বড়ু চন্ডীদাসের ‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ কাব্যকে আখ্যানকাব্য বলার কারণ  ব্যাখ্যা কর।

বড়ু চন্ডীদাসের ‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ কাব্যকে আখ্যানকাব্য বলার কারণ বড়ু চন্ডীদাসের শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যকে আখ্যানকাব্য বলা হয় কারণ এর মধ্যে প্রধানত শ্রীকৃষ্ণের জীবনের বিভিন্ন ঘটনা, তার দেবত্ব এবং মানবিক দিকের কাহিনির বর্ণনা দেওয়া হয়েছে। আখ্যানকাব্য সাধারণত এমন এক ধরনের কাব্য যেখানে ঘটনা বা কাহিনির মাধ্যমে চরিত্রের বিকাশ এবং আদর্শের চর্চা করা হয়। শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যে বড়ু চন্ডীদাস শ্রীকৃষ্ণের বিভিন্ন … বিস্তারিত পড়ুন

বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে চর্যাপদের গুরুত্ব

চর্যাপদের গুরুত্ব : চর্যাপদ বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি নিদর্শন। এর সাহিত্যিক, ভাষাগত এবং সাংস্কৃতিক মূল্য অসীম। চর্যাপদের গুরুত্ব বিচার করতে গেলে তার বহু দিক আলোচিত হতে পারে: ১. বাংলা ভাষার প্রাচীনতম নিদর্শন ২. বৌদ্ধ সহজিয়া দর্শন এবং আধ্যাত্মিক প্রভাব ৩. বাংলা সাহিত্যের সাহিত্যিক ধারার উন্মোচন ৪. সামাজিক জীবন ও সংস্কৃতির প্রতিফলন ৫. প্রতীকী … বিস্তারিত পড়ুন

চর্যাপদের ঐতিহাসিক গুরুত্ব আলোচনা করা    অথবা, বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে চর্যাপদের গুরুত্ব কতখানি বিচার কর |

চর্যাপদ কে, কবে, কী নামে, এবং কোথা থেকে প্রকাশিত হয়? চর্যাপদের রচনাকাল চর্যাপদ রচিত হয় ১০ম থেকে ১২শ শতাব্দীর মধ্যে। চর্যাপদের সমাজচিত্র বা জীবনচিত্র বিশ্লেষণ ১. কৃষি ও গ্রামীণ জীবনচিত্র চর্যাপদে তৎকালীন বাংলার গ্রামীণ জীবন এবং কৃষিভিত্তিক অর্থনীতির একটি স্পষ্ট চিত্র পাওয়া যায়। ২. নদীকেন্দ্রিক জীবন নদীমাতৃক বাংলার জীবনের ছবি বারবার ফুটে উঠেছে। ৩. সমাজের … বিস্তারিত পড়ুন

চর্যাপদ কার সম্পাদনায় কবে প্রকাশিত হয়? চর্যাপদের রচনাকাল উল্লেখ  কর। চর্যাপদের ভাষা সম্পর্কে আলোচনা কর। অথবা,   চর্যাপদ কে, কবে সম্পাদনা করে গ্রন্থাকারে প্রকাশ করেন?’সন্ধ্যাভাষা’ কি  সন্ধ্যা ভাষার স্বরূপ সম্পর্ক আলোচনা কর।

চর্যাপদ কার সম্পাদনায় এবং কবে প্রকাশিত হয়? চর্যাপদ প্রথম সম্পাদনা করেন হরপ্রসাদ শাস্ত্রী। চর্যাপদের রচনাকাল চর্যাপদ রচিত হয়েছে ১০ম থেকে ১২শ শতাব্দীর মধ্যে। চর্যাপদের ভাষা সম্পর্কে আলোচনা ১. ভাষার প্রকৃতি: চর্যাপদের ভাষা আদিম বাংলা ভাষার প্রথম নিদর্শন। এতে প্রাকৃত, অপভ্রংশ এবং সংস্কৃত ভাষার মিশ্রণ দেখা যায়। ২. অপভ্রংশ ভাষার প্রভাব: চর্যাপদের ভাষায় প্রাচীন অপভ্রংশের চিহ্ন … বিস্তারিত পড়ুন

চর্যাপদের আবিষ্কার, প্রকাশকাল ও প্রকাশনা সংস্থার নাম উল্লেখ চর্যাপদের কাব্যমূল্য বিচার করে গুরুত্ব বুঝিয়ে দাও

চর্যাপদের আবিষ্কার ও প্রকাশকাল চর্যাপদ আবিষ্কার করেন হরপ্রসাদ শাস্ত্রী। চর্যাপদের কাব্যমূল্য ও গুরুত্ব ১. বাংলা সাহিত্যের প্রাচীনতম নিদর্শন চর্যাপদ বাংলা ভাষার প্রাচীনতম লিখিত দলিল। এটি ১০ম থেকে ১২শ শতাব্দীর মধ্যে রচিত। ভাষার আদিম রূপ এবং এর বিকাশের স্বরূপ এতে প্রতিফলিত হয়েছে। ২. ভাষার বহুমাত্রিক প্রকৃতি চর্যাপদে প্রাচীন বাংলা ভাষার পাশাপাশি প্রাকৃত, অপভ্রংশ এবং সংস্কৃতের মিশ্রণ … বিস্তারিত পড়ুন

