পাহাড়পুর ভাস্কর্য সম্পর্কে যা জানো লেখো।
পাহাড়পুর ভাস্কর্য সম্পর্কে যা জানো লেখো
পাহাড়পুর ভাস্কর্য সম্পর্কে যা জানো লেখো
আদি বৌদ্ধ এবং জৈন গ্রন্থে পুণ্ড্রদের অবস্থান : প্রাচীন বঙ্গদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ জনপদ হল পুণ্ড্রবর্ধন। মহাকাব্য, পুরাণ এবং বিভিন্ন বৌদ্ধ ও জৈন গ্রন্থে পুণ্ড্রদের উল্লেখ পাওয়া যায়। হরিসেন রচিত ‘বৃহৎ কথাকোষ শীর্ষক গ্রন্থ থেকে জানা যায় পুণ্ড্রবর্ধনের অন্তর্গত কোটিবর্ষের ভদ্রবাহু ছিলেন মৌর্য সম্রাট চন্দ্রগুপ্তের গুরু। জৈন আগম গ্রন্থের মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থ হল ‘কল্পসূত্র’। এটির … বিস্তারিত পড়ুন
প্রাচীন উত্তরবঙ্গে নারীর ভূমিকা প্রাচীন উত্তরবঙ্গের গ্রামের মেয়েদের মধ্যে যে সামাজিক রীতিনীতি, আচার-অনুষ্ঠানের দেখা পাওয়া যেত, আধুনিক উত্তরবঙ্গের নারীদের মধ্যেও মোটামুটি সেই আদর্শ এখনও বর্তমান। লক্ষ্মীর মতো কল্যাণী, বসুন্ধরার মতো সর্বসংহা, পাতিব্রত্য অঞ্চলে নারীত্বই ছিল প্রধান আদর্শ। স্ত্রী হবেন বন্ধুর মতো এবং স্বামীর ইচ্ছাস্বরূপিনী। অর্থাৎ প্রাচীন উত্তরবঙ্গে নারী-পুরুষের বৈষম্য একটি সাধারণ বিষয় ছিল। তবে ধনী … বিস্তারিত পড়ুন
প্রাচীন বাংলার সামাজিক-ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান : বর্তমান উত্তরবঙ্গ প্রাচীন যুগে পুণ্ড্রবর্ধন নামে পরিচিত ছিল। ঐতিহাসিক নানা কারণে একসময় উত্তরবঙ্গ প্রাচীন জনপদরূপে চিহ্নিত হয়েছিল। কিন্তু গৌড় সাম্রাজ্যের পতনের পর এই অঞ্চল বৃহত্তর বঙ্গ ও ভারত থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছিল। প্রাচীন উত্তরবঙ্গে সংখ্যাগরিষ্ঠ ছিল রাজবংশী ক্ষত্রিয়রা। দেশি-পলি ও কোচদেরও এই জনগোষ্ঠীর অংশ বলা হয়ে থাকে। প্রাচীন উত্তর বাংলার … বিস্তারিত পড়ুন
প্রাচীন উত্তরবঙ্গে আর্যকরণ প্রক্রিয়া উত্তরবঙ্গের আর্যীকরণ প্রক্রিয়া আলোচনা প্রসঙ্গে এই ভৌগোলিক এলাকার নৃতাত্ত্বিক পরিচয় জানা একান্তই প্রাসঙ্গিক। আধুনিককালে উত্তরবঙ্গ বলতে মালদহ, দক্ষিণ দিনাজপুর, উত্তর দিনাজপুর, দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি এবং কোচবিহার-এই ছ-টি জেলা নিয়ে গঠিত একটি ভূখণ্ড বা প্রশাসনিক এলাকা বোঝালেও এর পূর্বনাম ছিল পুণ্ড্রবর্ধন বা বরেন্দ্র বা বরেন্দ্রী। এই ভূখণ্ডের জনবিন্যাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায় যে, … বিস্তারিত পড়ুন
