১৯৮৬ খ্রিস্টাব্দের জাতীয় শিক্ষানীতির মূল বিষয়:
জাতীয় শিক্ষানীতি 1986 বাংলাদেশে শিক্ষার ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন এনেছে। এই নীতির মূল উদ্দেশ্য ছিল শিক্ষার জন্য একটি সমৃদ্ধ, সমন্বিত, এবং উন্নত শিক্ষা পদ্ধতি উন্নত করা। এটি বিভিন্ন স্তরে শিক্ষার পুনর্গঠনের জন্য কয়েকটি সুপারিশ করেছিল:
১. প্রাথমিক শিক্ষা:
সার্বজনীন প্রাথমিক শিক্ষা বৃদ্ধি: জাতীয় শিক্ষানীতি 1986 অনুযায়ী, প্রাথমিক শিক্ষার মাধ্যমে প্রয়োজনীয় উন্নতি করা হয়েছে এবং সার্বজনীন প্রাথমিক শিক্ষা বৃদ্ধি হোক।
মাধ্যমিক প্রাথমিক শিক্ষা বৃদ্ধি: মাধ্যমিক প্রাথমিক শিক্ষার ক্ষেত্রে মাধ্যমিক স্তরে আরও পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে এবং এটির মাধ্যমে ছাত্র-ছাত্রীদেরকে উচ্চশিক্ষা পথে উন্নত করতে একটি সুযোগ প্রদান করা হয়েছে।
২. মাধ্যমিক শিক্ষা:
প্রয়োজনীয় বিদ্যালয় এবং শিক্ষক সরবরাহ: জাতীয় শিক্ষানীতি 1986 অনুযায়ী, মাধ্যমিক শিক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় বিদ্যালয় এবং শিক্ষক সরবরাহ নিশ্চিত করা হয়েছে।
বিজ্ঞান এবং পুরাতাত্ত্বিক শিক্ষা: মাধ্যমিক শিক্ষার মাধ্যমে ছাত্র-ছাত্রীদেরকে বিজ্ঞান এবং পুরাতাত্ত্বিক শিক্ষা দেওয়া হয়েছে যাতে তাদের বিজ্ঞানিক এবং ভৌত সক্ষমতা উন্নত হতে পারে।
৩. উচ্চশিক্ষা:
উচ্চশিক্ষা পথে সুযোগ সৃষ্টি: জাতীয় শিক্ষানীতি 1986 মাধ্যমে উচ্চশিক্ষার জন্য আরও উন্নত উপায়ে সুযোগ সৃষ্টি হতে পারে। এটি একটি উন্নত উচ্চশিক্ষা পথ নির্ধারণ করতে সাহায্য করতে চেষ্টা করেছে।
৪. ভৌত এবং কার্যকর শিক্ষার উন্নতি:
ভৌত এবং কার্যকর শিক্ষার প্রস্তুতি: জাতীয় শিক্ষানীতি 1986 একটি ভৌত এবং কার্যকর শিক্ষা প্রণালী উন্নত করতে সাহায্য করতে চেষ্টা করে, যাতে ছাত্র-ছাত্রীদেরকে প্রয়োজনীয় দক্ষতা অর্জন করতে সাহায্য করতে হয়।
৫. বিশেষ শিক্ষা:
বিশেষ শিক্ষা বৃদ্ধি: জাতীয় শিক্ষানীতি 1986 বিশেষ শিক্ষা নিয়ে একটি মূল্যায়ন করে এবং এটির মাধ্যমে বিশেষ শিক্ষা নিয়ে আরও উন্নত করার জন্য সুযোগ সৃষ্টি করতে চেষ্টা করে।
এই সুপারিশগুলি জাতীয় শিক্ষানীতি 1986-এর মাধ্যমে বাংলাদেশে বিভিন্ন শিক্ষার স্তরে একটি একক, সমৃদ্ধ, এবং উন্নত শিক্ষা পদ্ধতি উন্নত করার দিকে একটি ধারাবাহিক প্রয়াস দেখায়।