ইতিবাচক বা হ্যাঁ-সূচক বাক্য কাকে বলে? উদাহরণ দাও
যে বাক্যের দ্বারা কোনো কিছু স্বীকার করা হয়, তাকে ইতিবাচক বা হ্যাঁ-সূচক বাক্য বলা হয়। যেমন –
যে বাক্যের দ্বারা কোনো কিছু স্বীকার করা হয়, তাকে ইতিবাচক বা হ্যাঁ-সূচক বাক্য বলা হয়। যেমন –
যে বাক্য বিষয় সম্পর্কে বিবৃতি বা বর্ণনা দেওয়া হয় তাকে নির্দেশক বাক্য বলে। যেমন – নির্দেশক বাক্যের আবার দুটি ভাগ – ইতিবাচক বা হ্যাঁ-সূচক এবং নেতিবাচক বা না-সূচক।
অর্থ অনুসারে বাক্যকে পাঁচভাগে ভাগ করা হয় সেগুলি হল –
যে বাক্য দুই বা ততোধিক সরলবাক্য সংযোজক অব্যয় দ্বারা যুক্ত থাকে তাকে যৌগিক বাক্য বলে। যেমন –
যে বাক্য একটি প্রধান অংশ এবং এক বা একাধিক পরাধীন অংশ থাকে তাকে জটিল বাক্য বলে। জটিল বাক্য স্বাধীন অংশ বা প্রধান অংশ এবং পরাধীন অংশ সাপেক্ষ সর্বনাম বা অব্যয় দ্বারা যুগত থাকে। এই সাপেক্ষ সর্বনাম বা অব্যয়গুলি হল – যে-সে, যেমন-তেমন, যদি-তবে, যেখানে-সেখানে, যেহেতু-সেহেতু, ইত্যাদি। উদহারণ দিয়ে বোঝানো যাক –
সরল বাক্য কাকে বলে? উদাহরণ দাও
বাক্য কাকে বলে? গঠন ও অর্থ অনুসারে বাক্যের প্রকারভেদ |
ক্রিয়াপদ বলতে কী বোঝায়? ক্রিয়া পদের শ্রেণিবিভাগ আলোচনা করো ।
শ্রেণীবদ্ধ বিজ্ঞাপন কাকে বলে? উদাহরণ দাও
গণমাধ্যম হল সমাজে অবস্থিত ব্যক্তিবর্গের মধ্যে সংযোগ সাধনের বা যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম। অর্থাৎ যে মাধ্যমে সামাজিক ব্যক্তির মধ্যে পারস্পরিক সুসম্পর্ক ও ভাবের আদান-প্রদান করতে সাহায্য করে, তাকে গণমাধ্যম বলে। গণমাধ্যম হল যোগাযোগ স্থাপনের সেতুস্বরূপ। গণমাধ্যমের উদাহরণ গণমাধ্যমের অন্যতম উদাহরণ হল – বেতার (Radio), দূরদর্শন (Television), সংবাদপত্র (Newspaper), ইন্টারনেট (Internet) প্রভৃতি।