প্রাচীন উত্তরবঙ্গের নৃতাত্বিক পটভূমি নৃতত্ত্ববিদদের মতানুযায়ী ভারতে সর্বপ্রথম নেগ্রিটো বা নিগ্রোবটু সম্প্রদায়ের মানুষদের আবির্ভাব ঘটে। এদের পর সাদি অস্ট্রেলীয় সম্প্রদায়ের আবির্ভাব হয়। মধ্যভারতের কোল, ডিল, মুণ্ডা, ভূমিজ এবং মালপাহাড়ি প্রভৃতি জনজাতির মানুষেরা এই আদি অস্ট্রেলীয় গোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত। বঙ্গ তথা রাঢ় অঞ্চলের সাঁওতাল, ভূমিজ, মুন্ডা, বাঁশফোড় প্রমুখও এই আদি অস্ট্রেলীয় শ্রেণির অন্তর্গত। ভূমধ্যসাগরীয় জাতির শাখা হিসেবে … বিস্তারিত পড়ুন
পৌরাণিক যুগে প্রাচীন উত্তরবঙ্গেয় ওপর একটি ইতিহাস উত্তর বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গের আটটি জেলাকে একত্রিত করে উত্তরবঙ্গ নামে আখ্যায়িত করা হলেও এই রূপবিভাজন সম্পূর্ণরূপে অপ্রশাসনিক। বর্তমানে উত্তরবঙ্গ, সুপ্রাচীনকালে পুণ্ড্রবর্ধন বা বরেন্দ্রভূমির অন্তর্গত ছিল। প্রাচীন বঙ্গভূমির একটি গুরুত্বপূর্ণ জনপদ ছিল পুণ্ড্রবর্ধন। ‘পুণ্ড’ শব্দটি ভৌগোলিক ক্ষেত্র এবং জনজাতি উভয় আর্থেই’ ব্যবহৃত হয়েছে। তবে পুন্ড জনজাতির প্রকৃত পরিচয়ই বা কী? … বিস্তারিত পড়ুন
জীবনব্যাপী শেখার সম্ভাবনা : মার্ক টোয়েনের ভাষায়, “প্রথাগত শিক্ষাকে কখনই আপনার শেখার পথে বাধা হতে দেবেন না”। এটাই আজীবন শিক্ষার সারমর্ম। আপনি যখন ক্রমাগত বিকশিত বিশ্বে থাকেন, তখন আপনাকে সমতল হতে হবে বা আপনি পিছনে পড়ে থাকবেন। মানুষ হিসাবে, আমাদের বিকাশের একটি ঝোঁক আছে – নতুন দক্ষতা, অভ্যাস বা শখ শিখুন। আমাদের শেখার ক্ষমতা সহজাত। … বিস্তারিত পড়ুন
লাইফলং লার্নিং হল শেখার একটি পন্থা—যা ব্যক্তিগত বা পেশাগত প্রেক্ষাপটেই হোক—যা ক্রমাগত এবং স্ব-প্রণোদিত । আজীবন শিক্ষা আনুষ্ঠানিক বা অনানুষ্ঠানিক হতে পারে, এবং একজন ব্যক্তির জীবন জুড়ে সঞ্চালিত হয়, ‘দোলনা থেকে কবর পর্যন্ত
এনএলএম-এর প্রধান কর্মসূচি ছিল প্রাপ্তবয়স্ক অশিক্ষিতদের মৌলিক সাক্ষরতা প্রদানের জন্য টোটাল লিটারেসি ক্যাম্পেইন এবং পরবর্তীতে নবশিক্ষিতদের সাক্ষরতা দক্ষতা জোরদার করার জন্য পোস্ট-সাক্ষরতা প্রোগ্রাম এবং গ্রামীণ লাইব্রেরির মতো সুবিধা প্রদানের জন্য অব্যাহত শিক্ষা কার্যক্রম।