাবাধীন একটি দেশ ছিল, ইউরোপীয় শক্তির আগ্রাসন এবং আধিপত্য প্রতিষ্ঠার সময়ে এক গুরুত্বপূর্ণ ভূখণ্ড হয়ে ওঠে। ১৯শ শতকের শেষের দিকে এবং ২০শ শতকের প্রথম দিকে, কোরিয়া ইস্ট এশিয়ার জটিল রাজনৈতিক দৃশ্যে একটি কৌশলগত অবস্থানে ছিল, যেখানে ইউরোপীয় শক্তির প্রতিযোগিতা … বিস্তারিত পড়ুন

লি-ইটো কনভেনশন কীভাবে কোরিয়ার প্রতি চীন-জাপানি নীতিকে নতুন আকার দিয়েছে?

লি-ইটো কনভেনশন (Li-Ito Convention) এবং চীন-জাপানি নীতি: ভূমিকা: লি-ইটো কনভেনশন (Li-Ito Convention) হলো একটি চীনা-জাপানি চুক্তি যা ১৮৮৫ সালে চীনের লি-হুনঝাং এবং জাপানের ইতো হিরাবুমি (Ito Hirobumi) স্বাক্ষর করেছিলেন। এই চুক্তি ছিল চীন ও জাপানের মধ্যে একটি দ্বিপাক্ষিক সমঝোতা, যার মূল উদ্দেশ্য ছিল কোরিয়ার বিষয়ে তাদের সম্পর্ক নির্ধারণ করা। এই চুক্তির মাধ্যমে, চীন এবং জাপান … বিস্তারিত পড়ুন

bn_BDBengali
Powered by TranslatePress