বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা এক বিশ্ববিজয়ী কাব্যগ্ৰন্থ। রবীন্দ্রনাথের তৃতীয় পর্বের আধ্যাত্মিক ভাবমূলক কাব্য ‘গীতাঞ্জলি’। এইকাব্যে ঈশ্বরকে অনুভব করেছেন কবি কখনও পরিবর্তমান প্রাকৃতিক রূপের মধ্যে; কখনও ঈশ্বরের পায়ে আত্মনিবেদনে—–
“আমার মাথা নত করে দাও হে তোমার চরণধূলার তলে সকল অহংকার হে আমার ডুবাও চোখের জলে।” রবীন্দ্রনাথ।
১৯১৩ সালে ইংরাজীতে অনূদিত গীতাঞ্জলি (song offerings) কাব্যের জন্য নোবেল পুরস্কার পান।