ভারতের প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতা এবং কার্যাবলী ভারতীয় সংবিধানে এবং বিভিন্ন আইনের মাধ্যমে নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রপতির পরে দেশের সর্বোচ্চ নেতা এবং সরকারের প্রধান হিসেবে কাজ করেন।
প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতা:
নির্বাচিত হওয়া:
প্রধানমন্ত্রী দেশের লোকসভা নির্বাচিত হয় এবং লোকসভার বহুভাষিক বা যৌথ বসতির একজন সদস্য হতে হবে।
রাষ্ট্রপতির অধীনে:
প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রপতির পক্ষ থেকে নির্বাচিত হয় এবং তার অধীনে কাজ করতে হয়। তার দায়িত্ব রাষ্ট্রপতি এবং সরকারের কাজে অংশগ্রহণ করা এবং পর্যাপ্ত উপাধি দেয়া।
সরকার চালানো:
প্রধানমন্ত্রী সরকার চালানোর জন্য দায়িত্বশীল হয়, যা প্রধানমন্ত্রী ও তার মন্ত্রিমণ্ডল দ্বারা নিয়োজিত হয়।
বিশেষ মন্ত্রালয়ে প্রধানমন্ত্রী:
প্রধানমন্ত্রী এবং তার মন্ত্রিমণ্ডল তাদের ক্ষমতা ও দায়িত্বের বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিভাগে মন্ত্রালয় চালান।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যাবলী:
সরকার চালানো:
প্রধানমন্ত্রী সরকার চালানোর জন্য দায়িত্বশীল। তিনি সরকারের নীতি এবং কার্যক্রম নির্ধারণ করেন এবং সরকারের কাজের ক্ষেত্রে নির্দেশনা দেন।
পর্লিয়ামেন্টে প্রতিষ্ঠান:
প্রধানমন্ত্রী লোকসভার সদস্য হতে পারেন এবং তাদের মধ্যে বিশেষ দায়িত্ব পালন করতে হয়।
আর্থিক মামলা নির্ধারণ:
প্রধানমন্ত্রী আর্থিক মামলা নির্ধারণ করতে পারে এবং প্রায় সরকারের আর্থিক নীতি নির্ধারণ করতে পারেন।
আন্তর্জাতিক মামলা:
প্রধানমন্ত্রী দেশকে আন্তর্জাতিক মামলার ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠান করে এবং দেশের প্রতি বিশেষ দায়িত্ব পালন করেন।
রাজনীতি পর্বে অংশগ্রহণ:
প্রধানমন্ত্রী দেশের রাজনীতি পর্বে অংশগ্রহণ করে এবং দেশের লোকসভা ও রাজ্য সভা নির্বাচনে তার দক্ষতা দেখাতে পারেন।
ন্যাশনাল আদেশ:
প্রধানমন্ত্রী নিজেই বা তার মন্ত্রিমণ্ডল এর মাধ্যমে ন্যাশনাল আদেশ জারি করতে পারেন যা দেশের সমগ্র অধিকারপ্রাপ্ত সংস্থানগুলির জন্য প্রবৃদ্ধি করতে ব্যবহৃত হয়।
অন্যান্য কাজ:
প্রধানমন্ত্রী অন্যান্য কাজও করতে পারে, যেমন দেশের প্রতি সার্বজনীন প্রতিবন্ধন দিতে পারে, আইন এবং বিচারের ক্ষেত্রে তার প্রতিনিধি হতে পারে এবং সার্বজনীনভাবে প্রচার এবং প্রসার কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করতে পারে।
প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তার কাজের শৃংগার ও শক্তিশালী হওয়া দরকার যেন তিনি দেশের বিভিন্ন দিকে প্রতিবাদকারী, নেতৃত্ব এবং উদ্দীপনা দেখাতে পারেন।