বাংলা সাহিত্যের যুগ বিভাগ কর এবং প্রত্যেকটি পর্বের সাহিত্যিক নিদর্শন এর উল্লেখ কর।

বাংলা সাহিত্যের যুগ বিভাগ সাধারণত চারটি প্রধান পর্বে ভাগ করা হয়:১. প্রাচীন যুগ২. মধ্যযুগ৩. আধুনিক যুগ৪. উত্তর আধুনিক যুগ ১. প্রাচীন যুগ (৬৫০ খ্রিষ্টাব্দ – ১৩৫০ খ্রিষ্টাব্দ) বৈশিষ্ট্য: সাহিত্যিক নিদর্শন: ২. মধ্যযুগ (১৩৫০ – ১৮০০ খ্রিষ্টাব্দ) বৈশিষ্ট্য: সাহিত্যিক নিদর্শন: ৩. আধুনিক যুগ (১৮০০ – ১৯৪৭ খ্রিষ্টাব্দ) বৈশিষ্ট্য: সাহিত্যিক নিদর্শন: ৪. উত্তর আধুনিক যুগ (১৯৪৭ – … বিস্তারিত পড়ুন

শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যের আবিষ্কৃত পুথিটির পরিচয় দাও।

শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যের আবিষ্কৃত পুথিটির পরিচয় শ্রীকৃষ্ণকীর্তন হল বড়ু চণ্ডীদাস রচিত একটি মধ্যযুগীয় বাংলা কাব্য। ১৯০৯ খ্রিস্টাব্দে বসন্তরঞ্জন রায় বিদ্বদ্বল্লভ বাঁকুড়া জেলার কাঁকিল্যা গ্রামের একটি গোয়ালঘর থেকে এই কাব্যের খণ্ডিত পুথিটি আবিষ্কার করেন। ১৯১৬ খ্রিস্টাব্দে তাঁরই সম্পাদনায় বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ থেকে পুথিটি গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়। চর্যাপদ যেমন প্রাচীনযুগের প্রথম ও একমাত্র সাহিত্যিক নিদর্শন, তেমনি মধ্যযুগের প্রথম … বিস্তারিত পড়ুন

চৈতন্য জীবনীকার হিসেবে বৃন্দাবন দাসের পরিচয় দাও। অথবা, চৈতন্যজীবনসাহিত্য রূপে বৃন্দাবন দাসের চৈতন্য ভাগবত কাব্যটির বিশিষ্ঠতার পরিচয় দাও।

চৈতন্য জীবনীকার হিসেবে বৃন্দাবন দাসের পরিচয়- চৈতন্য মহাপ্রভুর অন্যতম পার্ষদ শ্রীবাসের ভ্রাতুষ্পুত্রী নারায়ণীর পুত্র হলেন বৃন্দাবন দাস। গ্রন্থমধ্যে বৃন্দাবন পিতার নাম কোথাও উল্লেখ না করলেও মাতা নারায়ণীর পরিচয় দিয়েছেন। বৃন্দাবনের জন্মকথা অনেকটা রহস্যাচ্ছন্ন। মনে করা হয় কবির জন্ম বর্ধমান জেলার দেনুর গ্রামে । বৃন্দাবন দাসের জন্মসন নিয়ে পন্ডিতদের মধ্যে মতভেদ রয়েছে ঃ (a)          দীনেশচন্দ্র সেনের … বিস্তারিত পড়ুন

NLM-এর উপর টীকা

NLM ভারত সরকারের শিক্ষা মন্ত্রক বিভিন্ন সময়ে বয়স্কদের শিক্ষার জন্য নানা ধরনের কর্মসূচী গ্রহণ করেছে। এর মধ্যে দুটি গুরুত্বপূর্ণ কর্মসূচী হল জাতীয় বয়স্ক শিক্ষা কর্মসূচী (NAEP) এবং জাতীয় স্বাক্ষরতা মিশন (NLM)। এই দুটি কর্মসূচী দেশের বয়স্ক জনগণের মধ্যে শিক্ষার প্রসার ঘটানোর লক্ষ্যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে এবং ভারতের শিক্ষা ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করেছে। এই টীকায় NAEP … বিস্তারিত পড়ুন

প্রাচীন ও মধ্যযুগীয় ভারতে জীবনব্যাপী শিক্ষার বিকাশ আলোচনা কর।

প্রাচীন ও মধ্যযুগীয় ভারতে জীবনব্যাপী শিক্ষার বিকাশ ভারতের শিক্ষা ইতিহাস অত্যন্ত দীর্ঘ এবং বৈচিত্র্যময়। প্রাচীন ও মধ্যযুগীয় ভারতের শিক্ষাব্যবস্থায় জীবনব্যাপী শিক্ষার ধারণা এবং তার বিকাশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। প্রাচীন ভারতে শিক্ষা শুধুমাত্র একটি নির্দিষ্ট বয়সের জন্য ছিল না; বরং এটি একটি অবিরত প্রক্রিয়া, যেখানে শিক্ষা জীবনের প্রতিটি স্তরের সঙ্গে যুক্ত ছিল। এমনকি মধ্যযুগেও এই … বিস্তারিত পড়ুন

bn_BDBengali
Powered by TranslatePress