টীকা লেখো: সপ্তসিন্ধু।

সপ্তসিন্ধু:

এড. এ সি দাস পঞ্জাবের ‘সপ্তসিন্ধু’ অঞ্চলকে ঋগ্‌বৈদিক আর্যদের আদি বাসস্থান বলে চিহ্নিত করেছেন। এই সপ্তসিন্ধু অর্থাৎ শতষু, বিপাশা, ইরাবতী বা রাভি, চন্দ্রভাগা বা চেনাব, বিতস্তা বা ঝিলাম, সিন্ধু ও সরস্বতী নদীর উপকূল অঞ্চলকে বোঝায়। বর্তমানের উত্তর-পশ্চিম সীমান্ত প্রদেশ, সিন্ধু ও পাঞ্জাব নিয়ে গঠিত এই অঞ্চল ঋগ্বেদে ‘ব্রহ্মাবর্ত’ বা ‘ঈশ্বরের দেশ’ নামে পরিচিত ছিল।

এই সপ্তসিন্ধু অঞ্চলে আর্যদের বসতি বিস্তার একেবারেই সহজ ছিল না। স্থানীয় দ্রাবিড় ভাষী অনার্যদের বিরুদ্ধে যুদ্ধজয় করে তারা এই অঞ্চলে বসতি বিস্তারে সক্ষম হয়। ঋগ্বেদে এই অনার্যদের ‘দস্যু’ বা ‘দাস’ বলে অভিহিত করা হয়েছে। এইভাবে ‘সপ্তসিন্ধু’ অঞ্চল ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ স্থান অধিকার করে আছে। এই এলাকাতেই হরপ্পা সভ্যতার বিকাশ ঘটে এবং পরবর্তীতে আর্য তথা বৈদিক সভ্যতার বিকাশ ঘটে। ইতিহাসে বারে বারে এই এলাকার নাম উঠে এসেছে।

টাকা লেখো: সভা ও সমিতি।

টীকা লেখো: ‘ঋগবেদ’

বর্ণব্যবস্থা বলতে কী বোঝো?

en_USEnglish
Powered by TranslatePress

Discover more from Online Learning

Subscribe now to keep reading and get access to the full archive.

Continue reading